ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপ গুলো ব্যাখ্যা করা হলো
ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপ গুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে বর্তমান সরকারের অতুলনীয় অবদান রয়েছে। যে অবদানের কারণে আজ আমরা পেয়েছি বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশ।
পেইজ সূচিপত্রঃ ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপ গুলো
- ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপ গুলো
- ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে তথ্য প্রযুক্তির ভূমিকা রচনা
- স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা পালন
- স্মার্ট বাংলাদেশ নির্বাচনের নতুন প্রজন্মের ভূমিকা
- স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে যুব সমাজের ভূমিকা
- স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণের সরকারের ভূমিকা
- লেখকের মন্তব্য
ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপ গুলো
ডিজিটাল বাংলাদেশ ধারণাটির মূল বিষয় হল সব ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করে দেশকে শিক্ষা অন্যান্য দিক থেকে উন্নত মানের তৈরি করা। এই স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরি করার জন্য বিভিন্ন খাদে অর্থ ব্যয় করতে হয়েছে পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তি যেহেতু সবচাইতে বেশি অবদান রেখেছে ডিজিটাল বাংলাদেশ করার ক্ষেত্রে। সেজন্য সবচেয়ে বেশি বড়ো আকারের বিনিয়োগ প্রয়োজন হয়েছে এই ডিজিটালাইজেশনের জন্য।
বর্তমান ডিজিটাল দেশের সুবিধা সকল মানুষেরই ভোগ করতে পারছে। কৃষি,শিক্ষা,অর্থনীতি শিল্প ব্যবসা-বাণিজ্য দক্ষতা উন্নয়ন কর্মসংস্থানসহ বিভিন্ন খাতেই তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। এছাড়াও এর সম্ভাবনা আর পেছনে রয়েছে তথ্যপ্রযুক্তির এক বিশাল অবদান যা এই ডিস্ট্রিকের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে অনেক সাহায্য করেছে।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশি অ্যাপস কাজে লাগিয়ে প্রতিদিন 500 থেকে 1000 টাকা ইনকাম
বর্তমানে গ্রাম শহর দেশের সকল জায়গায় ইন্টারনেট পৌঁছে দিয়েছে বর্তমান সরকার ব্যবস্থা।সরকার অনেক পদক্ষেপের মাধ্যমে বাংলাদেশকে গড়ে তুলে ডিজিটাল বাংলাদেশ হিসেবে। মানুষেরা যে এই ডিজিটাল যুগে বাস করছে তার মূল কারণ হলো বিভিন্ন প্রযুক্তির ব্যবহার করা। প্রযুক্তি ব্যবহার করার মাধ্যমে মানুষ যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করেছে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে তথ্য প্রযুক্তির ভূমিকা রয়েছে অপরিহার্য মানুষের সকাল থেকে শুরু এবং সারাদিনের শেষ সর্ব সময়ই মানুষ ব্যবহার করে আসছে তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন প্রযুক্তি। যা ব্যবহারের ফলে মানুষ হয়ে উঠছে তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর কিন্তু ডিজিটাল যুগ এই তথ্য প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে গড়ে তুলেছে সুন্দর একটি ডিজিটাল বাংলাদেশ।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে তথ্য প্রযুক্তির ভূমিকা রচনা
তথ্যপ্রযুক্তির আরেকটি নাম আছে সেটি হচ্ছে ict বা ইনফর্মেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি। এই প্রযুক্তি মানুষতাল, মানুষের জীবনকে করে দিয়েছে আরো আরামদায়ক ও স্বাচ্ছন্দ্যবোধক। তথ্যপ্রযুক্তির মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন সেক্টর যেমন, কম্পিউটা ,র্সফটওয়্যার , টেলিযোগাযোগ সহ আরো নানান ধরনের প্রযুক্তি যেসকল প্রযুক্তির মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করা যায়।
বিভিন্ন তথ্য প্রয়োজনে ব্যবহার করা যায় এছাড়াও বিভিন্ন তথ্য মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া যায় খুব কম সময়ের মধ্যে। 2002 সালে প্রথম জাতীয় আইসিটি নীতিমালা আইসিটি নিয়ে কাজ করার যাত্রা সফলভাবে শুরু হয়েছিল। এছাড়াও বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ। এদেশের মানুষের 70% মানুষ কৃষি পেশার সাথে জড়িত যারা তাদের জীবন চালায় কৃষিকাজের মাধ্যমে। এই কৃষি খাতে ব্যাপক হারে উন্নতি আসার ফলে।
আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ করতে পেরেছি খুব তাড়াতাড়ি প্রযুক্তির ব্যবহারের ফলে চাষাবাদ সহ বিভিন্ন ধরনের সেবা প্রদান করে কৃষি খাতে উন্নতি বয়ে আনে। যার সুফল আমরা আজকে ভোগ করছি। এছাড়াও চিকিৎসা ক্ষেত্রেও অনেক পরিবর্তন হয়েছে। চিকিৎসার মান অনেক উন্নত করা হয়েছে। বিভিন্ন যন্ত্রপাতির ব্যবহার বৃদ্ধি করা হয়েছে। এভাবে তথ্য প্রযুক্তি আমাদের জীবনকে একটি নতুন রূপে রূপ প্রদান করেছে।
যার নাম বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে সেবা প্রদান করা হচ্ছে। অনলাইনের মাধ্যমে খুবই সুন্দর সংক্রান্ত সকল সেবা পাওয়া যায়। অনলাইন বা ডিজিটাল বায়ু প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষ ঘরে বসেই বিভিন্ন ধরনের সেবা গ্রহণ করতে পারে। ডিজিটাল নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে সাহায্য করেছে। জনগণের সার্বিক নিরাপত্তা বিধান এবং দেশের সার্বভৌমত্ব সুরক্ষিত করার ক্ষেত্রে ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা পালন
ডিজিটাল বাংলাদেশ করার পর,বাংলাদেশ এখন স্মার্ট বাংলাদেশ হওয়ার পরিকল্পনায় মেতেছে। বাংলাদেশের নাম থেকে শুরু করে বাংলাদেশে আজ পর্যন্ত সকল ক্ষেত্রেই ছাত্র বা স্টুডেন্ট এর অবদান রয়েছে অনেক। তাদের উপহার আমাদের কাছে চির গৌরবের এবং চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। 1971 সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে অনেক ছাত্র-ছাত্রী তারা তাদের জীবন দিয়েছেন।
7 ই মার্চের ভাষণে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে সারা বাংলাদেশের ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়। এছাড়া 1962 সালের শিক্ষা কমিশনের বিরুদ্ধে আন্দোলন, 1966 সালে ঐতিহাসিক ছয় দফা ও 11 দফা আন্দোলন, 1969 সালের গণঅভ্যুত্থান 1974 সালের নির্বাচন 1971 সালের মুক্তিযুদ্ধ সহ সকল ক্ষেত্রেই শিক্ষার্থীদের ভূমিকা রয়েছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবস্থায়।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশে প্রথম এন্ড্রয়েড ফোন কত সালে আসে
ছাত্রদের নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে বাংলাদেশের স্বাধীন ভাষা পেয়েছে, বাংলাদেশ আজকে ডিজিটাল যুগ হিসেবে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশের সকল ব্যবস্থায় উন্নত প্রযুক্তি বা উন্নত দেশের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে শিখেছে বর্তমান প্রজন্ম বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপ গ্রহণ করে নিলে তারাও পাবে স্মার্ট বাংলাদেশ। বর্তমানে স্মার্ট বাংলাদেশ নিয়ে কাজ করা হচ্ছে।
সকল ছাত্র সমাজ যদি এক হয় যে কোন কাজ করতে চাই তাহলে তা অবশ্যই হবে বলে আমি মনে করি। আজ 25 শে জুলাই 2024 সাল কয়েকদিন আগেও ছাত্রদের ক্ষমতা তারা বুঝিয়ে দিয়েছেন এদেশের মানুষকে এবং সারা বিশ্বকে তারা চেষ্টা করলে সব কিছু সম্ভব করে দেখাতে পারে। বাংলাদেশ বর্তমান স্মার্ট বাংলাদেশ হওয়ার জন্য বিভিন্ন প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু করেছে।
আশা করা যায় 2041 সালের ভিতরে প্রত্যেকটা নাগরিক স্মার্ট বাংলাদেশ দেখতে পাবে। যদি সকল ছাত্র সমাজ এক হয়ে দেশকে পরিবর্তন করতে চাই তাহলে এ দেশকে পৃথিবীর মধ্যে এক নম্বর দেশ গড়ে তোলাও অসম্ভব কিছু নয়। আসুন বাংলাদেশের সকল ছাত্রসমাজ এক হয়ে যায় এবং বাংলাদেশকে একটি স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলি। যেটা আমরা গড়ে তুলবো সেটা আমরা আমাদের সকল আত্মীয়-স্বজন বা প্রতিবেশীরাই তো ব্যবহার করবে।
স্মার্ট বাংলাদেশ নির্বাচনের নতুন প্রজন্মের ভূমিকা
বর্তমানে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশে বাস করি তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারের ফলে বাংলাদেশে এক বিপুল পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। তারি একটি রূপ হল ডিজিটাল বাংলাদেশ। বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মানুষের সহযোগিতা এবং সরকারের সহযোগিতায় গড়ে উঠেছে এই বাংলাদেশ। সকল শ্রেণীর সকল পেশার সকল বয়সের মানুষের পরিশ্রমের ফসল ডিজিটাল বাংলাদেশ।
ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপ গুলো বাস্তবায়ন করতে পারলে অবশ্যই স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব। প্রত্যেকটা কাজের যেমন একটি নির্দিষ্ট নীতিমালা বা নিয়ম রয়েছে। সেই রকম ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলো কিছু নীতিমালা বা নিয়ম রয়েছে। যা পরিবর্তন বা প্রত্যাবর্তন এর মাধ্যমে ডিজিটাল থেকে স্মার্ট হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করবে।
ছাত্র সমাজ, শিক্ষার্থী সমাজ, কর্মজীবী, বেকার, সকল ধরনের মানুষ যদি বিভিন্নভাবে বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তোলার কাজে সহযোগিতা করে তবে এ বাংলাদেশি স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে পরিচিতি পাবে। বিভিন্ন প্রযুক্তির ব্যবহার, চিকিৎসা ক্ষেত্রে, শিক্ষাক্ষেত্রে, কৃষিকাজে, পড়াশোনাতে, যোগাযোগের ক্ষেত্রে, সকল বিষয়ে সাথে জড়িয়ে আছে তথ্য ও প্রযুক্তি।
স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে যুব সমাজের ভূমিকা
ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্বাচনে বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপ গুলোর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন শক্তি। যে শক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ সাধারণ একটি বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরিত হওয়ার কাজে রয়েছে। বাংলাদেশের সকল আন্দোলন সংগ্রাম ও অগ্রগতির পথে এদেশের যুবকের রয়েছে বিরাট অবদান। 52 এর ভাষা আন্দোলন থেকে বর্তমানের সকল আনন্দে যুব সমাজের এক বিশাল অবদান রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ প্রচলিত বিভিন্ন প্রযুক্তির ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক আলোচনা
এই যুবসমাজের সকল যুবকদেরকে যদি সঠিক কর্মের ব্যবস্থা করে দেওয়া যায় তাহলে এদের স্মার্ট হতে খুব বেশি সময় লাগবে বলে আমার মনে হয়। কারণ যুবকেরা যা কিছু করতে পারবে অন্য বয়সের বা অন্য শ্রেণীর লোকেরা তা করতে পারবে না। তাদের মধ্যে রয়েছে প্রবল ইচ্ছা শক্তি যা বড় পাহাড় কেউ ভেঙে দ্বি-খণ্ডিত করে দিতে পারে। যুবককে ডিজিটাল বা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারলে সবচাইতে বেশি তাড়াতাড়ি ফল পাওয়া যাবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
যুব সমাজ পারে না এমন কোন কাজ নেই বললেই চলে বাংলাদেশের সকল ক্ষেত্রে সকল সেকশনে যুব সমাজের অবদান রয়েছে। শিক্ষা থেকে শুরু করে কৃষিকাজ পর্যন্ত সকল শ্রেণীতে রয়েছে কি বিভিন্ন যুবক তারা তাদের জীবনের সকল শক্তি মন এবং বিশ্বাস দিয়ে কাজ করে দেশের জন্য সেই দেশপ্রেম এই দেশে কাজের ব্যবস্থা করে দিতে পারলে তারা দেশকে উন্নত এবং স্মার্ট বাংলাদেশি হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করবে।
স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণের সরকারের ভূমিকা
স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণের সরকারের ভূমিকা অপরিসীম। ডিজিটাল বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপ গুলো বাস্তবায়ন করার মাধ্যমে আমরা পেয়েছি ডিজিটাল বাংলাদেশ। আর ঠিক তেমনি ডিজিটাল বাংলাদেশের মানুষ ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশি গড়ার লক্ষ্যে কাজ করছে। সরকারের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে ইতিমধ্যেই।
স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণের ক্ষেত্রে সরকার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। সকল খাদে লোক নিউ করা হয়েছে বিভিন্ন উন্নতির জন্য যার মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব। শিক্ষাক্ষেত্রে এসেছে চরম উন্নতি, যোগাযোগের পরিবর্তন হয়েছে পাহাড় সমান। বর্তমানে কোন তথ্য এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে পাঠাতে হলে এক মিনিট সমযের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু একটা সময় ছিল যা 10 মিনিটের একটি তথ্য বা 2 মিনিটের একটি তথ্য পাঠাতে দুই থেকে তিন মাস বা সপ্তাহ লেগে যেত।
আর এর উন্নতির পেছনে রয়েছে সরকারের অক্লান্ত পরিশ্রম। বর্তমান সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরি করার জন্য যুদ্ধ করেছে,যুদ্ধ করছে এবং এগিয়ে যাচ্ছে স্মার্ট বাংলাদেশি গড়ার ক্ষেত্রে। বিভিন্ন প্রযুক্তির মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে স্থায়ী এবং কেন্দ্রীয় সরকারের নীতিনির্ধারণের ভূমিকা রাখে তথ্যপ্রযুক্তি। সরকার হচ্ছে দেশের প্রতিনিধি তাই প্রত্যেকটা উন্নতির পেছনে সরকারের অবদান সবচাইতে বেশি।
লেখকের মন্তব্য
উপরের ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপ গুলোর মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হয়েছে। আমি মনে করি বর্তমান স্মার্ট বাংলাদেশ নির্বাচনে সরকার সঠিক পথে এগিয়ে যাচ্ছে। এভাবেই ডিজিটাল বাংলাদেশ তৈরি করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাদের দীর্ঘতম পরিশ্রমের ফল হিসেবে আমরা পেয়েছি ডিজিটাল বাংলাদেশ।
সরকারের সকল শক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ কে গড়ে তুলেছেন একটি উন্নত দেশের তালিকায়। যা সম্ভব হয়েছে শুধু বিভিন্ন সঠিক প্রযুক্তি এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে। দেশ আমাদের তাই আমাদেরকে এই সকল বাধা পেরিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। সকল বাধা পেরিয়ে অবশ্যই স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে আমাদের সোনার বাংলাকে রূপান্তর করতে পারবো।
মুক্তআঁখি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url