অ্যাডভান্স আর্টিকেল রাইটিং টেকনিক সহ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

অ্যাডভান্স আর্টিকেল রাইটিং টেকনিক এমন একটি প্রক্রিয়া যে প্রক্রিয়া জানার মাধ্যমে ওয়েবসাইট থেকে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ব্লগার ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখে আর টাকা ইনকাম করে থাকে অনেকেই বিভিন্ন ব্লগ পোস্ট পাবলিস্ট করার মাধ্যমে। 

আপনাকে কোডিংয়ের কিছু বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে। কোডিং এর মধ্যে কিছু ফরমেট রয়েছে সেই ফরমেট গুলো ব্যবহার করা জানলে আপনি আপনার ব্লগার ওয়েবসাইট কে অ্যাটাকটিভ এবং আকর্ষণীয় করে তুলতে পারবেন। 

পোস্ট সুচিপত্রঃ অ্যাডভান্স আর্টিকেলর রাইটিং টেকনিক সহ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

অ্যাডভান্স আর্টিকেল রাইটিং টেকনিক 

 অ্যাডভান্স আর্টিকেল রাইটিং টেকনিক  জানা থাকলে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের যেমন উন্নতি করতে পারবেন। এবং পাশাপাশি আপনি আরো বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর আর্টিকেল রাইটিং সুন্দরভাবে পড়ার জন্য আপনাকে যে বিষয়গুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে চলুন সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে এখন আমরা বিস্তারিত জেনে নেই। 

আপনার ব্লগার ওয়েবসাইটকে যদি অ্যাটাকটিভ এবং আকর্ষণীয় করে তুলতে হয় তাহলে যে বিষয়গুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো ভিজিটরদের ইন্টারেস্ট ধরে রাখতে হবে, যেন ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করার সময় বেশি সময় দেয় এবং বিভিন্ন ধরনের পোস্ট আর্টিকেল পড়ে। ম্যাজিক্যাল টাইটেল রাখতে হবে, তাহলে কেউ আপনার পোস্টিকে দেখলে আকর্ষিত হয়ে তার মধ্যে প্রবেশ করবে। 

যেমন, টাইটেল হিসেবে আপনি ব্যবহার করতে পারেন, বিভিন্ন ধরনের সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ হয় এমন ধরনের অনেক তথ্য যেই তথ্যগুলো জানার জন্য মানুষ নানা সময়ে গুগল এ সার্চ দিয়ে থাকে। সেই টাইটেল গুলোর সাথে একটু ম্যাজিকের মতো কিছু যোগ করবেন যা দেখে আপনার ওয়েবসাইটের যে কেউ ঢুকতে চাইবে। উপকারিতা, কার্যকারিতা, গোপনীয়তা বা নতুন নিয়ম অথবা 100 টি উপায় বিভিন্ন কাজের ইত্যাদি। 

অন্যান্য পেজের লিংকডইন করে রাখতে হবে। যেই পোস্টটি আপনি লিখেছেন সেই ধরনের আরো অনেক পোসর লিস্ট বা লিংক দিয়ে রাখতে হবে আপনার ওই পোস্টটিতে। যাতে কেউ আপনার পোস্টটি দেখার পরে ওই সেকশন গুলোতে আগ্রহ করে প্রবেশ করে এবং বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংগ্রহ করে বা পড়তে পারে। এছাড়াও একশন বাটন যোগ করে রাখতে পারেন। 

যেমন আমরা ভূমিকা বাটন লিখে রাখি পোস্টের শুরুতে জানো কেউ ওই পোস্টটি পড়ার সময় একশন বাটনের টাইটেলটি দেখে তার প্রয়োজন মনে হলে সেই পোস্টটি পড়তে পারে। এছাড়াও আরো যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেটা না হলে আর্টিকেল লেখা না লিখা সমান বা গুগল এর রেংক করানো অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে বলে আমি মনে করি সেই বিষয়টি হচ্ছে seo অপটিমাইজেশন।

আর্টিকেল ফরমেটিং টেকনিক এর গোপন টিপস 

এবং Adsence  add অপটিমাইজেশন এই দুইটি বিষয় যা একটি আর্টিকেলক আরো আকর্ষণীয় এবং সকলের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। অ্যাডভান্স আর্টিকেল রাইটিং টেকনিক এর সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ অপশন হচ্ছে এই দুইটি এই দুইটি অপশনের মাধ্যমে আপনি করে তুলতে পারেন আপনার ওয়েবসাইটের আর্টিকেল গুলোকে আরো আকর্ষণীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ। 

তাহলে চলুন জেনে নিই সেই দুইটি বিষয় সম্পর্কে এবং কিভাবে আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে আপনি ভালো পারফর্মেন্স করতে পারবেন গুগল এ আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। seo অপটিমাইজেশন এর কাজ হলো সার্চ ইঞ্জিনে যখন আপনার ওয়েবসাইট বা বিভিন্ন তথ্য যেগুলো আপনার ওয়েবসাইটে আছে সে সকল তথ্য জানার জন্য সার্চ করবে তখন আপনার ওয়েবসাইটের তথ্য।

 আর্টিকেল ফরমেটিং টেকনিক এর গোপন টিপস হলো এসিও অপটিমাইজেশন  এবং এডসেন্স এড অপটিমাইজেশন ।তাই তাদের কাছে বা গুগলের প্রথমে দিকে দেখাবে। এই কাজটি করার জন্য যে পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয় তাকে এসিও অপটিমাইজেশন বলে। এই বিষয়ে আরো অনেক বিস্তারিত আলোচনা করবো অন্য একটি পোস্টে কারণ এটি অনেক বড় একটি বিষয় শুধু জানিয়ে রাখলাম যে এটার কাজ কি।

আরো পড়ুনঃ গুগল এনালিটিক্স কি এবং এর বিস্তারিত পরিচয়

এবং কেন এটা ব্যবহার করবেন ওয়েবসাইটে। আরো একটি বিষয় হচ্ছে এডসেন্স এন্ড অপটিমাইজেশন। বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করার জন্য যে বিষয়টি অবলম্বন করে তার মধ্যে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এর মাধ্যমে গুগল এর বিভিন্ন এডস দেখানোর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করতে পারবেন যা আপনার ওয়েবসাইট থেকে ইনকামের পরিমাণ বৃদ্ধি করে দেবে। 

আশা করি বুঝতে পেরেছি যে অ্যাডভান্স আর্টিকেল রাইটিং টেকনিক শিকার মাধ্যমে কিভাবে আপনি ওয়েবসাইটের উন্নতি করতে পারবেন এবং ওয়েবসাইট থেকে আরো বেশি পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। উল্লেখিত নিয়মগুলো ভালোভাবে জেনে নেয়ার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে প্রয়োগ করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ভিউয়ার বা ভিজিটর বাড়িয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

টেক্সট ফরমেটিং কি ও কি কাজ করে 

অ্যাডভান্স আর্টিকেল ফরমেটিং টেকনিক ব্যবহার করে আপনার ওয়েবসাইটের উন্নতি করতে হলে আপনাকে ফরমেটিং সম্পর্কে জানতে হবে এবং এর টেক্সট ফরমেটিং এর কাজ কি সেটাও জানতে হবে। টেক্স ফরমেটিং বলতে বোঝায় একটি ডকুমেন্টে লেখা বা আর্টিকেল গুলো কিভাবে থাকবে সেই বিষয়গুলো নির্ধারণ করার প্রক্রিয়া। 

আর্টিকেল বা লিখা ফরমেটিং করার জন্য আপনাকে এইচটিএমএল এর কোড সম্পর্কে জানতে হবে। এই কোড ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের কখন কোথায় কি ধরনের লেখা ব্যবহার করবেন তা নির্ধারণ করতে পারবেন। এবং সেই ফরমেট গুলো ব্যবহার করার মধ্যে আপনার ওয়েবসাইটের টেক্সটগুলো বিভিন্ন পর্যায়ে আপনার মতন করে সাজাতে পারবেন। 

অনেক ধরনের ট্যাগ রয়েছে যে ট্যাগগুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে লেখা ডিজাইন করা যায়। কিন্তু এর মধ্যে সবচাইতে সহজ এবং গ্রহণযোগ্য ট্যাগ হলো html code এর ব্যবহার অনেক সহজ এবং এটা ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার ওয়েবসাইটের বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন করতে পারবেন। এবং আপনার ওয়েবসাইটের মানতন করে আপনার ওয়েবসাইট থেকে বেশি বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

টেক্সট ফরমেটিং এলিমেন্ট গুলো ও ব্যবহার 

অ্যাডভান্স আর্টিকেল ফরমেটিং টেকনিক সিক্ত হলে আপনাকে জানতে হবে টেক্স ফরম্যাটিং এলিমেন্ট গুলো সম্পর্কে এবং এর ব্যবহার সম্পর্কে। কোন এলিমেন্ট দ্বারা কি ধরনের কাজ হয় এবং কিভাবে এটা ব্যবহার করতে হবে। বিভিন্ন ধরনের ট্যাগ রয়েছে যে ট্যাগগুলো বিভিন্ন পর্যায়ে ব্যবহার হয় নিচে কিছু html ফরমেটিং ট্যাগ এর তালিকা দেখানো হলো, 

লিখিত ট্যাগ গুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি ওয়েবসাইটের বিভিন্ন ধরন চেঞ্জ করতে পারবেন এবং লেখার টাইটেল চেঞ্জ করতে পারবেন। হ্মল এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা নিচে পর্যায়ক্রমে দেখানো হবে যেমন আমরা বোল্ড এবং ইটলিক টেক্সট পাওয়ার জন্য ব্যবহার করব,<b> <i> এলিমেন্ট। এবং এই ফরমেটিং দ্বারা কি ধরনের টেক্সট হতে পারে তা নিচে দেখানো হলো। 

• Bold text
• Important text
• Italic text
• Emphasized text
• Marked text
• Small text
• Deleted text
• Inserted text
• Subscribe 
• Superscripts

এগুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের লেখাগুলো এবং বিভিন্ন ধরনের ডিজাইনে সহযোগিতা করবে। 

এইচটিএমএল ব্লন্ড এর স্ট্রং ফরমেট এর উদাহরণ 

<b>এটি এলিমেন্ট টেক্স কে বোল্ড করে, সেক্স কে কোন বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করে না নিচে একটি উদাহরণ দেওয়া হলো

Example:<!DOCTYPE html>

<html>পোস্টের শুরু ট্যাগ 

<tittle> ms zony </tittle>

<body>বডি ট্যাগ 

<p>this text is normal.</p>

<P><b>this text is bold</b></p>

</body>

</html>

এর ফলাফল হিসেবে দেখা যায় 

Ms zony

This text is normal 

This text is bold মোটা করতে হবে

• এইচটিএমএল স্ট্রং ফরমেটের জন্য যেই ফরমেট গুলো ব্যবহার করা হয় তা হল <p><strong>this text is strong</strong></p>এর ফলাফল পাওয়া যায় this text is strong.

এইচটিএমএল ইটালিক ফরমেট 

Html ফরমেট <p><i> this text is italic,</I></p>

ফলাফল হবে this text is italic,

Emphasized টেক্সট দেখানোর জন্য <em>দেখানো হয় দেখানো হয় 

Example:<p>this text is emphasized</em></p>এবং ফলাফল যা হবে this text is emphasized.

এছাড়াও আরো রয়েছে এইচটিএমএল small ফরমেটিং,html মার্ক ফরমেটিং, বিভিন্ন মার্ক করা যায়, এছাড়াও ডিলিট ফর মিটিং রয়েছে যার মাধ্যমে কোন টেক্স কে বাদ দিওয়ার কাজে লাগে। এছাড়া ইন্টারেস্ট ফরমেটিং, সাবস্ক্রাইব ফরমেটিং, সুপার ক্রিপ্ট ফরমেটিং ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের ডিজাইনটি আরো আকর্ষণীয় করে তুলতে পারবেন। 

লিস্ট তৈরিতে ব্যবহৃত হয় কোনটি 

অ্যাডভান্স আর্টিকেল ফরমেটিং টেকনিক জানলে আপনি লিস্ট আকারে বিভিন্ন ফরমেট তৈরি করতে পারবেন। যা আপনার ওয়েবসাইটের লিস্টিং হিসেবে কোন তালিকা তৈরি করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে হয়। নিচে একটি ছবি দেওয়া আছে তার মাধ্যমে বর্ণনা দেওয়া কোন ট্যাগ ব্যবহার করার মাধ্যমে লিস্ট তৈরি করা যাবে আপনার ওয়েবসাইটে। 

html এর এই ট্যাগ গুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের লিস্টিং তৈরি করতে পারবেন যে লিস্টিং করে আপনি তালিকা তৈরি করতে পারবেন। এছাড়া অর্ডার তালিকা তৈরি করতে পারবেন আনঅর্ডার তালিকা তৈরি করতে পারবেন। আশা করি বোঝাতে পেরেছি কোন ধরনের হ্মল কোড ব্যবহার করার মাধ্যমে লিস্ট তৈরি করতে পারবেন। 

লিস্টে আইটেম যুক্ত করার ট্যাগ কোনটি 

আপনি যদি লিস্টে আইটেম যুক্ত করার ট্যাগ সম্পর্কে জানেন তাহলে খুব সহজেই বিভিন্ন ফরমেট তৈরি করার মাধ্যমে সেখানে আপনার মন মত অনেক ধরনের আইটেম যুক্ত করতে পারবেন। এর মধ্যে ইমেজ তৈরি করার জন্য ইমেজ ট্যাগ ব্যবহার করতে হয়। লিস্টে আইটেম আইটেম যুক্ত করার ট্যাগ হলো<ol>ব্যবহার করতে হয় একটি সংখ্যা যুক্ত তালিকা তৈরি করতে।

<li>একেকটি তালিকায় আইটেম সংখ্যায়িত করে<li>, ক্রম বিহীন তালিকা<ul>, এবং মেনু তালিকায়<menu>ব্যবহার করতে হয়। প্রত্যেকটি তালিকার আইটেমের জন্য পৃথক ট্যগের ব্যবহার করা হয়<li> এর সাথে<ul>, এবং অর্ডারকৃত বা সংখ্যা যুক্ত তালিকার তালিকায় প্রতিটি আইটেমের জন্য<ol> এবং <li>ব্যবহার করা হয়। লিস্টে আইটেম যুক্ত করার ট্যাগ গুলো আশা করি বোঝাতে পেরেছি। 

কিভাবে ব্যবহার করে এবং এই ট্যাগ গুলো কি কেন বা এই ব্যবহার করে আপনার ওয়েবসাইটের বিভিন্ন অর্ডারকৃত অথবা তালিকা যুক্ত বিভিন্ন তথ্যের লিস্ট আকারে প্রকাশিত অথবা সংরক্ষণ করে রাখতে পারবেন। যার জন্য আপনাকে উল্লিখিত কোডগুলো ব্যবহার করতে হবে তাহলে এইচটিএমএল এর এই কোডগুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি তালিকা তৈরি করতে পারবেন এবং বিভিন্ন অর্ডারকৃত তালিকার আইটেম যুক্ত করতে পারবেন। 

ফাঁকা ট্যাগ কোনটি এবং এর ব্যবহার 

ফাঁকা ট্যাগ কোনটি এবং এর ব্যবহার সম্পর্কে জানলে আপনি এইটা সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারবেন। ফাঁকা ট্যাগটি হচ্ছে<b>,<br>,<li>,<Del>এই চোখ গুলো ব্যবহার করলে আপনি ফাঁকা বা খালি জায়গা রাখতে পারবেন। অনেক সময় প্রয়োজন হয় লিখতে লিখতে বা যেকোনো একটি প্যারাগ্রাফ লেখার সময় এক লাইন  ফাঁকা প্রয়োজন হয়।

সে সময় ফাঁকা দেয়ার জন্য আপনি এই ট্যাগটি ব্যবহার করতে পারবেন এই ট্যাগ ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি ফাঁকা দিতে পারবেন। যেখানে থেকে ফাঁকা দিতে চান সেখানে একটি ট্যাগ দিন এবং পাশাপাশি আরো একটি একই ট্যাগ ব্যবহার করুন যাতে ফাঁকা ট্যাগটি সম্পূর্ণ কাজ করতে পারে। ফাঁকা ট্যাগ কয় ধরনের হয় এবং কি কি হয় সেটাও জেনে নেই আজকের এই পোস্ট থেকে। 

মূলত দুই ধরনের ট্যাগ হয় যে সমস্ত ট্যাগের ওপেনিং বা শুরু ট্যাগ আছে কিন্তু ক্লোজিং বা শেষ ট্যাগ নেই তাকে ফাঁকা ট্যাগ বা emty ট্যাগ বলে। এই ট্যাগ দুই ধরনের হয়ে থাকে 1,Emty tag 2,container tag এটা এগুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি ফাঁকা জায়গা ব্যবহার করতে পারবেন এবং সাজাতে পারবেন আপনার ওয়েবসাইটটি যেভাবে  খুশি।

আর্টিকেল SEO লিস্টিং ট্যাগ পরিচতি

এডভান্স আর্টিকেল রাইটিং শেখার জন্য আপনাকে এই কাজটি অবশ্যই জানতে হবে এবং এর ব্যবহার সম্পর্কে জানতে হবে। আর্টিকেলের এসিও লিস্টিং ট্যাগ পরিচিত না থাকলে এর সাথে পরিচয় হয়ে নিতে হবে এবং এইট ট্যাগ ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের বিভিন্ন লেখাগুলোকে লিস্টিং আকারে দেখাতে পারবেন এবং এই লিস্টিং গুলোকে বিভিন্ন ট্যাগের মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে সাজিয়ে রাখা হয়। 

কোন ট্যাগগুলো ব্যবহার করে আপনি এই ধরনের কাজ করতে পারবেন এবং কি কি সুবিধা পাবেন সে সকল বিষয়ে বিস্তারিত আপনার জানা দরকার আর্টিকেল এসিও লিস্টিং ট্যাগ এর মধ্যে যে ট্যাগগুলো রয়েছে যা ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের বিভিন্ন পোস্টের মধ্যে লিস্টিং তৈরি করে। ওয়েবসাইট থেকে আরো সৌন্দর্য পূর্ণ করে তুলতে পারবেন। 

যেই ট্যাগটি আপনি ব্যবহার করতে পারবেন অর্ডার লিস্টিং করার ক্ষেত্রে সেটা হচ্ছে প্রথমে আপনাকে<oi>নিতে হবে এবং এর মধ্যে যতগুলো লিস্ট করবেন তার পূর্বে<li> বিষয় লিস্ট</li>পর্যায়ক্রমে ব্যবহার করতে হবে এবং শেষের দিকে প্রথম ট্যাগটি শেষ করতে হবে</oi>তাহলে অর্ডার লিস্টিং তৈরি হয়ে যাবে। এবং আনঅর্ডার লিস্ট ট্যাগ তৈরি করার জন্য আপনাকে প্রথমে<ul>ট্যাগ নিতে হবে এবং এর মধ্যে যে লিস্টগুলো থাকবে সেগুলো পর্যায়ক্রমে<li>বিষয়ের লিস্ট</li>এবং লিস কমপ্লিট হয়ে গেলে</ul>শেষ করতে হবে। 

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কি  

অ্যাডভান্স আর্টিকেল রাইটিং টেকনিক দিয়ে শুদ্ধভাবে আর্টিকেল লিখে এবং অনেক ভালো ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের তথ্য সম্পর্কে যা আপনার ওয়েবসাইটের ডেভলপ করার ক্ষেত্রে জড়িত। এখন আপনাকে জানতে হবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে বা SEO। সার্চ ইঞ্জিনের সূচিতে একটি ওয়েবসাইটের রেংকিং উন্নত করে। ট্রাফিকের গুণগত মান এবং পরিমাণ উভয় বাড়ানোর কাজে সহযোগিতা করে। 

আরো পড়ুনঃ গুগল সার্চ কনসোল কি, এর কাজ ও পরিচয়

সার্চ ইঞ্জিন গুলি হচ্ছে ডেটা সংগ্রহ করার প্রোগ্রাম ব্যবহার করে। বিভিন্ন ওয়েবসাইটের প্রয়োজনীয় তথ্য সার্চ অনুযায়ী খুঁজে বের করে এবং কাঙ্ক্ষিত গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেয়। আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে সার্চ ইঞ্জিন এর প্রয়োগ করেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন ধরনের তথ্য গুগল সংগ্রহ করে সে সকল কাস্টমারকে প্রদান করবে। যে বিষয়টি নিয়ে সার্চ ইঞ্জিন থেকে সার্চ করা হয়েছে। 

কিছু বেসিক জিনিস এর মধ্যে যা রয়েছে সেই বিষয়গুলো প্রতিনিয়ত পর্যবেক্ষণ করে থাকে গুগল এর বিভিন্ন রোবটিক্স সফটওয়্যার যেগুলো ব্যবহার করে গুগল কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন ওয়েবসাইটের তথ্য সংগ্রহ করে তার সার্চ ইঞ্জিনে জমা করে রাখে এবং যখন কোন ব্যক্তি সেই তথ্য জানার জন্য সার্চ ইঞ্জিন থেকে সার্চ করে তখন তাকে সেই কনটেন্ট বা আর্টিকেলগুলো বা তথ্যগুলো উপস্থাপন করে। 

কেন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) করা হয় 

একটি ওয়েবসাইটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো ওই ওয়েবসাইটের ভিজিটর। যেই ভিডিওগুলো না থাকলে আপনার ওয়েবসাইট যতই ভালো বা দামি কনটেন্ট বা তথ্যতে ভরপুর থাকুক না কেন সেটার কোনো মূল্য থাকবে না, যদি আপনার ব্লগ সাইটের পোস্টগুলোকে আরো উন্নত এবং বেশি ভিজিটর বাড়াতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে।

এবং ভিজিটর সংখ্যা বেশি পরিমাণ হবে। যদি আপনার ওয়েবসাইটের লেখাগুলোকে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করতে হবে। আমাদের মাঝে অনেকেই বা সবাই চায় যে তার ওয়েবসাইটটি ভালো অবস্থায় অবস্থান করুক এবং বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংগ্রহের জন্য ভিজিটর আসুক এবং ওয়েবসাইটে ভিজিট করে যাক। এর জন্য অনেক ধরনের সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের কাজ করা হয়। 

আসলে আমরা মনে করি যে seo অপটিমাইজেশন ভালো করলে হবে ধারণাটাও অবশ্যই ঠিক, কিন্তু সবাই তো তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে এসইও অপটিমাইজেশন করে থাকে। এখন বিষয় হচ্ছে আপনাকে সবার চাইতে ভালো করতে হবে তাহলে আপনি সবচাইতে ভালো পজিশনে এবং বেশি ভিজিটর পাবেন। যা আপনার ওয়েবসাইট এবং আপনার তথ্যগুলো পাবলিস্ট করার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে কাজে আসে। 

কিভাবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন  (seo)করবেন 

আমরা অনেকেই ওয়েবসাইট নতুন অবস্থায় তৈরি করার পর ভেবে কুল পাই না যে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কিভাবে করবো। আপনার ওয়েবসাইটকে বেশি সুন্দর এবং বেশি ভিজিটর ধরে রাখার জন্য কিছু অ্যাট্রেক্টিভ কাজ করতে হয় তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করা। এবং কিভাবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করার মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটটিকে ভালো অবস্থায় নিয়ে যাবেন। 

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন শুনে অনেকেই অবাক হয়ে যান আসলে কিভাবে এই কাজটি করতে হয় সেটি খুবই সহজ ও সংক্ষিপ্ত কোন উপায় আছে বলে আমার জানা নেই। আমার জানামতে এটি একটি চলমান গতিশীল বিশাল একটি প্রক্রিয়া। যার বেশির ভাগ বিষয়ে সব সময় আপডেটও পরিবর্তন হতে পারে। আপনি seo এর বিশেষ বিষয়গুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জানলে অবশ্যই কোন পরিবর্তন হলে তা সহজেই বুঝতে পারবেন। 

সেজন্য আপনাকে এসইও এর মূল বিষয়গুলো অবশ্যই ভালোভাবে জেনে নিতে হবে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে শিখানো হয় যে এসিও কিভাবে করা যায় এবং বিভিন্ন টিপস সম্পর্কে। আপনি যদি এসইও অপটিমাইজেশন শেখার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটটিকে বেশি জনপ্রিয় এবং ভিজিটর তৈরি করতে চান তাহলে ordinary ফ্রিল্যান্সিং ইনস্টিটিউটে যোগাযোগ করতে পারেন। 

অ্যাডভান্স আর্টিকেল রাইটিং টেকনিক  নিয়ে শেষ মন্তব্য 

অ্যাডভান্স আর্টিকেল রাইটিং টেকনিক নিয়ে ইতিমধ্যে আমরা বিশেষ কিছু বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করেছি। যেই বিষয়গুলোর মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন যে কিভাবে আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে আপনি একটি ব্লগার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের তথ্যসেবা মানুষের মধ্যে পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটটিকে জনপ্রিয় করে তুলবেন।

অ্যাডভান্স নিয়মে আর্টিকেল ফরমেটিং করার জন্য আপনাকে এসইও সম্পর্কে অবশ্যই ধারণা রাখতে হবে। কারণ ওয়েবসাইট রেংকে নিয়ে আসার জন্য এবং মানুষের কাছে তথ্যটি নির্ভরযোগ্য করে তোলার জন্য আপনাকে অ্যাডভান্স আর্টিকেল ফরমেটিং টেকনিক জানতে হবে এবং সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে ভালোভাবে। তাহলে অবশ্যই জনপ্রিয় ব্লগার ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন।