বাংলাদেশের ছয় ঋতুর বৈশিষ্ট্য এবং ঋতু নিয়ে বিশেষ আলোচনা সম্পর্কে

 

বাংলাদেশের ছয় ঋতুর বৈশিষ্ট্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের যা আমাদের দেশে প্রকৃতির সৌন্দর্যকে বৃদ্ধি করে দেয় অন্য দেশের থেকে মানুষেরা বেড়াতেও  আসে এই সুন্দর আবোহাওয়ায় মুগ্ধ হয়ে। সোনার বাংলাদেশে ও উপভোগ করে , এই মনো-মুগ্ধো করা দেশ। 
বাংলাদেশের ছয় ঋতুর বৈশিষ্ট্য

বাংলাদেশ চিরনজীবি হোক । বেচে থকুক শত শত বছর। পৃথীবির সকল মানুুষ দেখুক আর অবাক হোক যে পৃথিবিতে এত সুন্দর দেশ আছে।

পেইজসুচিপত্রঃবাংলাদেশের ঋতু কেমন হবে সেই সম্পর্কে জানতে 

বাংলাদেশের ছয় ঋতুর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা 

বাংলাদেশের ছয় ঋতু সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন এবং বাংলাদেশের যে ঋতুতে প্রকৃতির সৌন্দর্য পরিবর্তন হয় সে বিষয়েও বিস্তারিত জেনে নিন। বাংলাদেশ এমন একটি দেশ ভৌগোলিক অবস্থানের দিক থেকে এই দেশের প্রকৃতি এতটাই সৌন্দর্য অন্য একটি দেশ যে দেশে মানুষ বিভিন্ন দেশ থেকে ভ্রমণ করতে আসে এর প্রকৃতির সেই মনোরম পরিবেশ উপভোগ করার জন্য যা মানুষের মনকে শান্তি প্রদান করে।
বাংলাদেশের ছয় ঋতুর বৈশিষ্ট্য নিচে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

যে বিষয়গুলো সম্পর্কে না জানা থাকলে আপনি অবশ্যই বুঝতে পারবেন না যে বাংলাদেশের এত সৌন্দর্য কিভাবে মানুষের মনকে আকর্ষিত করে। প্রকৃতি এতই সৌন্দর্য প্রকাশ করে যে এই বাংলাদেশের ছয়টি ভাগে ভাগ হয়ে বাংলাদেশের ছয় ঋতুর বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করে। এই বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে যেই উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা মানুষের মনকে বেশি মুগ্ধ করে। 

তার বিস্তারিত বিষয় সম্পর্কে এই পোস্টের ভিতরে আলোচনা করা হয়েছে। আপনার অবশ্যই জানতে ইচ্ছে করবে যদি আপনি বাংলাদেশে আসতে চান যে বাংলাদেশের প্রকৃতি ও সৌন্দর্য কি ধরনের। এই প্রকৃতি ও সৌন্দর্য মানুষের মনকে কিভাবে আকর্ষিত করে এবং কোন ঋতুতে কোন ধরনের সৌন্দর্য প্রকাশ পায় তা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।

বাংলাদেশ ৬ ঋতুর দেশ । ৬টা ঋতু নিয়ে এদেশ তার সুন্দর্য দেখায় । বাংলাদেশ পৃথীবির মধ্যে একটি অন্যতম দেশ, এদেশের ৬টি আবহাওয়া, গ্রীষ্মকাল ,শীতকাল, বর্ষাকাল শরৎকাল,হেমন্তকাল ও বসন্তকাল।

গ্রীষ্মকালের প্রকৃতি সম্পর্কেঃ

বাংলাদেশ সকল দেশের সেরা এইদেশে মানুষের মনের ভিতর জুড়ে আছে, আমরা সবাই এইদেশকে নিজের থেকেও বেশি ভালবাশি। গ্রীষ্মের দুপুর তানা রোদ, রোদে তাকালে মন হয় যেন আইনার মত ঝকঝকে পরিষ্কার। গ্রীষ্মের সকাল যেন আবার নতুন করে ভাবতে শেখায়। চারিদিকে রোদে ভরা ঝলমলা আকাশ যেই মনোরম পরিবেশ মানুষকে আকর্ষণ করে তার নিজের রূপকে দেখার জন্য বাংলাদেশের প্রকৃত প্রেম বুঝতে পারে।

সকালে ঘুম থেকে উঠার পরে সকালের  সেই সূর্যের আলো নতুন রূপ দেখেছি আমি বহুবার। এই সময় আমাদের দেশে নানা ধরনের ফল মুলে ভরে থাকে। যেমন, আম, জাম,কাঠাল, লিচু, তরমুজ, আনারস ও বিভিন্ন সব্জির ভান্ডার।  যে সবজিগুলো বাংলাদেশের মানুষ খুব পছন্দ করে এবং এই সবজি গুলোকে পুষ্টিকর খাবারের মধ্যে গণ্য করা হয়। প্রতিটি মানুষ যারা বাংলাদেশে বাস করে তারা এই সময়়় কে উদযাপন করে।
 
গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের আবহাওয়া এই ধরনের হয় যে কখনো খুব রোদ এবং গরম আবার কখনো খুব বাতাস এবং মেঘলা আবহাওয়া যা মানুষ কে গরমের যে অনুভূতি তা বোঝাতে সক্ষম। গ্রীষ্মকালে এই আবহাওয়াকে উপভোগ করার জন্য বিভিন্ন দেশ থেকে মানুষ আসে এই বাংলাদেশে বেড়াতে এবং উপভোগ করে বাংলাদেশের এই প্রকৃতির সৌন্দর্য।

বর্ষাকালের  প্রকৃতি সম্পর্কে :

বাংলাদেশ আরো একটি  নতুন রুপ হল বর্ষাকাল। এই সময় আমাদের দেশের বয়ে যায় নতুন ও অন্য  ধরনের ছুয়া।বর্ষাকাল মানে মেঘেডাক, চারিদিকে থই থই পানি।  ভরে যায় নদী-নালা খাল-বিলের কানায় বৃষ্টির পানিতে ভরে থাকে, যেন মনে হয় এক নতুন রুপে রুপ নেয়। বর্ষাকালের প্রকৃতি খুবই মনোরম এবং শান্তি প্রিয় হয়ে থাকে। এসময় চারিদিকে পানিতে থৈ থৈ করে বৃষ্টির পানি হতে থাকে অনবরত।

একটা সময় দেখা যাই, পানি হতে শুরু করলে আর থামার নাম নেয় না ৭ থেকে ১৫ দিন ধরে এই পানি বাংলার মাটিকে ধুয়েমুছে শুদ্ধ করে। চারদিকে অনেক পানি থাকার জন্য বিভিন্ন ধরনের মাছ পাওয়া যাই এই বর্ষাকালে। এ যেন এক নতুন  রূপ প্রদান করে বাংলার মানুষের কাছে সৌন্দর্যের দিক থেকে মানুষের অনেক সময়়ে ভালো লাগে  বর্ষকাল।  কিছু সমস্যাও দেখা দেয় অনেক সময় দেখা যায় বর্ষার পানিতে মানুষের ফসল নষ্ট হয়ে যায় যার কারণে খাবারের সমস্যা দেখা দেয়।

বিশেষ করে যেসব জমিগুলো অনেক নিচু সে জমিগুলোতে বেশি পরিমাণ পানি জমা থাকে এবং বিভিন্ন ধরনের মাছ এবং পানিতে জন্মায় এ ধরনের ফুল ও উদ্ভিদ জন্মগ্রহণ করে। অনেক মানুষ রয়েছে যারা বর্ষার পানিতে বিভিন্ন ধরনের মাছ সংগ্রহ করে বা ধরে মাজারে বিক্রি করে। সেই বিক্রি করা টাকা থেকে তাদের সংসার চলে এবং নিজে খাওয়ার চাহিদা পূরণ করে।   

শীতকালের প্রকৃতিও সোন্দযো জানতে :

বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে শীতকাল, কারণ এই দেশের সুন্দযৌ যেন প্রকাশ বা জানান দেয় এই শীতকালে।শীতকালের সকাল যেন মন কেড়ে নেয়, বাংলার মাটিতে জন্ম হওয়া সকল মানুষের। শীতকাল অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং আরামপ্রিয় একটি সময় এ সময়ে মান অনেক শীত অনুভূত হয়। চারিদিকে কুয়াশা থাকে আবার অনেক সময় রোদ দেখা যায়। শীতের দিনে রোদ দেখা যেন অমাবস্যায় পূর্ণিমা দেখার মতো।

এই শীতকালের ঠান্ডা ঠান্ডা আবহাওয়া বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় সময়। বাংলাদেশে শীতকাল মানে নানান ধরনের তরিতরকারি মেলা। পৃথিবীতে অনেক শীতপ্রধান দেশ রয়েছে যে দেশগুলোতে সারা বছর শীত আর শীত, কিন্তু বাংলাদেশের কিছু সময় শীত পড়ে আশ্বিন মাস থেকে হালকা শুরু হয় রাতে দিকের শেষ ভগে শীত শীত অনুভব। অগ্রহায়়ন, পুষ, মাঘ, মাঘ শীত থাকে। নানা ধরনের তরকারি ও তাজা সবজি পাওয়া যাই শীতের মৌসুমে এবং মুগ্ধ করে দেয় শীতকালের ছোয়া। 
শীতকালের প্রকৃতিও সোন্দযো জানতে :
কিন্তু প্রধানত পৌষ মাস এবং মাঘ মাস কে শীতকাল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। শীতের সকাল নিয়ে অনেক কবিতা রয়েছে এবং শীত অনেক মানুষ পছন্দ করেন। শীতের বিভিন্ন ফল মূল এবং সবজি রয়েছে যেগুলো শীতে খুবই জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং বাংলার মানুষ সেগুলো নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করেন। আশা করি শীতকাল সম্পর্কে একটু হলেও ধারণা দিতে পেরেছি আপনাদেরকে।

শরৎকালের মুগ্ধতায় পরিপূর্ণ বাংলাদেশ :

 বাংলাদেশর রুপের আর এক নাম হল শরৎকাল। এই সময় এদেশের আবহাওয়া মাতাল মাতাল হয়ে থাকে।কাশফুলের মেলা দেখতে পাওয়া যায় নদির ধারে, সাথে একটু মাতাল মাতাল বাতাস বয়ে যায়। চারিদিকে কাশফুল মুগ্ধ করা আকাশ সাদা মেঘের খেলা দেখা যায় এই শরৎকালে। মনমুগ্ধ পরিবেশ যে পরিবেশ মানুষের মনকে মুগ্ধ করে দেয় এবং পরিবেশ এতটাই সুন্দর থাকে যে প্রত্যেকটা মানুষ সেই সৌন্দর্যকে উপভোগ করতে পছন্দ করেন। 

শরৎকাল মানুষের মনে ভালবাসার অনুভূতি দিয়ে যাই। নদির ধারে বসে, নদির পানি, দেখার মজাই আলাদা না দেখলে মিস করবেন, মন মাতানো শরৎকাল। এই শরৎকালের সৌন্দর্যকে ভিত্তি করে অনেক লেখক এবং শিল্পীরা বিভিন্ন ধরনের গান এবং রচনা তৈরি করেছেন। যে গান এবং রচনা দিয়ে শরৎকালের মুগ্ধতার পরিপূর্ণ সৌন্দর্যকে তুলে ধরা হয়েছে। বাংলার প্রকৃতি আসলেই এক বিস্ময়কর প্রকৃতি এই প্রকৃতির ১২ টি মাসের মধ্যে ছয়টি ঋতু বিরাজ করে।

যে ঋতু গুলোর মধ্যে শরৎকাল একটি অত্যন্ত স্মরণীয় ঋতু এই ঋতুতে মানুষ তাদের সুন্দরের মুহূর্তগুলো পার করার জন্য নদীর পাড়ে কাশবনের ধারে বসে সৌন্দর্য দেখে উপভোগ করেন তার মনের আনন্দ কে এবং উপভোগ করতে করতে একটা পর্যায়ে তাদের মনে আনন্দে ভরে ওঠ এবং বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখে মানুষ মুগ্ধ হয়ে যায়।

হেমন্তকাল এর বৈশিষ্ট্য আলোচনাঃ

হেমন্ত কাল ষড় রঋতুর চআর নম্বর ঋতু । কারত্তিক ও অগ্রহায়ন এই দুই মাসের মিলে গঠিত হয় ।এই মাসে শীতের আভাস দেখা যাই । দিনের বেলা গরম ও রাতের বেলা ঠান্ডা লাগবে ,এই মাসের পরে আসে শীতকাল এবং সুরু হবে শীতের ঠান্ডা আবহাওয়া । বাংলাদেশের ছয় ঋতুর মধ্যে আরো একটি ঋতু রয়েছে সেে ঋতুটি হচ্ছে হেমন্ত ঋতু। অল্প শীত এবং হালকা গরম ভাব যেন মনে হয় প্রকৃতি এক মনোরম পরিবেশ নিজের ভিতরে বিরাজ করছে।

এভাবে চলতে থাকবে একের পরে একটা ঋতু। আমরা এই সময় গুলো নিজেদের জীবনে আশা করি। যেন আপনার আমার সকলের ফিরে আসে এই দিন গুলো। শীতকালের শুরুর আগমনে নিয়ে আসে এই হেমন্তকাল হেমন্তকালের আবহাওয়া এতটাই মজাদার এবং সৌন্দর্য জনক যে এই ঋতুতে সবাই ঘুরতে যেতে পছন্দ করে এবং বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করতে ভালোবাসে আপনি যদি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে ভ্রমণ করার জন্য এই সময়টি বেছে নিতে পারেন। 

ভ্রমণ করতে অনেক ভালো লাগে এবং আবহাওয়া থাকে সুন্দর যাতে আপনি বিভিন্ন জায়গায় সহজে ভ্রমণ করতে পারবেন এবং সেই সকল জায়গাগুলোর রূপ এবং সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। আশা করি বোঝাতে পেরেছি এই সময়ে কি ধরনের উপকারিতা পাওয়া যায় এবং কোন সময়কে এই হেমন্তকাল হিসেবে বিবেচনা করা যায়। এছাড়াও আরো যে ঋতু রয়েছে তার পর্যায়ক্রমে আলোচনা করা হলো।

বসন্তকাল ও বসন্তকে ঋতুরাজ বলা হয় কেন

শীতের রুক্ষ ও হিমেল হাওয়ার অবসান ঘটিয়ে প্রকৃতির মাঝে এক নতুন রুপ বয়ে আনে বসন্তকাল ।গাছে গাছে নতুন পাতা আর ফল ফুলে ্ভরিয়ে দেই বাংলার মাটিকে । এই বিশেষ গুনের কারনে ,সেই সময়কে বসন্তকাল বলে । ঋতু রাজকে বলা হয় বসন্ত ঋতু এই ঋতুতে মানুষ সবচাইতে বেশি সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে এবং প্রকৃতির যে সৌন্দর্য রয়েছে তার সবচাইতে বেশি বইয়ের প্রকাশ হয়। এই সময় নতুন হিসেবে একটি রূপ জন্ম নেয় বাংলার প্রকৃতির রূপের সৌন্দর্যের কাছে।
বসন্তকাল ও বসন্তকে ঋতুরাজ বলা হয় কেন

এই ঋতুকে ঋতু রাজ বলা হয়। বসন্তের শুরুতে  পৃথিবি ও অক্ষ রেখা সূর্যের তার সাপেক্ষে বাড়ে এবং প্রাসঙিগক গোলার্ধের জন্য দিনের আলো দৈর্ঘ দ্রুত বৃদ্ধি পাই। গোলার্ধ  উল্লেখযোগ্যভাবে  উষ্ঙ হয়। যার ফলে নতুন উদ্ভিদের বৃদ্ধি শুরু হয়। এই জন্যেই এই ঋতুকে ঋতু রাজ বলা হয়। ঋতুরাজ হল বসন্তকাল যা আমাদের সবারি চেনা ও অতি পরিচিত ঋতু বসন্ত। প্রকৃতিকে নতুনভাবে সাজিয়ে নতুন রূপ প্রদান করে এই ঋতু তাই এই ঋতুুুুুুুুুুুকে ঋতুরাজ বলা হয়।

আপনি যদি এই ঋতুজদের রহস্য সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই ঋতুরাজের সময়ে বাংলাদেশে অবস্থান করুন এবং এই ঋতুর সকল সৌন্দর্য উপভোগ করুন কিভাবে বাংলার বুকে নতুনভাবে রূপ গ্রহণ গঠন করে তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং সেই সৌন্দর্যকে উপভোগ করতে পারবেন আপনি নিজেই যে কেন এই ঋতুকে ঋতুরাজ বলা হয়। আশা করি ঋতু সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করতে সক্ষম হয়েছে এবং আপনাদেরকে জানাতে পেরেছি যে বাংলাদেশের ঋতু গুলো কেমন এবং কিভাবে পরিবর্তন হয়।

 বাংলাদেশের আরো তথ্য

বাংলাদেশের ছয়টি ঋতুর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এবং জানানো হয়েছে এই ঋতু গুলো কিভাবে কখন কোন সময় বাংলাদেশের প্রতিফলিত হয় এবং সেই ঋতু গুলোতে কি ধরনের রূপ বৈচিত্র প্রকাশ পায় তা সম্পর্কে আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করেছি। এখন কিছু বেসিক বিষয় সম্পর্কে আপনাদের সামনে কিছু তথ্য উপস্থাপন করলাম যা বাংলাদেশ সম্পর্কে বিশেষ জ্ঞান অর্জন করতে সাহায্য করবে।

১.বাংলাদেশের সংবিদানের নাম -গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ ।( the people's Republic of Bangladesh)

২.বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভ করেছেন -১৯৭১ সালের ১৬ ই ডিসেম্বর ।

৩.এদেশের রাজধানী ঢাকা ।

৪.বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী-চট্রগ্রাম ।

৫.এদেশের আয়তন -১.৪৭.৫৭০ বর্গ কি.মি ।

৬.আয়তনের ভিত্তিতে পৃথিবীতে বাংলাদেশের অবস্থান -৯০ তম।

৭.এদেশের আইন পরিষদের নাম পার্লামেন্ট বা জাতীয় সংসদ ।

৮.বাংলাদেশের বিভাগ সংখ্যা -৭টি ।

৯.এদেশের সীমান্তবর্তী জেলা -৩২ ।

১০.এখানকার মানুষের গড় আয়ু ৬৬.৮ ।

প্রাকৃতিক রুপবৈচিত্র্য ময় আমাদের এই বাংলাদেশ অনেক পরিচিত অপরিচিত পর্যটক -আর্কষক স্থান রয়েছে। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সমুদ্র সৈকত ,পাহাড় ও অরণ্য রয়েছে। বাংলা দেশ ছোট দেশ হলেও অনেক পরিচিত দেশ। উল্লেখিত তথ্যগুলো একজন বাংলাদেশি হিসেবে জানা প্রয়োজন কারণ বাংলাদেশের এই সৌন্দর্য গুলো অবশ্যই আপনার উপভোগ করতে ভালো লাগবে তাই বাংলাদেশি হয়ে থাকলে বাংলাদেশ সম্পর্কে জানুন এবং বাংলাদেশকে উপভোগ করুন।

লেখকের কিছু কথাঃ

প্রথমেই এই পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। বাংলাদেশ আমার অনেক প্রিয় ,পৃথিবীতে বেশ কিছু আরাম প্রিয়দেশ আছে তার মধ্যে বাংলা দেশ অন্যতম। এই বাংলাদেশের এমন কিছু জায়গা রয়েছে ,যেমন সুন্দরবন ,পাবত্য চট্রগ্রাম ,সিলেট ,রাঙ্গামাটি  এবং পৃথিবীর সর্ব বৃহত সুমুদ্রসৈকত কক্সবাজার সুমুদ্রসৈকত যেখানে হাজার হাজার পর্যোটন প্রতিদিন ভীর করে এখান কার প্রকৃতির সাথে মিশে আনন্দের সময় কাটাতে।

আপনার যদি না দেখা থাকে তাহরে অবশ্রই একবার হলেও বাংলাদেশের মধু মাখা ,বালোবাসায় ভরা দেশটিকে দেখ যাবেন। এবং এই দেশের প্রকৃতির ভালোবাসা নিয়ে যাবেন। বাংলাদেশ ছোট দেশ হিসেবেেও বাংলাদেশের রূপ বৈচিত্রের দিক দিয়ে অনেক উন্নত এবং সৌন্দর্য বৈচিত্র্যময় একটি দেশ। যে দেশের সৌন্দর্যের কথা মুখে বলে প্রকাশ করে শেষ করা যাবে না তাই আপনি যদি বাংলাদেশে হয়ে থাকেন অবশ্যই বাংলাদেশ সম্পর্কে অনেক তথ্য জানতে চাইবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মুক্তআঁখি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url