বাংলাদেশে প্রথম এন্ড্রয়েড ফোন কত সালে আসে
বাংলাদেশে প্রথম এন্ড্রয়েড ফোন কত সালে আসে, অ্যাড্রয়েড একটি ওপেন র্সোস মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম যেটি পরিবর্তি ত লিনাক্স কার্নেলের উপর ভিত্তি করে তৈরী করা হয়। এন্ড্রয়েড শব্দের অর্থ হল মানবপ্রতিম যন্ত্র। নিচে আপনার প্রয়োজনীয় সকল তথ্য রয়েছে। তাই পুরো পোস্টটি করে ,এন্ড্রয়েড বিষয়ে সকল তথ্য জেনে নিন।
বর্তমানে সবাই এন্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করে। তাই আপনিও জেনে নিন অনেক অজানা তথ্য এন্ডয়েড সম্পর্কে। এবং খুব সহজে ব্যবহার করুন এন্ড্রয়েড ও জেনে নিন সকল সুবিধা।
পোস্ট সুচিপ্রত্রঃ কিভাবে মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি হওয়া যায়?
- কিভাবে মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি হওয়া যায়?
- এন্ড্রয়েড এর সর্বশেষ ভার্সন কোনটি
- প্রথম এন্ড্রয়েড ফোন কোন কোম্পানি চালু করে
- স্মার্টফোন কত সালে আবিষ্কার হয়
- বর্তমানে এন্ড্রয়েড ভার্সন কত?
- বাংলাদেশে মোবাইল ফোনের যাত্রা শুরু হয় কত সালে?
- সিটিসেল কোন দেশের কোম্পানি
- বাংলাদেশের টপ ১০ কোম্পানি ২০২৪
- মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরির যোগ্যতা
কিভাবে মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি হওয়া যায়?
বাংলাদেশে প্রথম এন্ড্রয়েড ফোন কত সালে আসে এবং যে সকল কম্পানির সাথে বিভিন্ন দেশের ব্যবসায়ীক সম্পর্ক আছে এবং কিছু সরকারী নিয়ম কানন মানতে হয় সে সকর কম্পানিকে মাল্টিন্যাশনাল কম্পানি বলে থাকে। এই ধরণের মাল্টিন্যাশনাল বিভিন্ন দেশের সাতে তাদের ব্যবসার কাজ করে থাকে। এই জন্য মাল্টিন্যাশনাল কম্পানি গুলোতে চাকরি পাওয়া অনেক কঠিন হয়ে থাকে। বাংলাদেশ এন্ড্রইড ফোন কত সালে আসে এই সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি আবার অনেকেই জানি না এই অজানা তথ্যগুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরার জন্য আজকের এই পোস্টটি বিস্তারিত পড়বেন।
বাংলাদেশের প্রথম এন্ড্রইড ফোন আসে সেই সময় আর বর্তমান সময়ের ভিতরে রাতদিন তফাৎ হয়ে গেছে। বর্তমান সময়ে হাজার হাজার কোটি কোটি মানুষ ব্যবহার করে আসছে এন্ড্রইড ফোন বর্তমানে প্রথম বাংলাদেশি ফোনের মধ্যে কিছু ফোন পরে তার মধ্যে রয়েছে সিটিসেল অন্যতম, বর্তমানে যেসব ধরনের ফোন ব্যবহার করা হচ্ছে সেই ধরনের ফোনের অনেক ক্ষমতা এবং এই ফোনের মাধ্যমে মানুষ অনেক সুবিধা পেয়ে থাকে। বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য এন্ড্রইড ফোন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
মুহূর্তে আমরা বিভিন্ন দেশে এবং রাষ্ট্রের সাথে যোগাযোগ করতে পারছি এই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে। এই মোবাইল ফোন ব্যবহার করে বর্তমানে অনেক মানুষ হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছে। বিভিন্ন ধরনের বড় বড় প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছে এবং এ মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তা নিয়ন্ত্রণের অনেক সহযোগিতা পাচ্ছে। একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি হওয়ার জন্য অনেক ধরনের ব্যবস্থা রয়েছে সেই ব্যবস্থাগুলোর মধ্যেও রয়েছে স্মার্টফোন ব্যবহারের একটি নীতিমালা। স্মার্ট ফোন ব্যবহার করার মাধ্যমে বিভিন্ন যোগাযোগ ও বিভিন্ন কাজ করার সহজ হয়ে গেছে।
এন্ড্রয়েড এর সর্বশেষ ভার্সন কোনটি
বাংলাদেশে প্রথম এন্ড্রয়েড ফোন কত সালে আসে। এন্ডয়েড এর অনেক গুলো ভার্সন রযেছে । বিভিন্ন ভার্সনের কাজ এর গতি বিবিন্ন ধরনের হয় বর্তমানের এন্ড্রযেড ভার্সনের গতি সবচেযে বেশি আর এটা হল সর্বশেষ ভার্সন। আর এই ভার্সনটি হল এন্ডয়েড ভার্সন 10.0 যা বর্তমানে প্রায় সবাই এ ভার্সনটি ব্যবহার করছে। আর আগের সকল ভার্সন থেকে এই এন্ডয়েড ভার্সনের গতি অনেক বেশি ।তাই সবাই এই এন্ডয়েড বার্স নটি বেশি ব্যবহার করে ।
সবচেয়ে বেশি এবং ভালো স্পিডে কাজ করার জন্য android-এর এই ভার্সনটি ব্যবহার করা আপনার জন্য অত্যন্ত উপকারী। অনেকে অনেক ধরনের এন্ড্রয়েড ভার্সন ব্যবহার করে থাকে কিন্তু এন্ড্রয়েড ভার্সন টেন যা বর্তমানে সবচাইতে বেশি স্পিড দিয়ে থাকে। এছাড়া বর্তমানে আরো উন্নত মানের ভার্সন তৈরি হচ্ছে যা এন্ড্রয়েড ভার্সন 13 পর্যন্ত তৈরি হয়েছে এবং এই সকল ব্যবহার করে আরো দ্রুত এবং যোগাযোগ এবং বিভিন্ন খাতে ব্যবহার করা হচ্ছে,
আমাদের এই তথ্য প্রযুক্তির ভার্সন এন্ড্রয়েড প্রযুক্তি গুলো। প্রযুক্তি ব্যবহার করার মাধ্যমে আমরা হয়ে উঠেছি অনেক উপকারী।এবং সহজভাবে কাজ করতে পারি বিভিন্ন কাজ যদিও সেই কাজটি কঠিন হলেও বিভিন্ন প্রযুক্তির ব্যবহার করার মাধ্যমে আমরা করতে পারি সহজেই। প্রথমে এন্ড্রয়েড ভার্সন ছিল না সে সময়ে মানুষ বাটন ফোন ব্যবহার করতো কিন্তু বর্তমানে এই এন্ড্রয়েড ভার্সন আসার পরে মানুষের বাটন ফোন তেমন ব্যবহার করে না।
কারণ এই এন্ড্রইড ফোনের মাধ্যমে এমন কিছু যা একটি কম্পিউটারের চাইতে কোন অংশে কম নাই এই সকল ব্যবহার এর ফলে কম্পিউটারের বর্তমানে মানুষ এখন বেশি ব্যবহার করে আসছে স্মার্ট ফোন গুলো অনেক দামি দামি স্মার্টফোন আছে যে স্মার্টফোনগুলো অনেক কম্পিউটারের চাইতে বেশি উন্নত প্রযুক্তিতে তৈরি।
প্রথম এন্ড্রয়েড ফোন কোন কোম্পানি চালু করে
বাংলাদেশে এন্ড্রয়েড ফোন কত সালে আসে যা এই ভাসনটি প্রথম এন্ড্রয়েড ডেভেলপারদের একটি কনসোটিয়াম দ্বারা তৈরী করা হয়েছে যা ওপেন হ্যান্ডসেট অ্যালায়েন্স নামে ও পরিচিত। যদিও এর শুরু হয় গুগলের মাধ্যমে ২০০৭ সাল। আর প্রথম বাণিজ্যিক ভাবে চালু করা হয় অ্যান্ডয়েড ডিভাইস এচটিসি ড্রিম ২০০৮ সার থেকে। এবং সেই সময় থেকে এন্ড্রইড ফোন এখন বর্তমান সময়ে প্রত্যেকটা মানুষের ঘরে ঘরে এবং প্রত্যেকটা মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে এন্ড্রয়েড ফোনের ব্যবহার বেড়েছে বিপদ হারে। প্রথম এন্ড্রইড ফোন ছিল না তখন মানুষ ব্যবহার করতো বিভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যম যার মধ্যে ছিল চিঠি।কিন্তু বর্তমানে এন্ড্রয়েড ভার্সন ব্যবহার হওয়ার ফলে উন্নত হয়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হয়েছে সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কাজকর্ম। কি এই এনড্রয়েড ফোনের মাধ্যমে মানুষ ইনকাম করতে পারছে ঘরে বসে বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কাজ করার মাধ্যমে। তাই বর্তমানে এই এন্ড্রইড ফোন অনেক প্রয়োজনীয় একটি বিষয় হয়ে গেছে বর্তমানে এন্ড্রইড ফোন ছাড়া চলতে পারে এরকম মানুষ পাওয়া যায় না। 2008 সাল থেকে শুরু করে 2024 সালের মধ্যে কত পরিবর্তন হয়েছে বর্তমান মানুষের।
চলাফেরা এবং কাজকর্মের মধ্যে বর্তমানে মানুষ সকল ক্ষেত্রেই এন্ড্রয়েড ফোনকে ব্যবহার করে আসছে যোগাযোগ শিক্ষা চিকিৎসা ও বিনোদনের ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়ে আসছে ব্যাপকভাবে। এন্ড্রইড ফোন যখন ছিল না সেই আমলে মানুষ বিভিন্ন বিনোদন দেখার জন্য শিল্পী বা বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর ভাড়া করে নিয়ে এসে তাদের দিয়ে গান বা বিভিন্ন বিনোদন দেখতো। কিন্তু বর্তমানে এই ব্যবস্থা আসার ফলে এরসুবিধা ভোগ করার ফলে মানুষ ঘরে বসে বিভিন্ন ধরনের বিনোদন দেখতে পারছে মুহূর্তেই।
স্মার্টফোন কত সালে আবিষ্কার হয়
বাংলাদেশে প্রথম এন্ড্রয়েড ফোন কত সালে আসে ও ১৯৯৩ সালে আইবিএম সাইমন নামেরে একটি ফোন থেরী করে এবং এটি হয় বিশ্বের প্রথম অ্যান্ড্রয়েড ফোন । আর এটি ছিল মুলত মোবাইল ফোন । যে মোবাইল ফোন বর্তমানের এক বিশেষ প্রভাব বিস্তার করে রেখেছে। ও প্রত্যেটি মানুষের হাতে হাতে ব্যবহৃত হচ্ছে। এবং উপকৃত হচে্ছ ছোট্র বড় সবাই। সে আবিষ্কারের পর থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত অনেক ধরনের এন্ড্রইড ফোন আবিষ্কার হয়েছে বা ফোন আবিষ্কার হয়েছে সেই ফোন গুলোর মধ্যে বিভিন্নভাবে মানুষ বিভিন্ন প্রযুক্তি বিষয়ক কাজ করে থাকছে।
স্মার্টফোনগুলো এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে ব্যবহারের দিক থেকে যে প্রত্যেকটা মানুষের ঘরে ঘরে একটা মানুষের জন্য দুইটি বা তারও বেশি ফোন ব্যবহার হয়ে আসছে। পৃথিবীর প্রায় সকল দেশেই এই এন্ড্রইড বা ফোন ব্যবহার করা হয় এই ব্যবহার করার ফলে মানুষ উপকৃত হয়ে আসছে যেমন ঠিক তেমনি হয়ে আসছে নানা দিক থেকে প্রতারণার শিকার। প্রত্যেকটা জিনিসের ভালো এবং খারাপ দিক রয়েছে সেই দিক বিবেচনা করলে দেখা যায় এন্ড্রয়েড ফোনের বিশেষ করে খারাপ দিক এর চাইতে ভালো দিক বেশি রয়েছে।
একটা কথা না বললেই নয় সেটা হচ্ছে সেটা এন্ড্রইড ফোন হোক বা যেকোনো কিছুই হোক না কেন ব্যবহারকারী যদি সঠিক উপায়ে এবং সঠিক কাজের জন্য ব্যবহার না করে তাহলে সেই জিনিস দ্বারা আবার সেই ফোন দ্বারা কখনোই ভালো কিছু আশা করা যায় না এবং ভালো ফলাফল আশা করা যায় না। যেমন একটি অস্ত্র একটি মানুষের কাছে থাকে দেশ রক্ষার জন্য। আবার ওই একই অস্ত্র আরেকটি মানুষের থাকে দেশের মানুষের ক্ষতি বা দেশের ক্ষতি করার জন্য। তাই বলা যায় সঠিক ব্যবহারই সবকিছুর সঠিক ফলাফলের পেছনে রয়েছে।
বর্তমানে এন্ড্রয়েড ভার্সন কত?
বাংলাদেশে প্রথম এন্ড্রয়েড ফোন কত সালে আসে এবং সকল দেশে স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে। বিভিন্ন ধরনের ফোন দেখা যায় ব্যবহার করতে ্ এই ফোনের ব্যবহার এত টায় বেড়েছে যে মানুষের চেয়ে সংখ্যায় দিগুন হবে। শিক্ষা দিক্ষা সহ নানা ধরনের কাজে মোবাইর ফোন ব্যবহার করা হয়। আর বর্তমানের সবচেযে দ্রুতগতি সম্পূন অ্যান্ডয়েড ভার্সন হলো অ্যান্ডয়েড 10.0 ভার্সূন। বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের ভার্সনের ফোন ব্যবহার হয়ে আসছে বর্তমানে। তার মধ্যে রয়েছে সামসাং, অপ্পো, নকিয়া সহ আরো বিভিন্ন ধরনের ব্যান্ডের মোবাইল ফোন।
বর্তমানে এই ভার্সনগুলো এমন ভাবে ব্যবহার হচ্ছে যাতে মানুষ বিভিন্ন কাজ এমন কি ঘরে রান্নার এন্ড্রয়েড ফোনের মাধ্যমে। এই ফোন ব্যবহার করার ফলে যেমন মানুষ উপকৃত হয়েছে ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে তেমনি মানুষ উপকৃত হচ্ছে শিক্ষার ক্ষেত্রে। এছাড়া বিনোদন তো রয়েছে সাথে রয়েছে আরো অনেক ধরনের সুযোগ-সুবিধা যা ব্যবহার করে মানুষ হচ্ছে উপকৃত। শিশুদের জন্য পড়াশোনার জন্য অনেকেই ব্যবহার করছে স্মার্টফোন এই স্মার্টফোন ব্যবহার করার মাধ্যমে অনেক অজানা তথ্য জানা যায় এবং বিভিন্নভাবে উপকৃত হওয়া যায়।
আপনিও চাইলে এই এন্ড্রইড ফ্যান ব্যবহার করার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের উপকার পেয়ে থাকতে পারেন তাই এন্ড্রইড ফোন ব্যবহার করে বিভিন্ন উপকার পাওয়ার জন্য আপনাকে একটি এন্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করতে হবে। এবং সেই ফোনটির ভার্সন যেন অনেক ভালো এবং উন্নত হয় সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে তাহলে আপনি সকল দেশের এবং সকল ধরনের খবর সহ বিনোদনসহ আরো নানা ধরনের সুবিধা ভোগ করতে পারবে না আপনার হাতের মুঠোয় থাকা এন্ড্রয়েড ফোনের মাধ্যমে। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় সকল মানুষই এন্ড্রইড ফোন ব্যবহার করে থাকে।
বাংলাদেশে মোবাইল ফোনের যাত্রা শুরু হয় কত সালে?
বাংলাদেশে প্রথম এন্ড্রয়েড ফোন কত সালে আসে যা বাংলাদেশে সর্ব প্রথম ফোন চালু করা হয় ১৯৯৩ সালের এপ্রিল মাসে। হাচিসন বাংলাদেশে টেলিকম লিমিটেড বা এইচবিটিএল ঢাকা সিটিতে AMPS মোবাইল প্রযুক্তি ব্যবহার কোড়ে মোবাইল ফোনের সেবা চালূ করা হয়। এবং সেই থেকে ধীরে ধীরে মোবাইল ফোনের ব্যবহার শুরু হয়। এই এখনো চলমান রয়েছে এবং চলতে থাকবে যত দিন মানুষ থাকবে। 1993 সাল থেকে শুরু করে বর্তমান 2024 সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে হাজারো রকমের ফোন ব্যবহার হয়েছে। এসকল ফোন ব্যবহার করার মাধ্যমে মানুষ হাজারো রকমের উপকার পেয়ে থেকেছে।
এবং সবচাইতে ভালো এবং সঠিকভাবে যাত্রা শুরু হয়েছে 2007 এবং 8 সালের মধ্যে এসময় বাংলাদেশের প্রথম স্মার্টফোন আসে এবং এই ফোনের মাধ্যমে স্মার্ট হয়ে যায় বাংলাদেশ। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্ন ছিল এদেশের প্রত্যেকটা মানুষেরই সেই স্বপ্ন পূরণ করার ক্ষেত্রেও নানাভাবে উপকার করেছে এন্ড্রইড ফোন। বাংলাদেশের আসার পরে এই ফোন মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার এবং পৌঁছে দিয়েছে বিভিন্ন ধরনের তথ্য সেবা। যা এখনো বয়ে চলছে প্রত্যেকটা মানুষের ঘরে ঘরে এবং প্রত্যেকটা মানুষের সহযোগিতায়।
আরো পড়ুনঃ মোবাইলের ম্যাজিক সেটিং গুল দেখেনিন
2008 সালে বাংলাদেশে প্রথম যখন স্মার্টফোন আসে তখন সেই ফোনগুলো দাম ছিল অনেক অনেকেই ব্যবহার করতে পারেনি। কিন্তু বর্তমান 24 সালে সেই ফোন গুলোর দাম সীমিত হওয়ার কারণে অনেকে ব্যবহার করছে এবং ব্যবহার বেড়েছে বিপুল হারে। বিভিন্ন খাদে ব্যবহার হয়ে আসছে এন্ড্রইড ফোন গুলো আমরা জানি যে এন্ড্রইড ফোনগুলো ব্যবহার হয় তা বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশে তৈরি করা হয় এবং বিভিন্ন ধরনের মাধ্যমে তা প্রত্যেকটা মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়া হয়।
সিটিসেল কোন দেশের কোম্পানি
বাংলাদেশে প্রথম এন্ড্রয়েড ফোন কত সালে আসে, সিটিসেল একটি প্রাচীণ কোম্পানি ও এটী দক্ষিণ এশিয়া মহাদেশের প্রাচিনতম কোম্পানি আর এর তিন টি অপারেট এর একটি হোলো সিটিসেল যা বাংলাদেশের প্রথম আসে । এবং সারা দেশে যোগাযোগ এর বিস্তার ঘটায় বাংলাদেশ কে আরো উন্নতির দিকে নিয়ে যাই। যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য এত কোম সময় এর মধ্যে বাংলাদেশ কে ডিজীটাল বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে টুলতে পাড়ে। এটি একটি প্রাচীন এবং আদিমতম কোম্পানি প্রথম এই কোম্পানি সিম আবিষ্কার করেন এবং একটি মোবাইলের সাথে এবং এর মাধ্যমে প্রচার করেন মোবাইলের ব্যবহার।
পরবর্তীতে ধীরে ধীরে বিভিন্ন ধরনের মোবাইল আবিষ্কার হয়েছে এবং বিভিন্ন ধরনের এন্ড্রইড ফোন আবিষ্কার হওয়ার ফলে এই ফোনের ব্যবহার কমে গেছে একেবারে। বর্তমানে এই কোম্পানি আরো অন্য ধরনের ফোন ব্যবহার করে বাজারে দিয়েছে এবং বিভিন্ন মানুষ তা ব্যবহার করে উপকৃত হচ্ছে। এই সিম কোম্পানি বা এই কোম্পানিটি দক্ষিণ এশিয়ার অনেক প্রভাবশালী এবং উন্নত একটি কোম্পানি এই কোম্পানিতে অনেক মানুষ চাকরি করে জীবিকা নির্বাহ করে। এবং হাজারো হাজারো মানুষ এই কোম্পানির সেবা গ্রহণ করে থাকে।
দক্ষিণ এশিয়ার এই বিখ্যাত কোম্পানিটি মানুষের বিশ্বস্ততার মাধ্যমে গড়ে তুলেছে তাদের নিজস্ব একটি অর্জনের মাধ্যমে ঘরে ঘরে সুনাম অর্জন করেছে। এবং গড়ে চলছে বিশাল এক সম্ভাবনা যা এখন আর নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয় নেই কারণ এই সুবিধাগুলো বর্তমান সময়ে যে পরিমাণ ব্যবহার হচ্ছে তা সেই সময় ব্যবহার হতো না কিন্তু ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা বোঝার ক্ষেত্রে মানুষ এটির ব্যবহার বাড়িয়েছে। যাতে করে একটি মানুষের জীবন সচ্ছল এবং সুন্দরভাবে চলতে পারে এবং বিভিন্ন মানুষের সাথে সহজেই যোগাযোগ করতে পারে তার জন্য এই কোম্পানি এই সেবাটি চালু করেছেন বিভিন্ন মানুষের জন্য এবং মানুষের উপকারের জন্য।
বাংলাদেশের টপ ১০ কোম্পানি ২০২৪
বাংলাদেশে প্রথম এন্ড্রয়েড ফোন কত সালে আসে। বাংলাদেশ এর টপ ১০ টি কোম্পানি যে গুলোর মাধ্যমে আপনে আমি সবাই এই সুবিধা গ্রহণ কো্রে থাকি ।চলুন জেনে নিন সেরা ১০ টি কোম্পানি সম্পর্কে।
১।যমুনা গ্রুপ ঃ যমুনা হচ্ছে বাংলাদেশর বড় কোম্পাণীর মধ্যে একটি কোম্পানি। যা মোহাম্মোদ নুরুল ইসলাম ১৯৭৪ সালে প্রতিষ্ঠা করেন।
২।আকিজ গ্রুপ ঃ এই কোম্পানি ৮৪ বছর ধড়ে বিভিন্ন সেবা দিয়ে আসছে বাংলাদেশ কে ১৯৪০ সাল থেকে সেরাদের তালিকাতে রয়েছে আকিজ গ্রুপ কোম্পানি ।এবং প্রায় ৩৫ হাজার মানুষ এই কোম্পানিতে কর্মরত রয়েছে। আভ আকীজ কোম্পানি শোব চেয়ে বেশি কর দেয় বাংলাদেশকে। এর মালিক শেখ আজিজুদ্দিন কোম্পাণির প্রতিষ্ঠাতা।
৩।বেক্সিমকো কোম্পানি ঃ এতি অনেক জনপ্রিয় কোম্পানি ১০০ এর বেশি পণ্য রপ্তানি কোরে থাকে বিভিন্ন দেশে। ১৯৬১ সালে সালমাণ ও রহমান দুই ভাই এই কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন।
৪। স্ক্যার কোম্পানি ঃএটি ও অনেক পরিচিত বিশ্বস্ত কোম্পানি বাংলাদেশ এর সবচেয়ে ভাল কম্পানি ঔষধের কোম্পানি। বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশে এই কোম্পানির ঔষধ ব্যবহার কোড়ে থাকে।
৫। আবুল খায়ের কোম্পানি ঃ এই কোম্পাণী বিভিন্ন মেটাল জাতীয় পণ্য তৈরি কোরে দেশে ও বিদেশে রপ্তানি করে।
৬। এ সি আই গ্রুপঃ বাংলাদেশের মধ্যে সব চেয়ে অন্যতম কোম্পানি হল এসি আই কোম্পানি।১৯৬৮ সাল থেকে এর পথ চলা শুরু।
৭।নাভানা গ্রুপঃ কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা মোঃ শফিউল ইসলাম এর প্রতিষ্ঠা করেন।
৮। প্রাণ আর এফ এল গ্রুপ ঃ এটি ও বাংলাদেশের একটি অতি পোরিচিত কোম্পানি।
৯।পারটেক্স গ্রুপঃ বাংলাদেশের একটি সুনাম ধন্য কোম্পানি .১৯৬৯ সালে এই কম্পানিটির পথ চলা শুরু হয় .১০।
১০। ওয়ালটন কোম্পানিঃ বাংলাদেশের আর একটি পরীচিত কোম্পানি হল ওয়ালটন। টি ভি ,ফ্রিজ আর নানা পণ্য রয়েছে।
মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরির যোগ্যতা
বিভিন্ন মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরী করতে হোলে আপনার কিছু যোগ্যতা থাকতে হবে টা নিচে দেওয়া হল। যেই যোগ্যতা গূলো থাকলে আপনি যেকোনো মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরি করতে পারবে ।আর একটি বিষয় বলে রাখা ভাল মাল্টিন্যাশনাল চাকরি করতে হলে শিক্ষাগত যোগ্যটার চেয়ে বেশি দক্ষতা থাকতে হবে।
- ইংরেজি অবশ্যই জানতে হবে। যাতে করে সকল দেশের মানুষের সাথে ভাল করে কথা বলতে পারেন । তাহলেই আপনি সহজে মাল্টিন্যাশনাল কম্পানীতে চাকরি করতে পারবে।
- শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে সরবনিন্ন সকল শেণিতে 2nd class থাকতে হবে ।তাহলে আপনি যেকোনো মাল্টিন্যাশনাল কম্পানিতে চাকরি কতে পারবেন।
- আর একটি গুন থাকতে হবে সেটা হোল মিনিমাম ২ বছর কম্পানিতে চাকরি করার দক্ষতা ।শুধু এই গুনগুলো থাকলেই আপনি মাল্টিন্যাশনাল কম্পানি গুলতে চাক্রি করতে পারবেন।
লেখকের মতামত
বাংলাদেশে প্রথম এন্ড্রয়েড ফোন কত সালে আসে যা আমরা সবাই জানি ফোন অনেক দরকার তাই এতা ব্যবহার করি।বাংলাদেশে প্রথম এন্ড্রয়েড ফোন কত সালে আসে এবং ফোনের বিষয়ে সকল তথ্য। বর্তমান বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর সকল দেশে ফোন ব্যবহার করে না এরকম মানুষ পাওয়া যায় না বললেই চলে। আর এর চেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে এই ফোনের অনেক ব্যবহার বাড়ার পেছনে রয়েছে অন্যতম কারণ সে কারণটি হচ্ছে সহজে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায় বিনোদন শিক্ষা সহ আরো নানান ধরনের সুবিধা পাওয়া যায়।
বাংলাদেশের অনেক ধরনের কোম্পানি রয়েছে সেই কোম্পানিগুলোতে বিভিন্ন ধরনের ফোন ব্যবহার করা হয় সেই ফোনগুলো তৈরি করে বিভিন্ন মানুষের ব্যবহারের ক্ষেত্রে পাঠানো হয় এবং বিভিন্ন মানুষের উপকারের জন্য এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশের মানুষ বা পৃথিবীর সকল মানুষই এই এন্ড্রইড ফোন বা মোবাইল সেবা গ্রহণ করতে পারছে এই মোবাইল সেবার মাধ্যমের মানুষ সকল বিষয়ে সকল ধরনের সাহায্য সহযোগিতা পেয়ে থাকছে।
মুক্তআঁখি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url