জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম ৬ টি পদ্ধতি
বর্তমানে বিকাশ একাউন্ট একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভাবে লেনদেনের কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম জানলে যাদের ভোট হয়নি বা স্মার্ট কার্ড নেই। তারা খুব সহজেই বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন।
স্টুডেন্টের বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য এই ধরনের ব্যবস্থা করা হয়েছে যাতে করে, তারা ছাত্র অবস্থায় ও বিকাশ অ্যাপস ব্যবহার করে, স্কুলের বিভিন্ন লেনদেন সরাসরি নিজের ইচ্ছামত করতে পারবে।
পেইজ সুচিপত্রঃজন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
বর্তমানে বিকাশ একাউন্ট ব্যবহার করা অত্যন্ত সহজ এবং টাকা লেনদেনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। তো আপনিও শিখে নিন জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম। এই নিয়মটি চালু করার অন্যতম কারণ হলো ছাত্র অবস্থায় বিভিন্ন লেনদেনের প্রয়োজন হয় স্কুল কলেজ এর সাথে সেখানে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।
আরো পড়ুনঃ বাটন মোবাইলে নগদ একাউন্ট খোলার নিয়ম ও গোপন টিপস
নিজের নামে অ্যাকাউন্ট না থাকার কারণে অনেক সময় অন্য একাউন্টে টাকা দিতে হয় বা স্কুল-কলেজের বিভিন্ন উপবৃত্তি তার টাকা নেওয়ার জন্য অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। এ সকল সমস্যা এড়াতে জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার ব্যবস্থা করা হয়েছে। যাতে করে সকল ছাত্র-ছাত্রীরা খুব সহজেই কলেজে টাকা প্রদান এবং টাকা গ্রহণ করতে পারে বিভিন্ন ফান্ড থেকে।
- জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য যে পাঁচটি বিষয়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ চলুন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানি। একাউন্টটি খোলার জন্য আপনার জন্ম নিবন্ধন কার্ড থাকতে হবে।
- জন্ম সনদের ছবি স্পষ্ট থাকতে হবে।
- জন্ম নিবন্ধন এর ছবির নাম জন্ম তারিখ সংগ্রহ করার পর দ্য বিকাশ একাউন্টের সাথে মিলিয়ে দেখতে হবে। কোন অমিল থাকলে তার সমাধান করে নিতে হবে।
- জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য অভিভাবক হিসেবে বাবা বাবা মা যে কাউকে বেছে নেওয়া যাবে। এবং তাদের সকল তথ্য আপনার জন্ম নিবন্ধনের সাথে মিল আছে কিনা সেই বিষয়ে নিশ্চিত করতে হবে।
- বিকাশ একাউন্টটি অবশ্যই অভিভাবকের নামে হতে হবে।
- নিজস্ব ছবি ব্যবহার করতে হবে যা সুন্দর এবং শালীন পোশাক যুক্ত হবে। এছাড়াও গ্রাহকের বয়স 14 এর বেশি হতে হবে।
স্টুডেন্ট একাউন্ট এর জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য দেওয়া হল
যে স্টুডেন্ট টি একাউন্টটি খুলবে তার বয়স 14 এর বেশি হতে হবে ও 18 কম হতে হবে। জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম জানলে নিম্নে উল্লেখিত কাজটি করলে আপনি একাউন্ট খুলতে পারবেন। এর জন্য ডিজিটাল সনদ বা জন্ম নিবন্ধন থাকতে হবে। এছাড়াও আপনি যদি স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনার বাবা-মা বা যে কোন অভিভাবকের সচল বিকাশ একাউন্ট থাকতে হবে।
বিকাশ অ্যাপস এর মাধ্যমে নিজেই স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলা যায় পর্যায়ক্রমে তা দেখানো হলো।
জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার প্রথম ধাপ, বিকাশ অ্যাপস এ লগইন / রেজিস্ট্রেশন এ ট্যাপ করুন।
দ্বিতীয় ধাপ, বাংলাদেশের কোড সিলেক্ট করে আপনার নাম্বার দিয়ে লগইন করুন।পরের ধাপটি দেখুন।
তৃতীয় ধাপ, মোবাইল নাম্বারে পাঠানো ছয়টি ভেরিফিকেশন কোড প্রেস করুন। পযায় ক্রমে করুন ধাপ গুলো,
চতুর্থ ধাপ ,স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে আইডির ধরন হিসেবে জন্ম সনদ নির্বাচন করুন।
পঞ্চম ধাপ, ডিজিটাল জন্ম সনদের ছবি তুলুন। জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
ষষ্ঠ ধাপ, জন্ম সনদ থেকে প্রাপ্ত তথ্য যাচাই করুন এবং প্রয়োজনে পরিবর্তন করুন।
সপ্তম ধাপ, আরো কিছু ব্যক্তিগত তথ্য প্রবেশ করান যেগুলো হলো পেশা মাসিক আয় লিঙ্গ আয়ের উৎস এগুলো বেছে নিন।
অষ্টম ধাপ, উপরের কাজগুলো করা হলে নমিনী হিসেবে আপনার গার্জিয়ান বাবা অথবা মা কে বেছে নিন। এবং তাদের সচল বিকাশ একাউন্ট নাম্বার দিয়ে দিন।
নবম ধাপ, নির্দেশনা অনুসরণ করে পরিষ্কার ছবি তুলুন। বেশি আলোর সামনে থেকে ছবি তুলতে হবে।
দশম ধাপ, ছবি তোলার সাথে সাথে আপনার তথ্যগুলো সাবমিট হয়ে যাবে। জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম।
একাদশ ধাপ, আপনার অভিভাবকের কাছে পাঠানো ভেরিফিকেশন নাম্বারটি নিশ্চিত করুন। যে তারা নমিনি হয়েছে কিনা।
দ্বাদশ ধাপ, উপরে উল্লেখিত সকল কাজ সম্পন্ন হলে পাস সংখ্যার একটি বিকাশ পিন সেট করে পিন নম্বরটি সংরক্ষণ করে রাখুন।
বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট খোলার নিয়ম
ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন লেনদেনের সুবিধার জন্য বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট খোলা হয়েছে এবং এর ফলে অনেক সুবিধা পেয়ে থাকে বিভিন্ন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। বর্তমানে বিভিন্নভাবে বিকাশ একাউন্ট খোলা যায় সবচেয়ে সহজ এবং কার্যকর প্রক্রিয়াটি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। যার মাধ্যমে আপনি একটি পার্সোনাল একাউন্ট খুলতে পারবেন।
আরো পড়্রুনঃ ম্যাজিক শর্ট টেকনিক বিভিন্ন অ্যাপের ক্ষেত্রে
আপনার এনআইডি কার্ডের তথ্য প্রয়োজন হবে অ্যাকাউন্টটি খোলার জন্য সেখানে তথ্যগুলো আপনাকে সাবমিট করতে হবে। এরপর বিকাশ একাউন্টে ছবি আপলোড করতে হবে একটি অপশন লেখা থাকবে জমা দিন বা ক্লিক করুন সেই অপশনটিতে ক্লিক করে আপনি আপনার বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট খুলে দিতে পারবেন আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
অনলাইনে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
ঘরে বসে অনলাইনে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি আবার অনেকেই জানিনা। যারা জানেন না তাদের জন্য খুব সহজেই অনলাইনে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম যাতে আপনারা উপকৃত হতে পারেন। চলুন জেনে নিই কিভাবে অনলাইনে একাউন্ট খোলা যায়।
প্রথমে আপনাকে অনলাইনে বিকাশ অ্যাপস ডাউনলোড করতে হবে আপনার স্মার্টফোনে। তারপর আপনাকে কি ধরনের একাউন্ট খুলবেন সেটা সিলেক্ট করতে হবে। আমার জন্য কিছু নিয়ম ও শর্ত অবলম্বন করতে হবে সেই নিয়ম গুলো আপনার অ্যাপস এর মাধ্যমে সাবমিট করতে পারবেন। সাবমিট করা হয়ে গেলে যে মোবাইল নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে চান তা দিন এবং আপনার অপারেটর সিলেক্ট করুন।
আর পড়ুনঃ প্রচলিত বিভিন্ন প্রযুক্তির ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক আলোচনা
সিলেক্ট করা হয়ে গেলে আপনার ভেরিফিকেশন কোড আসবে সেই কোডটি দিয়ে মোবাইল নাম্বারটি যাচাই করুন এবং খুব সহজেই খুলে ফেলুন একটি একাউন্ট অনলাইনের মাধ্যমে। আপনার ব্যবসা আপনার লেনদেনকে করে তুলুন আরো শক্তিশালী এবং সহজ আপনার জীবন কি করে তুলবে আরো আনন্দময় এবং দ্রুততা চলার শক্তি। বর্তমানে জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা যায়।
অ্যাপস ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম। বর্তমানে বিভিন্ন লেনদেনের অ্যাপস ব্যবহার হয়ে থাকে তার মধ্যে বিকাশ নগদ রকেট সহ আরো অন্যান্য অনেক সেবামূলক একাউন্ট রয়েছে যার মাধ্যমে আমরা সর্বদা উপকৃত হয়ে আসছি। বিভিন্ন একাউন্ট খোলার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আজকে জানবো কিভাবে অ্যাপস ছাড়াই বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট।
ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি জন্ম নিবন্ধন দিয়ে কিভাবে বিকাশ একাউন্ট খোলা যায়। অ্যাপস ব্যবহারের মাধ্যমে কিভাবে বিভিন্ন অ্যাপস খোলা যায় সে সম্পর্কেও আমরা জেনেছি। আর এখন বলবো কিভাবে অ্যাপস ছাড়া বিভিন্ন একাউন্ট খোলা যায়। অ্যাপস ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম। প্রথমে আপনাকে একটি ইউএসএসডি কোড ডায়াল করতে হবে। সেই কোডটি হলো *247#কোডটি ডায়াল করুন, ডায়াল করা হয়ে গেলে।
দুটো অপশন থাকবে মেনু থেকে অ্যাকউন্ট খুলুন এর বিকল্পটি নির্বাচন করুন সাথে আপনার এনআইডি কার্ডের নম্বর এবং জন্ম নিবন্ধন তারিখ প্রদান করুন। এবং আপনার মোবাইল নাম্বারটি নিশ্চিত করুন আপনার মোবাইল নাম্বারটি নিশ্চিত হয়ে গেলে একটি ওটিপি নাম্বার পাবেন আপনার মোবাইল নম্বরে ইমেইলের মাধ্যমে প্রদান করা হবে।
সেই নাম্বারটি প্রদান করুন এবং খুব সহজেই কোন অ্যাপস ছাড়া কোন ঝামেলা ছাড়া মুহূর্তের মধ্যেই খুলে ফেলুন বিকাশ একাউন্ট। যা আপনার দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন লেনদেন ব্যবসার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে কাজে আসবে। এবং আপনি খুব সহজেই এই অ্যাকাউন্টটি ব্যবহার করতে পারবেন। যা আপনাকে বিভিন্ন টাকা-পয়সা সাথে নিয়ে চলার থেকে বাঁচাবে এবং বিভিন্ন বিপদ আপদ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করবে।
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা অসুবিধা
সকল কিছুরই ভালো এবং খারাপ দিক রয়েছে ঠিক তেমনি বিভিন্ন অ্যাপসের ও খারাপ বা ভাল দিক রয়েছে। বিকাশ অ্যাপস এর সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
- বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা গুলো
- দ্রুত সহজতর লেনদেন, এই একাউন্ট ব্যবহার করার মাধ্যমে গ্রাহক বা বিভিন্ন মাধ্যমের কাছ থেকে খুব সহজেই পেমেন্ট আদায় করা যায়।
- খরচ কমায়, বিভিন্ন একাউন্টের তুলনায় বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর খরচ কম থাকায় এটি একাউন্টে ব্যয় কমাতে সাহায্য করে।
- গ্রাহকদের সংখ্যা বৃদ্ধি, এই একাউন্টে ডিজিটাল প্রেমেন্ট গ্রহণ করার সুযোগ থাকায় এই একাউন্ট ব্যবহার করার গ্রাহকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে দিন দিন।
- বিক্রয় বৃদ্ধি, বিভিন্ন ডিজিটাল পেমেন্ট এর অপশন থাকার কারণে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বিক্রয় বৃদ্ধি পেয়ে থাকে।
- ইতিহাস পর্যালোচনা, বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে যে লেনদেন করা হয় সে সকল তথ্য বা ইতিহাস প্রয়োজনে ব্যবহার করা যায়।
- 24 ঘন্টা সার্ভিস, 24 ঘন্টা সার্ভিস চালু থাকার কারণে বিকাশ মার্চেন্ট ব্যবহারকারীদের অনেক সুবিধা হয়ে থাকে।
- উন্নত নিরাপত্তা, বিভিন্ন সিকিউরিটি সহ লেনদেনের সকল সুরক্ষা নিরাপত্তা নিশ্চিত করে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট।
- বিকাশ অ্যাপস ব্যবহার করে পেমেন্ট, বিকাশ অ্যাপস ব্যবহার করেও সহজে ব্যবসায়ীদের মার্চেন্ট একাউন্টে টাকা পাঠানো যায়।
- বিভিন্ন পেমেন্ট অপশন, মধ্যে বিভিন্ন ধরনের পেমেন্ট অপশন রয়েছে। যা হলো QR কোড,প্লে লিংক, ওয়েবসাইট ইন্টিগ্রেশন ইত্যাদি প্রদান করা হয়ে থাকে।
- বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট অসুবিধা সম্পর্কে জানতে
- এই অ্যাপস এর সুবিধার পাশাপাশি সীমিত কিছু অসুবিধা রয়েছে সে সম্পর্কেও জেনে রাখা অত্যাবশ্যক বলে আমি মনে করি তাই আপনাদের উদ্দেশ্যে সেগুলো জানানো হল।
- চার্জ খরচ, প্রতিদিন নিয়মিত ব্যবহারের কারণে বিকাশ কর্তৃপক্ষ নির্দিষ্ট পরিমাণে চার্জ কেটে নেয়।
- ইন্টারনেট নির্ভরতা, এই অ্যাপস বা একাউন্ট ব্যবহার করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হবে বা ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে।
- প্রযুক্তিগত জটিলতা অনেক সময় দেখা যায় কিছু কিছু ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে জটিল হয়ে দাঁড়ায় অ্যাপসটি পরিচালনা করতে পারে না।
- বিভিন্ন সুরক্ষা ঝুঁকি, অনলাইন লেনদেনের সাথে সর্বদাই কোন না কোন ঝুঁকি থাকে।
- সীমিত পরিমাণ লেনদেন, বিকাশ মার্চের একাউন্ট ব্যবহার করে সর্বোচ্চ একদিনে 30 হাজার টাকা পর্যন্ত লেনদেন করা যাবে এর বেশি ব্যবহার করা যাবে না।
লেখক এর শেষ মন্তব্য
জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা নিয়ম এর পাশাপাশি আরো অনেক ধরনের নিয়ম আছে। যেগুলোর মাধ্যমে আপনি বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন। ছাত্রদের জন্য বিশেষ করে জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা অনেক উপকারী একটি দিক সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি পোস্টটি পড়ে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন। এবং বিভিন্নভাবে একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
ছাত্র-ছাত্রীদের ভয়েস স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে তেমন কোনো জরুরী কিছুর প্রয়োজন হয় না। কিছু নির্দিষ্ট নীতিমালা রয়েছে যা পালন করার মাধ্যমে আপনিও খুব সহজেই স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলে ব্যবহার করতে পারেন। এই একাউন্টের বিভিন্ন সুবিধা সুযোগ রয়েছে যা আপনার স্টুডেন্ট লাইফের পড়াশোনা কে আরো উজ্জ্বল এবং প্রতিভাবান করে তুলতে সাহায্য করবে।
মুক্তআঁখি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url