কলা চাষ ও কলার উপকারিতা ও অপকারিতা ১৩টি টিপস
কলার উপকারিতা ও অপকারিতা জানুন কলা আমাদের অতিপ্রিয় ও পরিচিত একটি ফল। ফলটি অনেকেরই প্রিয় একটি ফল, কলার অনেক গুনাগুন ও উপাদান সম্পর্কে জানতে পোস্টটি পড়ুন। আর জেনে নিন কলা সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য যা আপনাকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে।
আমাদের দেশে অনেক জাতের কলা চাষ করা হয়ে থাকে, বিভিন্ন জাতের কলা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন এবং এর উপকারিতা সম্পর্কে জানুন, কোন সময় কলা খেলে বেশি উপকার হয় এবং কখন কলা খাওয়া যাবে না।
পেইজ সুচিপত্রঃ কলা চাষ ও কলার উপকারিতা ও অপকারিতা ১৩ টি টিপস
- বিভিন্ন জাতের কলা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো
- বিভিন্ন সময়ে কলা খাওয়ার উপকারিতা
- কলা চাষের উপযুক্ত সময় আধুনিক পদ্ধতি
- ঘুমানোর আগে কলা খাওয়ার প্রভাব
- কতটি কলা খাওয়া উচিত এবং কেন
- বেশি কলা খেলে কি কি সমস্যা হতে পারে
- পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা কি কি জেনে নিন
- পাকা কলা খাওয়ার নিয়ম কি কি জেনে নিন
- সবরি কলার উপকারিতা
- সবরি কলা খেলে পানিশূন্যতা কমে যায়।
- কাঁঠালি কলা খাওয়ার উপকারিতা
- সাগর কলার উপকারিতা ও অপকারিতা
- গর্ভ অবস্থায় কলার মোচা খাওয়া যাবে কি জানুন
- লেখকের কিছু কথা
বিভিন্ন জাতের কলা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো
কলার উপকারিতা ও অপকারিতা কলা একটি পুষ্টিকর ফল যা স্বাস্থ্যের জন্য বহু
উপকারী। এটি সহজলভ্য এবং দ্রুত এনার্জি প্রদান করে। এর অনেক উপকারিতা ক্ষতি কর
দিক রয়েছে যে গুলো আমাদের সবার জানা দরকার এই জন্য নিচের বিশষয় গুলো জানুন।
কলার উপকারিতা ও অপকারিতাঃ
- শক্তি বৃদ্ধি: কলায় প্রাকৃতিক শর্করা (গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ, সুক্রোজ) থাকে, যা তাৎক্ষণিক শক্তি সরবরাহ করে।
- হজমশক্তি উন্নত করে: এতে থাকা ফাইবার (আঁশ) হজমপ্রক্রিয়া উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়ক।
- হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক: কলায় থাকা পটাসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখে।
- মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি: কলার মধ্যে থাকা ভিটামিন বি৬ মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
- অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ: কলায় যে ভিটামিন সি ও অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- ওজন নিয়ন্ত্রণ: এটি প্রাকৃতিক উপায়ে ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়ক। যারা ওজন বাড়াতে চান, তাদের জন্য কলা একটি ভালো বিকল্প।
- হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী: কলায় ম্যাগনেশিয়াম ও পটাসিয়াম হাড়কে শক্তিশালী করে।
- রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ:এতে আয়রন রয়েছে, যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সহায়ক।
- সবরি কলা বা চিনি চম্পা কলা,চিনি চম্পা কলা বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে চাষ করা হয় যা আমাদের বিভিন্ন পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে থাকে। তাই সুস্থ থাকতে হলে কলা খাওয়া অনেক উপকারী। সপরি কলা খেলে অসুস্থতার কাজ করে । ও সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
- বিচি কলা খাওয়ার উপকারিতা এই কলার অনেক ঔষধি গুন আছে, এসব বীজআলা কলায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, নাইট্রোজেন এবং ফসফরাস থাকে ।যা শরীরের স্বাস্থ্যকর টিস্যু গঠনের কাজ করে। বিচি কলার ফুলের রস আমাশা ও আলসার ভালো করে থাকে, এবং রান্না করা ফুল, ড্রাইভিং টিপস এর চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
- আটিয়া কলা, বিশিষ্ট গবেষক সিদাম দাস বলসক, আটিয়া কলা মলরোধক একটি তথ্য এটি খেলে শরীরের শক্তি সঞ্চয় সহ নানা রোগের উপকার করে থাকে।
- সাগর কলার উপকারিতা, লোকমুখে প্রচলিত আছে যে, সাগর কলায় নাকি শারিীরিক দুবলতার কমায়। সাগরকলা মিউসিলেজ বিচ রস বৃদ্ধি করে আর ফরেস্ট শুক্রাণুর খাদ্য যোগায়। অতিরিক্ত ঠান্ডা বা কাউকে ঠান্ডা লাগলে সাগর কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন এটা ভুল কথা সর্দি ঠান্ডা লাগার সাথে কলার কোন সম্পর্ক নেই। বরং সে কলা খেলে পেপটিন ও মিউসিলেজ কাশি নরম করে বের হতে সাহায্য করে এই ধরনের উপাদান গুলো শরীরে অনেক উপকার করে থাকে।
কলার অপকারিতা সবার জানা উচিত
যদিও কলা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, তবে অতিরিক্ত বা কিছু নির্দিষ্ট অবস্থায়
এটি সমস্যার কারণ হতে পারে। অনিদ্রার সমস্যা হতে পারে তাই রাতের বেলা কলা না
খাওয়ায় ভালো। কলা আমাদের এমন একটি ফল যা সারা বছর পাওয়া যায়। আর
এর পুষ্টিগুণের কথা বলে শেষ করা যাবে না, ছোট - বড় সবাই কলা খেতে পারবে
অনায়াসে, এটা রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং হজম ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করতে সহায়তা
করে।
- কলার অপকারিতাঃ পটাসিয়ামের অতিরিক্ত গ্রহণ যা কলায় পটাসিয়াম বেশি থাকে। অতিরিক্ত খেলে হাইপারক্যালেমিয়া (রক্তে পটাসিয়ামের মাত্রা বেড়ে যাওয়া) হতে পারে, যা কিডনি সমস্যায় ভোগা রোগীদের জন্য বিপজ্জনক।
- ওজন বৃদ্ধি: বেশি পরিমাণ কলা খেলে উচ্চ ক্যালোরি ও শর্করার কারণে ওজন বেড়ে যেতে পারে।
- ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সতর্কতা: কলার প্রাকৃতিক চিনি রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে খাওয়া জরুরি।
- অ্যাসিডিটির সমস্যা: কিছু মানুষের ক্ষেত্রে পাকা কলা খাওয়ায় অ্যাসিডিটি বা গ্যাস্ট্রিক হতে পারে।
- এলার্জি: কিছু মানুষের কলার প্রতি এলার্জি থাকতে পারে, যার ফলে ত্বকের সমস্যা বা শ্বাসকষ্ট হতে পারে।
- পরিপাকজনিত সমস্যা: যাদের হজমে সমস্যা আছে তাদের অতিরিক্ত পাকা বা বেশি সংখ্যক কলা খেলে পেটফাঁপা ও অস্বস্তি হতে পারে বমি বমি ভাব হতে পারে।
কলায় উপকারিতা অনেক, তবে এটি পরিমাণ মতো খাওয়া উচিত। যারা বিশেষ স্বাস্থ্য
সমস্যায় ভুগছেন (যেমন ডায়াবেটিস বা কিডনি রোগ), তাদের ক্ষেত্রে ডাক্তারের
পরামর্শ নিয়ে কলা খাওয়া ভালো যা ক্ষতির থেকে বাচাবে।
বিভিন্ন সময়ে কলা খাওয়ার উপকারিতা দেখুন
কলাতে এমন কিছু পদার্থ আছে যাতে করে মানুষের শরীরকে অনেক আরাম দেয়। কোন
পূর্ণবয়স্ক মানব নিয়মিত কলা খেলে তার শরীরের ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়ামের তান
কমিয়ে আরাম এবং শান্তি অনুভূত করে। কলা উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আপনার
উপলব্ধি করতে হলে কলা খাওয়া শুরু করতে হবে এবং বিভিন্নভাবে কলা খাওয়ার
মাধ্যমে আপনি উপকৃত হতে পারবেন। নিয়মিত কলা খেলে মানুষের পেটের সমস্যা থাকলে
দূর হয়ে যায় এবং হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এছাড়াও কলা প্রতিদিন
খাওয়ার মাধ্যমে পেট পরিষ্কার হয়।
পেটে জমা থাকা অনেক ধরনের ক্ষতিকারক পদার্থ কলা খাওয়ার মাধ্যমে বের হয়ে যায়।
বিভিন্ন সময়ে কলা খাওয়ার মাধ্যমে উপকারিতা পেয়ে থাকবেন। সকালের নাস্তায় কলা
খাওয়া বিশেষভাবে উপকারী কলার সাথে পাউরুটি এবং রুটি খাওয়া যায় পাউরুটি কলা
খেলে পেট ঠান্ডা থাকে এবং শরীরে শক্তির সঞ্চার করতে সাহায্য করে। ছাড়ো আপনি
রাতে শোয়ার সময় কলা খেতে পারেন কলা খাওয়ার ফলে আপনার শরীরের বিভিন্ন
ভিটামিনের ঘাটতি অভাব পূরণ হবে এবং শরীরকে করে তুলবে শক্তিশালী।
প্রতিদিন নিয়মিত কলা খাওয়ার অভ্যাস করার মাধ্যমে আপনি হতে পারেন শক্তিশালী
এবং বুদ্ধিমত্তা মানুষের অধিকারী। বেশি উপকার পাওয়ার জন্য প্রতিদিন নিয়মিত
দুই থেকে তিন পিস কলা খাওয়ার অভ্যাস করুন এবং উপকারিতা পান। কল একটি শক্তিশালী
উপাদান এতে বিভিন্ন পরিমাণ শক্তিশালী প্রোটিন রয়েছে যেমন আয়রন জিংক ইত্যাদি
ধরনের উপাদান যা শরীরের শক্তি যোগাতে সাহায্য করে এবং বিভিন্ন অভাব ঘাটতি পূরণ
করে থাকে। তাই প্রত্যেকটি মানুষের নিয়মিত কলা খাওয়া উচিত।
কলা চাষের উপযুক্ত সময় আধুনিক পদ্ধতি
বিজ রোপনের সময় , কলা খুব বেশি শীত বা খুব বর্ষাতে ছাড়া শাওব সময় চাষ করা যাই ।
তোবে ভালো ফলন পেতে ,বর্ষার শেষে আশ্বিন -কার্তিক মাসে বেশি ফলন দেয় । এই
সময় করা গাছ বেশি শক্তিশালি হয় । এছাড়া মাঘ ও বৈশাখ কলা গাছের চারা লাগানো যায়
। বর্তমানে কলা চাষের ব্যাপক বিস্তার হয়েছে কারণ গলা একটি উপকারী এবং
প্রয়োজনীয় খাবার প্রতিবছর প্রায় অনেক হাজার মেট্রিক টন জমিতে কলা চাষ করা
হয়। এবং চাহিদা মেটানো হয় বিভিন্ন মানুষের খাবারের।
আপনি যদি বিভিন্ন পদ্ধতিতে কলা চাষ করতে চান তাহলে কলা চাষ করার মাধ্যমে আপনি
ওর লাভবান হতে পারবেন কলা এমন একটি ফসল যে ফসলটি নির্দিষ্ট সময় বা অনেক সময়ে
লাগানো বাপন করা যায়। বিশেষ করে বর্ষার একটু আগেই এই কলার সিজনে কলা লাগালে
বেশি ফলাফল পাওয়া যায়। কলা চাষের জন্য বীজতলা তৈরি করে নিতে হবে বা জমিকে চাষ
দিয়ে তৈরি করে নিতে হবে যেন কোন আগাছা এবং জঙ্গল না থাকে। সবচাইতে ভালো হবে যে
প্রয়োজনীয় মতে জৈব সার ব্যবহার করলে।
জৈব সার ব্যবহার করার পরে কলা গাছগুলোকে নির্দিষ্ট পরিমাণ দূরত্ব বজায় রেখে
সিরিয়ালে লাগাতে হবে এবং জৈব সারের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক ব্যবহার
করতে হবে। বিভিন্ন ধরনের কৃষি কিভাবে কলা বা বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে
থাকে সে বিষয়ে গুলো প্রশিক্ষণ নেওয়ার মাধ্যমে শিখে জেনে চাষ করলে বেশি ফলাফল
পাওয়া যাবে। কলা বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ খাবারের ভিতরে পড়ে এই কলা
বাংলাদেশের প্রায় সব অঞ্চলেই পাওয়া যায়। বিভিন্ন জাতি বা বিভিন্ন নামের
মাধ্যমে অনেকেই এই কলার চাষ করে থাকে।
ঘুমানোর আগে কলা খাওয়ার প্রভাব
বিছানায় যাওয়ার আগে নিয়ম করে কলা খাওয়া মানসিকভাবে উপকারী, এটা শরীরে ঘুমের
আগে শরীর কে ঘুমানোর জন্য প্রস্তুত করে দেয় এবং অনেক সুন্দর এবং ভালো ঘুম হয়।
তাই কলা অত্যন্ত উপকারী জিনিস যা আমাদের প্রতিদিন নিয়মিত খাওয়া দরকার। তাহলে
আমরা এর উপকার বুঝতে পারবো। ঘুমানোর জন্য অনেক সময় দেখা যায় মানুষের শরীরের
অনেক সমস্যা দেখা যায়। কিছু মানুষ আছে যাদের ঘুম কম হয় এবং সারাদিন অনেক
পরিশ্রম করতে হয় কিন্তু তাদের ঘুম হয় না।
এ সকল মানুষদের জন্য রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা অপরিসীম কারণ কলা খাওয়ার
মাধ্যমে মানুষের শরীরের এক ধরনের শান্তি অনুভব হয় যার কারণে মানুষ সহজে ঘুম
চলে আসে। আপনিও কলা খাওয়ার উপকারিতা পাওয়ার জন্য রাতে খালি শোয়ার সময় দুই
থেকে তিন পিস কলা খাওয়ার মাধ্যমে এই উপকারিতা গুলো পেয়ে থাকবেন। রাতে কলা
খেলে সকালে আপনার পেট ক্লিয়ার ভাবে পায়খানা হবে। ওম খুদা বাড়বে যাতে আপনাকে
খেতে ভালো লাগবে এবং মুখে রুচি বৃদ্ধি পাবে।
তাই আপনি ঘুমানোর আগে কলা খাওয়ার অভ্যাস করলে এ ধরনের সুবিধা পেয়ে থাকবেন
ঘুমানোর আগে কলা খাওয়ার অভ্যাস করলে তেমন কোন ক্ষতি নেই। তাই আপনি প্রতিদিন
ঘুমানোর আগে কলা খাওয়ার অভ্যাস করুন এবং শরীরকে সুস্থ এবং সুন্দর রাখতে চেষ্টা
করুন কারণ শরীর মানুষের সম্পদ। এই সম্পদ একবার নষ্ট হয়ে গেলে আর ফিরে পাওয়া
যায় না তাই আপনার শরীরকে যত্ন এবং সুস্থ রাখতে কলা খাওয়ার অভ্যাস করে তুলে
নেয় এবং কলা খাবার মাধ্যমে আপনার বিভিন্ন ভিটামিন জাতীয় ঘাটতি পূরণ করুন।
কতটি কলা খাওয়া উচিত এবং কেন
কলায় থাকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পটাশিয়াম এই পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ কমিয়ে
স্বাভাবিক করতে সাহায্য করে। কলা প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা আঁশযুক্ত শতকরা
সমৃদ্ধ খাবার। তাই দিনে যত পরিমাণ কলা খাবেন এতে কোন ক্ষতি নেই, প্রয়োজনের
অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না, তাই নিয়মিত প্রয়োজনমতো কলা খাওয়া আরামদায়ক।
অনেক মানুষ কলা পছন্দ করে না আবার অনেক মানুষ কলা পছন্দ করে গলার ভেতর রয়েছে
বিভিন্ন উপাদান খনিজ এবং বিভিন্ন পুষ্টি গুণ। একটি মানুষের জন্য অত্যন্ত উপকারী
এবং প্রয়োজনীয়।
কলা খাওয়ার মাধ্যমে আমি উপকৃত হতে পারেন গলায় রয়েছে বিভিন্ন ধরনের উপকারী
উপাদান যা আপনার শরীরকে শক্তিশালী করে তুলতে সাহায্য করবে। কতটি কাওয়া কলা
খাবেন সেটা নিয়ে বড় কথা নয় কলা খাওয়ার একটু অভ্যাস করতে হবে এবং কলা
খাওয়ার মাধ্যমে উপকার পাওয়ার জন্য আপনাকে প্রতিদিন নিয়মিত অল্প পরিমাণ কলা
খেতে হবে বেশি কোন কিছুই ভালো না তাই বেশি কলা খাওয়াটা স্বাস্থ্যের জন্য
ক্ষতিকারক হতে পারে।
প্রতিদিন কলা খাওয়ার অভ্যাস করা দরকার প্রত্যেকটা মানুষেরই গলায় একটি বিশেষ
উপকারী ফল যে ফলের মধ্যে রয়েছে নানা ধরনের গুণ সেই গুণের কারণে কলাকে এত
প্রিয় এবং উপকারী বলা হয়। কলারশিপ বিশেষ ধরনের সালফার যা আপনার শরীরের পেশীকে
শান্ত রাখতে সাহায্য করে। এবং রাতে শান্তিতে ঘুমানোর জন্য বিশেষভাবে উপকার করে
তাই কলা খাওয়ার মাধ্যমে আপনি শান্তিতে ঘুমাতে চাইলে কলা রাতে প্রতিদিন শোয়ার
আগে খাওয়ান অভ্যাস করুন।
বেশি কলা খেলে কি কি সমস্যা হতে পারে
বেশি কলা খেলে কষ্টকাঠিন্য হতে পারে। গলার যৌগ গুলি মাইগ্রেনের মত সমস্যা
বাড়িয়ে তুলতে পারে। গলায় থাকা পুষ্টি রোজ রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় ওজন
বাড়াতে পারে। পৃথিবীতে প্রয়োজনের বেশি কোন কিছুই ভালো না। তাই কিছু কিছু বড়
বড় গবেষকরা বলেছেন যে প্রয়োজনের অতিরিক্ত সবকিছুই বিষ হিসেবে গণ্য করা হয়।
আজ যেমন উপকারিতা রয়েছে ঠিক তেমনি কিছু অপকারিতা রয়েছে বেশি খাওয়ার ফলে।
কলাতে যে উপাদান গুলো রয়েছে সে উপাদানগুলো আপনার শরীরকে সুস্থ রাখার পাশাপাশি
মজবুত করে তোলে।
কিন্তু আপনি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে কলা খান তাহলে সেই উপাদানগুলো আপনার শরীরে
নেগেটিভ কাজ করতে পারে এতে আপনার বিশেষ ধরনের ক্ষতি হতে পারে। কলা খাওয়ার থেকে
বিরত থাকার দরকার নেই কিন্তু প্রয়োজনের বেশি কলা খাওয়া অত্যন্ত ক্ষতিকর এবং
বিপদজনক। কলা বেশি খাওয়ার ফলে রক্তে শতকরা পরিমাণ বেড়ে যায় এবং কিছু ধরনের
ভিটামিনের সংখ্যা বেড়ে যায় শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক।
এছাড়া কলা খাওয়ার আরো বিশেষ কিছু ক্ষতিকারক দিক রয়েছে সে দিক সম্পর্কে
আপনাকে অবশ্যই অবগত হতে হবে। সঠিক ফলাফল এবং উপকার পাওয়ার জন্য কলা খাওয়ার
জন্য উপকারী হচ্ছে প্রয়োজনমতো কলা খাওয়া কলা বেশি খেলে যে বেশি উপকার হবে বা
কম খেলে যে কম উপকার হবে তা কিন্তু নয়। প্রত্যেকটা জিনিসের একটি নির্দিষ্ট
পরিমাণ প্রয়োজন রয়েছে যে প্রয়োজনের ভিতরে থাকলে তা উপকার করবে এবং
প্রয়োজনের অতিরিক্ত ব্যবহার করলে সেই বিষয়টাই ক্ষতিকর হিসেবে কাজ করবে।
পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা কি কি জেনে নিন
পাকা কলার অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে।পাকা কলায় কার্বোহাইড্রেট ভিটামিন 6,
পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ম্যাঙ্গানিজ এবং ফাইবারের যথেষ্ট ভালো উৎস হচ্ছে কলা,
এছাড়া এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা শরীরকে সুস্থ
রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত পাকা কলা খেলে হৃদপিন্ডের সুস্থতা রক্ষা করতে
সাহায্য করে। পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা পাশাপাশি পাকা কলা খাওয়ার খোসার অনেক
উপকারিতা রয়েছে।
কলার খোসা তে রয়েছে সোরেস আকোণের মত এর বিভিন্ন ধরনের উপকারী উপাদান যা
মানুষের ত্বকের বিভিন্ন কাজে ব্যবহার হয়। টাটকা কলার চোষা থেকে বিভিন্নভাবে
উপকার পাবেন যেমন আপনি যদি তারকা কলাস্থান মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে
ফেলেন তাহলে দেখবেন আপনার মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং আপনি যদি
প্রতিনিয়ত কলা খাওয়ার উপকারিতা করেন তাহলে আপনার মুখের ত্বক সৌন্দর্য বৃদ্ধি
পাবে।
এছাড়াও কলা খাওয়ার মাধ্যমে ক্যান্সারের মত ভয়াবহ রোগ থেকেও নিস্তার পাওয়া যায়। সম্পূর্ণ পাকা কলার মধ্যে রয়েছে টি মৌলের নেক্রোসিস ফ্যাক্টর সাইটোকানিন কম্পাউন্ড যার রক্তের শ্বেত রক্তকণিকা কে বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে। এবং এই শ্বেত রক্ত কণিকার বৃদ্ধির ফলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং ক্যান্সার রোগের সহায়ক হিসেবে কাজ করে। ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধি কে বাধাগ্রস্ত করে ক্যান্সার রোধ করে।
পাকা কলা খাওয়ার নিয়ম কি কি জেনে নিন
সকালবেলায় একটি কলা খেলে সারাদিন এর উপকারিতা পাওয়া যায়। সকালে খেলে বেটি
খালি পেটে খাওয়া ঠিক নয়, খালি পেটে কোনভাবেই কলা খাওয়া ঠিক নয়। আর আর যদি
কোন কলা প্রিয় ভাই কলা খেতে চাই তাহলে আপনাকে কলার সাথে অন্য কিছু
মিশিয়ে খেতে হবে । একসাথে দুটো খেতে হবে শুধু কলা খাওয়া যাবে না ,
প্রত্যেকটা জিনিসের একটি নিয়ম বা মাপ থাকে সেই অনুযায়ী করলে সবকিছুরই সঠিক
এবং নির্ভুল ফল পাওয়া যায়।
কলা যে কোন সময় খাওয়া যেতে পারে কিন্তু পাকা কলা খাওয়ার জন্য সবচাইতে
উপযুক্ত সময় হচ্ছে রাতে ঘুমানোর আগে কলা খেয়ে ঘুমানো। রাতে কলা খাওয়ার ফলে
কলাতে বিদ্যামান বিভিন্ন উপাদান আপনার শরীরে বেশি কাজ করতে পারে এবং শরীরকে
সুন্দর এবং সতেজ রাখতে সাহায্য করে তাকে পাকা কলা খাওয়ার নিয়ম জেনে পাকা কলা
খেলে আপনি অবশ্যই বেশি উপকারিতা পাবেন। পাকা খালা উপকারিতা পাওয়ার জন্য আপনি
নিয়মিত সকালে এবং রাত্রে কলা খাওয়ার অভ্যাস করবেন প্রতিদিন কলা খাওয়ার
অভ্যাস করলেও উপকারিতা গুলো পাওয়া যাবে।
কলাতে বিদ্যাবন বিভিন্ন ভিটামিনের কারণে কলা আপনাকে ক্যান্সার স্টক পথ হজম সহ
আরো বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি দিবে। এবং সেই ধরনের রোগ না হওয়ার জন্য
প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করবে আপনার শরীরে তাই কলা খাওয়ার মাধ্যমে আপনি আপনার
শরীরকে এবং মনকে সুস্থ রাখুন এবং অভ্যাস করে তুলে দেন প্রতিদিন সঠিক নিয়মে কলা
খাওয়ার এবং হয়ে উঠেন রোগ মুক্ত এবং সুদাম দেহের অধিকারী। আশা করি বোঝাতে
পেরেছি কলা খাওয়ার মাধ্যমে কি হবে আপনি উপকারিত হবেন।
সবরি কলার উপকারিতা জানুন
প্রতি কলাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকে। ঠিক তেমনি সুফি কালা তো রয়েছে বহু
ভিটামিনের সমাহার যেমন প্রোটিন শর্করা চর্বি ক্যালসিয়াম পটাশিয়াম
ম্যাগনেসিয়াম লৌহ ভিটামিন সি ভিটামিন b2 বিভিন্ন ক্যালরি সহ আরো বিভিন্ন
উপাদান সবরি কলার মধ্যে রয়েছে। সব্রি কলা খাওয়ার ফলে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক
উপকার হয়। নিচে আলোচনা করা হলো।
- হজমের সমস্যা সমাধানের সবরি কলার তুলনা নাই
- সবরী কলা নিয়মিত খেলে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ হয়।
- প্রতিদিন সবরি কলার খাওয়ার ফলে শারীরিক দুর্বলতা ও শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি পায়
- কলাতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে যা অত্যন্ত উপকারী।
- কলায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে যা শরীরের ত্বককে সুস্থ ও সুন্দর রাখতে সাহায্য করে।
বাংলাদেশের বিভিন্ন জাতের কলা চাষ করা হয় সে সকল কলা চাষের ভিতরে
বিভিন্ন ধরনের কলা বিভিন্ন জেলাতে চাষ করা হয়। এবং এই কলাগলোর মধ্যে রয়েছে
সাধের দিক দিয়েও বিভিন্নতা।
সবরি কলা খেলে পানিশূন্যতা কমে যায়।
সবরি কলাতে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম থাকে। যা কিডনির সমস্যার সমাধান করে ও রোগ
মুক্তি করে।
- ও শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে সবরি কলা।
- নিয়মিত সবরি কলা খেলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
- এছাড়াও প্রতিদিন সবরি কলা খেলে ক্যান্সার রোগের ঝুঁকি কমায়।
- চিনিচাম্পা কলার উপকারিতা সম্পর্কে জানুন ।
বাংলাদেশের প্রায় সারা বছরই কলা পাওয়া যায়। কলা আমাদের অত্যন্ত উপকারী একটি
খাবার। যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন আমিষ প্রোটিন ভিটামিন জাতীয় সকল ধরনের চাহিদা
পূরণ করে থাকে। চিনি চম্পা কলা খাওয়ার মাধ্যমে আপনি আপনার এই সকল অভাব পূরণ
করতে পারেন। পৃথিবীর সকল উপাদানের কোন না কোন ক্ষতিকারক বা উপকারিতা রয়েছে
সেটি কোন সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যেই জেনেছি
প্রতিদিন নিয়মিত চিনি চম্পা কলা খাওয়ার মাধ্যমে সমাধান করতে পারেন আপনার
যাবতীয় ভিটামিন জড়িত অভাব। তাই সুস্থ ও সুন্দর থাকতে জিন সম্পর্কে আল্লাহর
উপকারিতা শেষ নেই। আপনি সুস্থ সবল থাকার জন্য চিনি সম্পর্কে আলা প্রতিদিন
খাওয়ার অভ্যাস করুন এবং সুস্থ থাকুন। কলা খাওয়ার মাধ্যমে আপনি উপকারিতা পেতে
পারেন বিশেষ ধরনের। কাঁঠালি কলা খাওয়ার উপকারিতা ও বিভিন্ন জাতের কলা খাওয়ার
উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে বিভিন্ন ভাবে।
কাঁঠালি কলা খাওয়ার উপকারিতা
সকল কলার মত কাঁঠালি কালার বিশেষ কিছু গুণ রয়েছে। কোন মাথাব্যথা বাতের ব্যথা
রক্তশূন্যতা কোষ্ঠকাঠিন্য সহ বিভিন্ন রোগের সমাধান করে এই কাঁঠালি কলা খাওয়ার
মাধ্যমে। আপনি যদি এসকল সমস্যার সাথে জড়িত থাকেন তাহলে আপনিও নিয়মিত কাঁঠালের
কলা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। যাতে কাঁঠালি খালা খাওয়ার মাধ্যমে সকল সমস্যার
সমাধান পান।
তার জন্য প্রতিদিন নিয়মিত কলা খাওয়ার অভ্যাস করুন।এছাড়াও আপনি যে কোন সময়
কলা খেতে পারেন । নিয়মিত কলা খাওয়ার অভ্যাস থাকলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বেশি থাকে। যার কারণে ছোটখাটো রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় খুব সহজেই আপনিও কলা
খাওয়ার অভ্যাস করুন। কোরআনে জাত রয়েছে যেমন কাঁঠালের গলায় শবরি কলা জাম্পা
গলায় ইত্যাদি কলা।
কলা খাওয়ার মাধ্যমে আপনি পেতে পারেন বিভিন্ন শারীরিক ভিটামিন জড়িত সমস্যার
সমাধান। বিভিন্ন পরিবহন জিংক আয়রন ম্যাগনেসিয়াম ফসফরাস যা আপনার শরীরকে
সুন্দর এবং সবল রাখতে সাহায্য করবে।
সাগর কলার উপকারিতা ও অপকারিতা
প্রায় প্রত্যেক মানুষের কলা অনেক প্রিয় খাবার কেউ জেনে খায় এবং কেউ না জেনে
খায়। কিন্তু খেলেই আমরা এর উপকার পেয়ে থাকি। আর সাগর কলা এর মধ্যে অন্যতম।
সাগর কলা খাওয়ার কিছু নিয়ম। সকালে খালি পেটে মধুর সাথে সাগর কলা খেলে অনেক
উপকার এবং যাও তো হজম শক্তিতে সাহায্য করে সাগর কলা ভিটামিন মিনারেল সহ
অ্যান্টিডেন্ট সংরক্ষণ করে রাখার ক্ষমতা আছে।
এর অনেক উপকারিতা রয়েছে। সাগর কলা খেলে প্রয়োজনে পুষ্টির পরিমাণ সরবরাহ করে
শরীরে। বিভিন্ন ভিটামিন জড়িত ঘাটতি পূরণ করে,পেটের সমস্যায় কাজ করে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, বিদেশি সিস্টেমের সাহায্য করে। তাই কলা
খাওয়ার মাধ্যমে আপনি আপনার শরীরের অনেক উপকারিতা পেয়ে থাকবেন এবং সুস্থ থাকতে
হলে সাগর কলা খাওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন বলে মনে করি।
সাগর কলার কিছু অপকারিতা। সাগর কলা অত্যন্ত মিষ্টি ধরনের একটি খাবার সাগর কলাতে
প্রচুর পরিমাণে সুগার থাকে। যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। সাগর
কলার সাথে সেক রোজ সম্মিলিত থাকে যা ডায়াগনস্টিকের জন্য বিষ ক্রিয়া সৃষ্টি
করতে পারে। প্রত্যেকটা জিনিসই বেশি সেবন করলে ক্ষতিই তাই আমাদের প্রয়োজন
অনুযায়ী কলার সেবন করতে হবে উপকার পাওয়ার জন্য।
গর্ভ অবস্থায় কলার মোচা খাওয়া যাবে কি জানুন
কলার মত কলার মোচার ও অনেক ভিটামিন রয়েছে। যা প্রত্যেকটা মানুষের অনেক
প্রয়োজনীয় এবং গর্ভাবস্থায় এর বিশেষ কিছু উপকারিতা রয়েছে। কলার মোচায়
ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, সহ আরো অনেক পুষ্টি উপাদান উপস্থিত থাকে। কলার মোচায়
বিশেষ ধরনের ভিটামিন এ থাকায় রাতকানা রোগের বিরুদ্ধে বিশেষভাবে যুদ্ধ করে
সকালে বৃষ্টি হারানোর থেকে রক্ষা করে। কলার মোচা নিয়মিত খেলে শিশুদের প্রায়
70 ভাগ মস্তিষ্কের গঠন মায়ের পেটে থাকা অবস্থায় হয়ে থাকে।
গর্ভবতী নারীদের একটি শিশুর সুস্থ থাকার জন্য নিয়মিত প্রচুর পরিমাণে কলার মোচা
খাওয়া উচিত। এছাড়াও রক্তের মূল উপাদান হিমোগ্লোবিন যা কলার মোচা খাওয়ার
মাধ্যমে শক্তিশালী করে রাখা যায় দেহে রক্তশূন্যতার অভাব পূরণ করে। কলার মোচায়
আয়রনের সঙ্গে আছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম আয়োডিন ইত্যাদি
যা গলগন্ড বা বিভিন্ন গলার রোগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। পেতে আয়োডিনের পরিমাণ
রয়েছে।
ত্বক চুল ভালো রাখতে এই কলার উপকারিতা অপরিসীম এতে থাকা ক্যালসিয়াম আয়রন
ম্যাগনেসিয়াম দাঁতেরও অনেক সমস্যার সমাধান করে থাকে। নারীদের হাড়ের গঠন মজবুত
করতে বেশি বেশি কলার মোচা খাওয়া প্রয়োজন। এছাড়াও বয়স্ক নারী-পরুষ ও বাড়ন্ত
শিশু খেলোয়াড় বা শারীরিক পরিশ্রম করে যারা তাদের জন্য এই কলার কোন বিকল্প
নেই।
লেখকের কিছু কথা কলার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে
কলার উপকারিতা ও অপকারিতা জানার জন্য পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক
ধন্যবাদ। আপনারা সবাই জানেন কলা অনেক উপকারী এবং অনেকেরই প্রিয় একটি খাবার। আর
কলার সকল উপকারিতা আপনি পেতে চাইলে উল্লেখিত নিয়ম অনুযায়ী প্রতিদিন কলা খেতে
পারেন, এটা অনেক পুষ্টিকর ও শক্তিশালী খাবার। বিভিন্ন জাতের কলা রয়েছে কাঁঠালি
কলা, সবরি কলা, জিন কলা, মানিক কলা, চিনি চাম্পা কলা, সকল কলাতেই প্রচুর
পরিমাণে আয়রন ভিটামিন ম্যাঙ্গানিজ খনিজ ইত্যাদি ধরনের উপাদান রয়েছে।
দাপ প্রত্যেকটি মানুষের জন্য বিশেষভাবে উপকারী আমরা ইতিমধ্যেই কলার বিভিন্ন
উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি এবং জেনেছি কিভাবে কলা চাষ করা যায় এবং কলা চাষের
উপযুক্ত সময় সম্পর্কে। তাই আপনিও যদি কলার সকল উপকারিতা পেতে চান তাহলে উল্লেখিত
পোস্টটি পড়ে অবশ্যই আপনি উপকৃত হয়েছেন বলে আমি আশা করি।
মুক্তআঁখি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url