টিকটক ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার ডাউনলোড এবং ৯টি অ্যাপস সম্পর্কে বিস্তারিত

টিকটক ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার ডাউনলোড সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানতে চান, যে তিক্তক আইডির মধ্যে থেকে কিভাবে কোন উপায় গুলো অবলম্বন করার মাধ্যমে সেখান থেকে এডিট মডিফাই করা যায় এবং কি কি ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করা যায়।

টিকটক ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার ডাউনলোড

৯টি টিকটক ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার ব্যবহার করে টিকটিক এ থাকা ভিডিওগুলোকে বিভিন্ন ধরনের সাউন্ড ইফেক্ট, ভিডিও ইফেক্ট, স্টিকার, ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ এবং এমিনেশন এপ্লাই করতে পারবেন টিকটক ভিডিও বানানোর অ্যাপস গুলো ব্যবহার করে।

পোস্ট সুূচিপত্রঃ টিকটক ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার ডাউনলোড এবং ৯টি অ্যাপস সম্পর্কে বিস্তারিত

টিকটক ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার ডাউনলোড উপায় 

টিকটক ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার ডাউনলোড উপায় গুলো জানা থাকলে আপনি খুব সহজেই টিকটক ভিডিও গুলো এডিট মডিফাই করতে পারবেন। এই এডিট মডিফাই করার কারণে আপনার পোস্ট বা ভিডিও গুলো সুন্দর রুপ পাবে বিভিন্ন ধরনের টুলস ব্যবহার করে কাজটি সম্পন্ন করা যায়। সফটওয়্যার গুলো ডাউনলোড করার জন্য আপনাকে জানতে হবে এই সফটওয়্যার এর নাম। 

নাম জানা থাকলে আপনি মোবাইল থেকে প্লে স্টোর এ প্রবেশ করে সেখান থেকে নাম দিয়ে সার্চ করে সেই সফটওয়্যার বা টুলসটি ডাউনলোড করে আপনার টিকটক ভিডিও এডিটিং এর কাজে ব্যবহার করতে পারবেন। আর এই সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করার ফলে আপনি বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন রূপ দিতে পারবেন আপনার ভিডিও গুলোকে যেগুলো অনেক আগে আপলোড করা হয়েছে সেগুলোকে আবার মডিফাই করতে পারবেন।  

টিকটক ভিডিওর বেসিক মডিফাই করে করে হয়তো আপনি পেরেশান হয়ে আছেন। তাই নিম্নে উল্লেখিত নাম গুলো দিয়ে গুগল অথবা প্লে স্টোর থেকে সফটওয়্যার গুলো ডাউনলোড করে আপনি খুব সহজেই আপনার টিকটক ভিডিও গুলো বিভিন্ন রূপ দিয়ে সাজাতে পারবেন এবং আপনার ভিউয়ার্সদের কাছে পৌঁছে দিতে পারবেন। তাহলে জেনে নিন সেই অ্যাপস গুলোর নাম যে অ্যাপস গুলো ব্যবহার করতে পারবেন। 

Funimate video editor and maker. Capcut video editor, inshot video editor, youcut made tiktok video, vidma video editor and maker, filmora-movie and video editor, videoleap - video editor/maker, splice, Glitch FX - Glitch video effect অথবা Glitch video effect:Glitch FX উল্লেখযোগ্য। উল্লিখিত প্রত্যেকটি এডিটর ব্যবহার করে আপনি টিকটকের ভিডিও গুলো এডিটিং এবং বিভিন্ন রূপে রূপান্তর করতে পারবেন। নিচে অ্যাপস গুলোর বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। 

1.Funimate video editor and maker টিকটক এডিটর

Funimate খুব সেরা একটি এডিটর এটা ব্যবহার করে ভিডিওকে বিভিন্ন ধরনের গ্রুপে রূপান্তর করা যায় ভিডিও ইফেক্ট দেওয়া যায় পাশাপাশি টেক্স ইফেক্ট দেওয়া যায়। একটি ভিডিওকে আকর্ষণীয় করে তুললে য বিষয়গুলো দরকার হয় multiplayer in editing, advanced multi layered ফিশারের দ্বারা ভিডিও এডিটিং করা যায় কিসার দেওয়া যায়।

আরো পড়ুনঃ মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম নিয়ে কার্যকরী বিভিন্ন টিপস জানুন

  • ভিডিওতে ইমোজি, স্টিকার, ব্যাকগ্রাউন্ড এবং ওভার লেয়ার অন্তর্ভুক্ত করার অপশন থাকবে। 
  • এখানে উন্নত এআই ইফেক্ট গুলো আপনি পেয়ে যাবেন। 
  •  সিলেক ট্রানসলেশন, চিক ইফেক্ট এবং নানান ফিল্টার্স পাবেন।

অ্যাপসটি ব্যবহার করার জন্য আপনি এখানে ক্লিক করুন লেখা আছে মোটা করে সেই জায়গায় চাপ দিন অথবা ক্লিক করুন তাহলে সরাসরি আপনাকে সেই সফটওয়্যারটি লিংকে নিয়ে যাবে সেখান থেকে আপনি ডাউনলোড করে ইচ্ছামত ব্যবহার করতে পারবেন। এতে আপনার ভিডিও গুলো আরো সুন্দর হবে এবং দেখতে আকর্ষণীয় হবে আপনি ভিউয়ার বাড়াতে পারবেন।

2.CapCut - video editor সম্পর্কে জেনে নিন 

টিকটক এর সকল ধরনের এডিট করার জন্য এই অ্যাপসটি একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এই এডিটর কে Bytedance কোম্পানি দ্বারা টিকটক কে উন্নত করা হয়েছে। 

  • অ্যাপসটি সম্পূর্ণ ফ্রিতে ব্যবহার করা যায়। 
  • আকর্ষণীয় অনেক এডিটিং এর ব্যবস্থা রয়েছে। 
  • Background remove করতে পারবেন।
  • Lightninig eyes এর মত effects and filters করতে পারবেন। 
  • ভিডিও templates গুলো তৈরি করতে পারবেন। 

3.Inshot video editor সম্পর্কে জানুন 

খুব সহজ পদ্ধতিতে ভিডিও এডিটিং এবং বিভিন্ন কাটিং করার জন্য আপনি এই অ্যাপসটি ব্যবহার করতে পারবেন। এই অ্যাপসটি উল্লেখিত একটি এর মত ফ্রিতে ব্যবহার করা যায় এর সুবিধা গুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হলো যা থেকে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে এই অ্যাপসটি ভিডিও এডিটিং করার জন্য কাজে লাগে এবং কি কি সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায় তা সম্পর্কে বিস্তারিত।

আরো পড়ুনঃ মোবাইলে ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম বিভিন্ন কার্যকরী টিপস

  • Video cutter and video splitter এর কাজ করে। 
  • ছবি দিয়ে রিল তৈরি করা যায়। 
  • ভিডিও গুলোর মধ্যে টেক্সট এবং বিভিন্ন স্টিকার যোগ করা যায়। 
  • ভিডিওর মধ্যে স্লো মোশন তৈরি করা যায়। 
  • ফটোর মধ্যে গান অথবা নিজের কন্ঠ যোগ করা যায়। 

এছাড়াও আপনি কালারফুল ব্যাকগ্রাউন্ড তৈরি করতে পারবেন এবং বিভিন্ন ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ করতে পারবেন। কলেজ লেআউট ব্যবহার করার মত সুবিধা করতে পারবেন এই অ্যাপসটি বা সফটওয়্যারটি ব্যবহার করার মাধ্যমে ছবিটি এডিটিং। আরো এই সকল সফটওয়্যার সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হয়েছে যা আপনার অনেক উপকারে আসবে। 

4. youcut - for tiktok video টিকটক এডিটর

এই অ্যাপসটি ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার ইউটিউব চ্যালেনে, ইন্সটাগ্রাম টিকটক সহ বিভিন্ন সোশ্যাল ওয়েবসাইটগুলোতে আপনি এই ভিডিওগুলো তৈরি করে পাবলিস্ট করতে পারবেন। এই অ্যাপসটি ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইটের জন্য ভিডিও তৈরি করার পাশাপাশি ইউটিউব, টিকটক এর জন্য এই ভিডিও তৈরি করে আপলোড করতে পারবেন। 

youcut - for tiktok video টিকটক এডিটর

  • এটাতেও ভিডিও টেমপ্লেট চেঞ্জ করতে পারবেন। 
  • 100 + ট্রেন্ডিং গান থাকবে। 
  • 100 প্লাস নতুন গান এবং ভিডিও ইফেক্ট থাকবে। 
  • বিভিন্ন স্টিকার এবং অ্যানিমেটিক্স টেক্সট থাকবে। 
  • পিআইপি এবং chrome key এর অপশন থাকবে। 
  • ভিডিওর মধ্যে স্লো মোশন এবং ফাস্ট মোশন করা যাবে। 

তাই এই অ্যাপসটি ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি এই উপকার গলো পাওয়ার মাধ্যমে উপকৃত হবেন। টিকটক ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার ডাউনলোড করার জন্য এই সফটওয়্যার গুলো অনেক উন্নত এবং গ্রহণযোগ্য এর ব্যবহার করে অনেক মানুষ। আপনিও এর সম্বন্ধে বিস্তারিত জানুন এবং আপনার প্রয়োজনে ব্যবহার করে উপকৃত হন। 

5.vidma - video editor and maker ভিডিও এডিটর

Vidma একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি এডিটিং মেকার এটা দিয়ে ভিডিওটি এডিটিং করা যায় মডিফাই করা যায় এবং বিভিন্ন ধরনের সাইড ইফেক্ট তৈরি করা যায়। যেমন, test animation, on trend video effects, more stylist video filters, fancy sticker smooth transition ফিচারগুলো ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারবেন। 

আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশে প্রথম এন্ড্রয়েড ফোন কত সালে আসে

  • এটার মধ্যে উল্লেখিত অ্যাপস গুলোর সকল সুবিধা পাওয়া যায়।
  • মিউজিক বিটের সাথে ভিডিও সিমট করার সুবিধা থাকে।
  • ব্লেন্ডার এবং ফ্রিজ ফ্রেম এর অপশন রয়েছে।
  • এজন্য আপনি এটি ব্যবহার করার মাধ্যমে খুব সহজেই খুব সুন্দর সুন্দর ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন।

6. Filmora - movie and video editor 

Google Play Store প্রবেশ করে এই নামটি টাইপ করার মাধ্যমে আপনার সামনে যে অ্যাপটি চলে আসবে তার নাম হচ্ছে filmora। স্টোর থেকে 50 মিলিয়নের অধিক মানুষ এই অ্যাপসটি ব্যবহার করে এবং সুবিধা দিয়ে থেকে 4.7 রেটিং এর আকর্ষণীয় সফটওয়্যার। বিভিন্ন ধরনের তিক্তক স্টোরি বা মুভি স্লিপ বানাতে পারবেন এই অ্যাপসটি ব্যবহার করার মাধ্যমে।

  • 100 এর অধিক মিউজিক এবং সাউন্ড ইফেক্ট থাকবে। 
  • প্রিমিয়াম স্টিকার থাকবে এবং ভিডিও ইফেক্ট থাকবে 5000 
  • ইচ্ছামত ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ করতে পারবেন। 
  • ভিডিও গুলো তৈরি করার জন্য ট্রানসলেশন ইফেক্ট তৈরি করতে পারবে। 

7. Videoleap - it's video editor and maker 

Videoleap অত্যন্ত কার্যকরী একটি অ্যাপস এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও স্লিপ শর্ট ফিল্ম এবং রিল তৈরি করতে পারবেন। তিক্তক ইন্সটাগ্রাম ফেসবুক সহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য এই অ্যাপসটির মাধ্যমে ভিডিও তৈরি করা এবং তথ্য সহজ এবং সুবিধাজনক। আপনি তিক্তক ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার ডাউনলোড অ্যাপসটি ব্যবহার করার মাধ্যমে যে সকল সুবিধাগুলো পাবেন তা জেনে নিন। 

  • Green skin editor ব্যবহার করে ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ করতে পারবেন। 
  • Blur video editor, prism, defocus, pixelate, chromatic aberration সবর বিভিন্ন ধরনের ভিডিও ইফেক্ট তৈরি করতে পারবেন। 
  • স্লো মোশন স্টপ ভিডিও মোশন ভিডিও ইফেক্ট। 
  • ছবি দিয়ে স্লাইড শো, reel তৈরি করে গান এড করতে পারবেন।

8.splice এটিও টিকটক ভিডিও এডিটিং এর সফটওয়্যার 

এই অ্যাপসটি এক মিলিয়নের অধিক মানুষ ডাউনলোড করে ব্যবহার করছে এবং রেটিং পয়েন্ট হচ্ছে 4.4 যা তিক্তক বানানোর জন্য বিখ্যাত একটি সফটওয়্যার। এই অ্যাপসটির ভিতরে ভিডিও এবং মুভি তৈরি করার টুলস এবং ফিচার গুলো পাবেন। এর সুরো বেশি অধিক গান এবং টাইটেল ও টেক্সট ওভারলেস যুক্ত করা আছে। 

  • এই সফটওয়্যারটির ভিতরেও উল্লেখিত সফটওয়্যার গুলোর মত সুবিধা রয়েছে।
  • অতিরিক্ত করে video timer and cutter fisher যুক্ত করা হয়েছে।
  • ভিডিও তৈরি করে সরাসরি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করতে পারবেন। 
  • কাস্টম টেক্স যুক্ত করতে পারবেন। 

9. Glitch FX - it's video effector for tiktok 

এটি এমন ধরনের টিকটক এডিটিং সফটওয়্যার এটা ব্যবহার করার মাধ্যমে একজন ভিডিও এডিটিং করে খুব সহজেই তা আপনার বিভিন্ন ওয়েবসাইটের বা মিডিয়ার মধ্যে ব্যবহার করতে পারেন। এর মধ্যে অনক ধরনের উপকারিতা পাওয়া যায় ভিডিও এডিটিং করার জন্য যা আপনার ভিডিওকে আরো আকর্ষণীয় এবং মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলবে। 

  • বিভিন্ন ধরনের ভিডিও এডিটিং করাতে পারবেন খুব সহজে। 
  • VHS,Glitch effects, 19s vintage filters, এগুলো আপনি ব্যবহার করতে পারবেন ফ্রিতে। 
  • এগুলো ছাড়া retro,music, animated, add text, magic cool video transition. 
  • বিভিন্ন সাউন্ড ইফেক্ট এবং ইমোজি শহর অনেক ধরনের কাজ করতে পারবে। 

টিকটক ভিডিও বানানোর সেরা অ্যাপস কোনটি জানুন 

টিকটক ভিডিও তৈরি করার জন্য এবং এডিটিং করার জন্য যে সকল ওয়েবসাইট বা সফটওয়্যার রয়েছে সেই সফটওয়্যার গুলো সম্পর্কে আমরা আলোচনা করেছি। সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার ভিডিওকে মনের মত করে এডিটিং করতে পারবেন। এবং এই এডিটিং করার জন্য আপনি ইচ্ছেমতো বিভিন্ন ধরনের গান, টেক্সট, ইমোজি, স্লো মোশন। 

একটি ভিডিওকে মানুষের কাছে আকর্ষণীয় এবং গ্রহণযোগ্য গড়ে তোলার জন্য অনেক ধরনের পদ্ধতি অবলম্বন করার প্রয়োজন হয়। এই পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করে ভিডিওকে আকর্ষণীয় এবং মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে পাবলিস্ট করা হয়। এই ভিডিওগুলো কে অনেক মানুষ দেখে ব্যবহার করার সময় এর অনেক সুবিধা পাওয়া যায়। সুবিধা পাওয়ার জন্য এর ব্যবহার এতটাই বেড়ে গেছে।

টিকটক ভিডিও বানানোর সেরা অ্যাপস কোনটি জানুন

যে কোটি কোটি মানুষ এই উপায় গুলো অবলম্বন করে ভিডিও এডিটিং করার জন্য অ্যাপস গুলো ব্যবহার করে। অ্যাপস গুলো সম্পর্কে পর্যায়ক্রমে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করেছি। এবং বোঝানোর চেষ্টা করেছি কি ধরনের উপকারিতা পাওয়া যায় এবং কি কি সুবিধা পাবেন আপনি ভিডিও এডিটিং করার জন্য এই উক্ত অ্যাপস গুলো ব্যবহার করে। আশা করি উক্ত তথ্যগুলো এবং অ্যাপস গুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার সহজে ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন। 

টিকটক ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার গুলো কি 

টিকটক ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে হলে জানতে হবে টিকটক ভিডিও এডিটিং করার সকল সফটওয়্যার সম্পর্কে বিস্তারিত। কি ধরনের কাজ করা যায় এবং কি কি সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায় সে সকল বিষয়ে যদি না জানেন তাহলে এই অ্যাপস গুলো ব্যবহার করতে আপনার হয়তো ভালো নাও লাগতে পারে। এই অ্যাপস গুলো দিয়ে কি কি করা যায় সে সকল বিষয়গুলো জেনে নেয়া ভালো। 

এই অ্যাপস গুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি আপনার ভিডিও বা বিভিন্ন ছবি থেকে ভিডিও বানাতে পারবেন সেই ভিডিওগুলোর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সাইড ইফেক্ট তৈরি করতে পারবেন। স্লো মোশন তৈরি করতে পারবেন, ইমোজি সেট করতে পারবেন, বিভিন্ন গান যোগ করতে পারবেন, ছবি দিয়ে রিল তৈরি করতে পারবেন, আরো অনেক ধরনের সুবিধা রয়েছে। যে আপনি খুব সহজেই করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে জানতে হবে সফটওয়্যার টি কি? আসলে এই সফটওয়্যারটি হচ্ছে,  

টিকটক ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার ডাউনলোড করে একটি টুলস হিসেবে, যা ব্যবহার করার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের এডিটিং মডিফাই এবং ছবি কাটিং সহ অনেক কাজ কারবার করা যাবে। এবং সেই এডিট মডিফাই করা ছবিগুলোকে খুব সহজেই আপনি সরাসরি আপনার বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট গুলোতে পাবলিস্ট করতে পারবেন। এবং সরাসরি আপনি সোশ্যাল মিডিয়া গলোতে এই অ্যাপস গুলো থেকে এডিটিং করা ভিডিও গুলো পাবলিস্ট করতে পারবেন একবারে ফ্রি কোন চার্জ ছাড়া।

শেষ কথা টিকটক ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার ডাউনলোড নিয়ে 

টিকটক ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার ডাউনলোড করা সম্পর্কে আপনাদের সামনে ইতিমধ্যেই বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনাদেরকে চালানোর চেষ্টা করেছি যে এই অ্যাপস গুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি কি কি কাজ করতে পারবেন এবং কিভাবে এগুলো ব্যবহার করতে পারবেন। এই অ্যাপস গুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে খুব সহজেই একটি ভিডিওকে বিভিন্ন রূপে রূপান্তর করা যাবে। 

ভিডিওগুলোর সাথে বিভিন্ন ধরনের ভয়েস এবং গান যুক্ত করা যাবে এবং আপনার ইচ্ছামতর ডিজাইন তৈরি করে সেগুলো পাবলিস্ট করতে পারবেন। অনেক সময় দেখা যায় ভিডিও তৈরি করতে করতে সকলেই এক ধরনের এডিটিং মডিফাই করে। আপনি এই অ্যাপস গুলো ব্যবহার করে বিভিন্ন নতুন নতুন নিয়ম এবং উপায়ের মাধ্যমে নতুন উন্নত ভিডিও মানুষের মধ্যে উপস্থাপন করতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মুক্তআঁখি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url