বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টে টাকা পাঠানোর নিয়ম ও টিপস

আপনি যদি একজন বিকাশ ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর মাধ্যমে টাকা পাঠাতে পারবেন। আর আপনার যদি না জেনে থাকেন কিভাবে টাকা পাঠাতে হয়।

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টে টাকা পাঠানোর নিয়ম


 তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য চলুন জেনে নেয়া যাক কিভাবে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর মাধ্যমে টাকা পাঠাতে হয়। 

পেইজ সুচিপত্রঃ  বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টে টাকা পাঠানোর নিয়ম ও নীতি

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট টাকা পাঠানোর নিয়ম কানুন 

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর মাধ্যমে বিভিন্ন ভাবে টাকা পাঠানো যায়। অ্যাপস এর মাধ্যমে টাকা পাঠানো যায় এবং ইউএসএসডি কোড ডায়াল করার মাধ্যমে ও টাকা পাঠানো যায়। আর আপনি যদি এই কোড ডায়াল করার মাধ্যমে টাকা পাঠিয়েছেন তাহলে নিম্নলিখিত পদ্ধতির মাধ্যমে আপনাকে টাকা পাঠাতে হবে। যদি আপনি সম্পূর্ণ নিয়ম মেনে টাকা পাঠাতে চান তাহলে অবশ্যই পারবেন। 

একটি কথা বলে রাখা বাহুল্য বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট সেন্ড মানি করা যায় না। অর্থাৎ আপনি যদি মার্চেন্ট একাউন্ট টাকা পাঠাতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই আপনার ইউএসএসডি কোড মেনু থেকে প্রেমেন্ট অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে। তারপরে অন্যান্য ইনস্ট্রাকশন কত করে টাকা পাঠাতে হবে মূলত সেন্ড মানি এর দৌলতে আপনি যদি পেমেন্ট অপশনটি বেছে নেন।

আরো পড়ুনঃ জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম

এবং তার পরবর্তী স্টেপ অন্যান্য কার্যক্রম এর মত করে নিন তাহলেই বুঝতে হবে মার্চেন্ট একাউন্টে টাকা পাঠানোর হয়ে গেছে। বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর মাধ্যমে টাকা পাঠালে প্রথমে আপনাকে যা করতে হবে। সকল নিয়ম গুলো চলুন জেনে নেই। 

  • *২৪৭#ডায়াল করে বিকাশ মেনুতে যান ।
  • অনেক অপশন এর ভিতরে পেমেন্ট অপশনটি সিলেক্ট করুন। 
  • আপনি যে মার্চেন্টকে পেমেন্ট করতে চান তার নম্মার সেই বিকাশ অ্যাকাউন্ট নম্বরটি দিন। 
  • আপনি যে পরিমাণ টাকা পেমেন্ট করতে চান তার পরিমাণ লিখুন। 
  • আপনার কেনাকাটার একটি তথ্যসূত্র দিন যেমন একটি বিলের কাগজ কারেন্ট বিল। 
  • এবং কাউন্টার নাম্বারটি লিখুন যা কম্পিউটারে অবস্থানরত বিক্রেতা আপনাকে নাম্বারটি বলে দেবে। 
  • আপনার বিকাশ মোবাইল মেন্যু পিনটি দিয়ে পেমেন্ট সম্পন্ন করুন। 
  • এভাবেই একটি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট থেকে টাকা পাঠানো যায় ইউএসএসডি কোড ডায়াল এর মাধ্যমে। 

অ্যাপসের মাধ্যমে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টে টাকা পাঠানোর নিয়ম 

আপনি যখন বিকাশ অ্যাপস ব্যবহার করার মাধ্যমে মার্চেন্ট একাউন্টে টাকা পাঠাবেন তখন টাকাটা পাঠানোর পূর্বে উল্লেখিত নিয়ম অনুযায়ী টাকা পাঠাতে হবে চলুন সেই নিয়ম অনুযায়ী আপনার টাকা পাঠানোর সঠিক নিয়ম গুলো জেনে নিন। অন্যান্য যে সকল পার্সোনাল একাউন্টে আপনি যেভাবে টাকা পাঠান ঠিক একই রকম টাকা পাঠাবেন শুধুমাত্র সেন্ড মানি এর পরিবর্তে পেমেন্ট অপশনটি সিলেক্ট করে নিতে হবে। 

বিকাশ অ্যাপস ব্যবহার করার মাধ্যমে সবচাইতে সহজ উপায়ে টাকা পাঠানো যায়। এ বিকাশ মাচেনত একাউন্টের মাধ্যমে। কয়েকটি ধাপের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয় আপনি জেনে নিন সেই ধাপগুলো কিভাবে কোন জায়গা থেকে কি করে আপনি পেমেন্ট সম্পন্ন করতে পারবেন। 

প্রথম ধাপ : প্রথমত আপনাকে বিকাশ অ্যাপস ওপেন করতে হবে নিজস্ব ইনফরমেশন দেওয়ার মাধ্যমে। লগইন করা হয়ে গেলে স্কিনের ভিতরে অনেকগুলো অপশন থাকবে তার ভিতরে পেমেন্ট নামের অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে।



দ্বিতীয় ধাপ : পেমেন্ট অপশন এর মধ্যে ক্লিক করার পর এবার যে একাউন্টে টাকা পাঠাবেন সেই অ্যাকাউন্ট নাম্বারটি প্রবেশ করাতে হবে। 



তৃতীয় ধাপ: নাম্বারটি দেওয়ার পর টাকার পরিমাণ এবং পিন নাম্বার দিয়ে পেমেন্ট নিশ্চিত করতে হবে।


 

আশা করি বোঝাতে পেরেছি এই সহজ উপায়ে মাধ্যমে কিভাবে একটি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টে অ্যাপস এর মাধ্যমে টাকা পাঠানো যায়। এই পদ্ধতি অত্যন্ত সহজ এবং নির্ভুল এবং কম খরচ এর মাধ্যমে সম্পূর্ণ করা যায়। 

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট সেন্ড মানি লিমিট আছে 

সাধারণত বিকাশে সকল একাউন্ট গুলোর মধ্যে লিমিটেশন ব্যবস্থা রয়েছে যার ফলে আপনি সেই অ্যাকাউন্ট গুলো থেকে লিমিটের বেশি লেনদেন করতে পারবেন না। বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টে টাকা পাঠানোর নিয়ম রয়েছে। সেই নিয়ম অনুযায়ী আপনিও খুব সহজেই টাকা পাঠাতে পারেন। সকল বিকাশ একাউন্ট এর ক্ষেত্রে লিমিটেশন রয়েছে কিন্তু বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট  এর ব্যাপারটা একটু আলাদা।

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট সেন্ড মানি লিমিট আছে

 

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর লেনদেনের নিদিষ্ট  কোন লিমিটেশন নেই। বিকাশ একাউন্টে লিমিটেশন না থাকায় আপনি সর্বনিম্ন 1 টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ পরিমাণ লেনদেন করতে পারবেন এই বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর মাধ্যমে। এখানে বিকাশ কর্তৃপক্ষ মার্চেন্টের কে যেকোনো পরিমাণের পেমেন্ট রিসিভ করার সুযোগ দিয়ে থাকছে। এই সুবিধা দেয়ার মূল কারণ আছে অনেক তার মধ্যে একটি হলো। 

আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশি অ্যাপস কাজে লাগিয়ে প্রতিদিন 500 থেকে 1000 টাকা ইনকাম

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট বিভিন্ন ব্যবসায় ক্ষেত্রে বেশি ব্যবহার করা হয়। যার জন্য লিমিটেশন রাখা হয়নি। মার্চেন্ট একাউন্ট এক টাকা থেকে শুরু করে কোটি টাকা পর্যন্ত পেমেন্ট রিসিভ করতে পারেন। এই সকল সুবিধা ভোগ করার জন্য আপনি ও বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলুন এবং বিকাশ পার্সেন্ট একাউন্ট এর সুযোগ সুবিধা গুলো ভোগ করুন। 

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর ক্যাশ আউট লিমিট রয়েছে কি

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর লিমিট না থাকায় বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ক্যাশ আউটের লিমিটেশন ও নেই। যেকোনো বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহারকারী এক টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ পরিমাণ টাকা আউড করতে পারবেন বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর মাধ্যমে। সকল কিছুর সুবিধা-অসুবিধা রয়েছে। 

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ক্যাশ আউট লিমিট না থাকলেও ক্যাশ আউটের একটি অসুবিধা রয়েছে। সেই অসুবিধা হচ্ছে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট হতে আপনি যে কোন সময় যে কোন জায়গা হতে ক্যাশ আউট করতে পারবেন না। বিকাশ মাসের একাউন্টে ক্যাশ আউট করতে হলে আপনাকে ব্যাংক অথবা বিকাশ এজেন্টের মাধ্যমে করতে হবে। শুধুমাত্র ব্যাংক এবং বিকাশ এজেন্টের মাধ্যমে আপনি ক্যাশ আউট করতে পারবেন। 

 প্রত্যেক বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহারকারী কখনো তার মার্চেন্ট একাউন্ট থেকে সেন্ড মানি করতে পারবে না। শুধু অন্যের কাছ থেকে পেমেন্ট রিসিভ করতে পারবে। সেক্ষেত্রে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট শুধুমাত্র পার্সোনাল বিকাশ একাউন্ট থেকে পেমেন্ট রিসিভ করা যায়। মার্চেন্ট বা এজেন্ট একাউন্ট হতে টাকা গ্রহণ করা যাবে না এছাড়াও পেমেন্টের ক্ষেত্রে কোন চার্জ গ্রহণ করা হবে না। 

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর লিমিট এবং বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর ক্যাশ আউট লিমিট না থাকায় বর্তমানে ব্যবসায়ীদের জন্য লেনদেন বিষয়ে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট হচ্ছে আদর্শ এবং উপকারী একাউন্ট। তাই দিন দিন এই একাউন্টের ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বিকাশের প্রায় 6 কোটি গ্রাহকের মধ্যে থেকে যে কোন পরিমাণ লেনদেন গ্রহণ করতে পারবেন খুব সহজেই এই বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর মাধ্যমে। 

তাই বলা হয়ে থাকে বিকাশ একাউন্ট লিমিট এবং বিকাশ এবং ক্যাশ আউট লিমিট সম্পর্কে বা সেন্ড মানি লিমিট সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য জানতে চাইলে পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন। এবং জেনে নিন কিভাবে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর মাধ্যমে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে লেনদেন করা যায়। আশা করি পোস্টটি পড়ার পর আপনার বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট সম্পর্কে কিছু ধারণা জন্মাবে।

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে জানতে 

আপনি চাইলে ঘরে বসেই বিকাশের মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য আবেদন করতে পারবেন বিকাশ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। এই কাজটি করার জন্য আপনাকে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর আবেদন ফরম। ফর্টিম বিকাশ ওয়েবসাইটেই পাওয়া যাবে। মূলত এই একাউন্টটি বিজনেসের জন্য বা ব্যবসার জন্য খুলে থাকে। তাই আপনাকে আপনার সম্পূর্ণ বিজনেসের তথ্য দিতে হবে।

ব্যবসার সকল তথ্য পূরণ করা হয়ে গেলে অনলাইনে আবেদন করে দেওয়া যায়। এবং বিকাশ ওয়েবসাইট এর পক্ষ থেকে আপনাকে এই অ্যাকাউন্টটি বুঝিয়ে দেওয়া হবে। বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর জন্য আবেদন ফরমটি দেয়া হবে সেই আবেদন ফরমটি মনযোগ সহকারে পড়ুন কোন ভুল তথ্য সাবমিট করবেন না। আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র অনুযায়ী তথ্য দিবেন। আপনার ব্যবসা বা দোকানের নাম সহ সকল তথ্য উল্লেখ করে দিবেন। 

উল্লেখিত সকল তথ্য ফিলাপ করা হয়ে গেলে একটি অপশন আছে যেখানে লেখা থাকবে ফর্মটি জমা দিন সেই অপশনে ক্লিক করে ফরমটি জমা দিতে হবে। বিকাশ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি এই বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার লিংকটি পেয়ে যাবে এবং সেখানে আবেদন করার মাধ্যমে আবেদন কার্যকর করলে আপনি আপনার একাউন্টের এক্সেস পেয়ে যাবেন। 

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টে লগইন করার নিয়ম 

আমরা প্রায় সবাই বিকাশ অ্যাপস ব্যবহার করে থাকি এটি প্লে স্টোর থেকে বিভিন্ন অ্যাপস এর মাধ্যমে আমরা ইন্সটল করে ব্যবহার করি। আর আপনি অ্যাপটি ইন্সটল করতে হলে প্লে স্টোর থেকে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ইন্সটল করে নিতে পারবেন। বিকাশ থেকে আপনাকে মার্চেন্ট দিলে তবে আপনি আপনার তথ্য দিয়ে মার্চেন্ট একাউন্টে লগইন করতে পারবেন।

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টে লগইন করার নিয়ম


 এই অ্যাপস থেকে আপনার মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করতে পারবেন কাস্টমারের টাকা রিসিভ, আপনার ব্যালেন্সে টাকা ক্যাশ আউট বিভিন্ন অফার নেওয়ার সকল লেনদেন করতে পারবেন এই অ্যাপস থেকে। বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর মাধ্যমে ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসার গ্রাহকদের কাছে সরাসরি পেমেন্ট না করে অনলাইনে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট করে নিতে পারে।

আরো পড়ুনঃ   বাটন মোবাইলে নগদ একাউন্ট খোলার নিয়ম ও গোপন টিপস

মার্চেন্ট একাউন্ট এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে। বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর মাধ্যমে আপনি সর্বনিম্ন এক টাকা থেকে যত খুশি তত টাকা তুলতে পারবেন। লেনদেনের ক্ষেত্রে এই অ্যাপসের ক্ষুদ্র কোন লিমিটেশন রাখা হয়নি। যেন ব্যবসায়ীরা তাদের ইচ্ছামত টাকা লেনদেন করতে পারে এবং ব্যবহার করতে পারে ব্যবসার কাজে। যা করে তুলবে ব্যবসাকে আরো শক্তিশালী এবং লাভজনক। 

মার্চেন্ট একাউন্ট কিভাবে পরিচালনা করবেন তা জেনে নিন 

বিকাশের একটি মার্চেন্ট অ্যাপ রয়েছে এটি প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিতে হবে। মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করার জন্য এটাই সবচেয়ে পারফেক্ট। এখানে লেনদেনের সকল তথ্য এবং স্টেপ মেনে এবং অ্যাপ দিয়ে চেক করতে পারবেন কি পরিমাণ টাকা আছে। কবে কোন সময় কত টাকা কাকে দিয়েছেন সেই সকল তথ্য সম্পর্কে আপনি খুব সহজেই জানতে পারবেন। 

আপনি যদি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী হয়ে থাকেন তাহলে এই বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টটি শুধু আপনার জন্য এখন ইন্সটল করে নিন এবং ব্যবহার করা শুরু করে দিন এই সহজ এবং সুন্দর উপকারী অ্যাপসটি। যার মাধ্যমে আপনি আপনার ব্যবসায়ী আরো উন্নত আনতে পারবেন এবং লেনদেনে আরো সহজবোধ্য হয়ে কাজ করতে পারবেন। বিকাশে মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করা অত্যন্ত সহজ এবং কার্যকর।

বিকাশ এ মার্সেল একাউন্ট ব্যবহার করে আপনি এক টাকা থেকে প্রয়োজনীয় যত পরিমাণ টাকা আপনার ব্যাংকে একাউন্ট আছে সেই পরিমাণ টাকা ব্যবহার করতে পারেন এবং লেনদেন করতে পারবেন বিভিন্ন ব্যবসায়ী এবং লেনদেনের ক্ষেত্রে। বিকাশ অ্যাপস আপনাকে সকল সুবিধা দিয়ে থাকবে। যার মাধ্যমে আপনি আপনার ব্যবসাকে আরো শক্তিশালী এবং আই এর উৎস হিসেবে গড়ে তুলতে পারবেন যা আপনার ব্যক্তিগত জীবনে অনেক কাজে লাগবে।

লেখক এর শেষ মন্তব্য 

এই পোস্টের মাধ্যমে আপনি আপনাদেরকে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট কিভাবে পরিচালনা করে কিভাবে খুলতে হয় এবং কি এই বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুযোগ-সুবিধা তা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। পোস্টটি পড়ে আপনারা অনেক উপকৃত হবেন এবং বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার মাধ্যমে আপনার বিজনেস কি আরো শক্তিশালী এবং অর্থবহ করে তুলতে পারবেন। 

একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য লেনদেন করা অনেক কষ্টকর হয়ে যায়। বিভিন্ন বাধা সম্মুখীন হতে হয় বিভিন্ন লিমিটেশনের সম্মুখীন হতে হয় যার ফলে বিভিন্ন সময় আমাদের ব্যবসার ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। এসকল সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যে বিকাশ এ সেবাটি চালু করেছেন। বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই অর্থ লেনদেন করতে পারবেন এবং ব্যবহার করতে পারবেন আপনার বিভিন্ন প্রয়োজনে।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মুক্তআঁখি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url