আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় এক মিনিটেই জেনে নিন

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে এই পোস্টটির ভিতরে আপনি যদি জানতে চান যে আপনার গর্ভে থাকা অবস্থায় শিশুটি ছেলে না মেয়ে তাহলে সঠিক জায়গায় প্রবেশ করেছেন এখান থেকে আপনি জানতে পারবেন। 

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায়

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে গর্ভে আছে তা জানতে পারবেন এবং আপনার ছেলের অবস্থান বুঝতে পারবেন যে কোন শারীরিক সমস্যা বা শারীরিক কোনো প্রতিবন্ধকতা আছে কিনা তার বিস্তারিত বিষয় জানতে পারবেন।

পোস্ট সুচিপত্রঃ আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় এক মিনিটেই বুঝে নিন

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় 

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় সম্পর্কে আপনাদের প্রত্যেকের জানার আগ্রহে রয়েছে। তাই চলুন জেনে রাখি এই রিপোর্ট কিভাবে বুঝতে পারবেন এবং কি উপায়ে জানতে পারবেন তার বিস্তারিত বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত। কোন নারীর গর্ভে সন্তান আসার পরে অনেকেই জানতে চাই যে গর্ভে কি সন্তান আসে ছেলে নাকি মেয়ে তার জন্য যে কাজগুলো করা উচিত।

গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে তার লিঙ্গ কি এবং তার কোন সমস্যা আছে কি না কি? যদি থাকে তাহলে তার সমাধান এবং যেই উপায়ে সবচেয়ে সহজেই বোঝবে যে গর্ভে যে সন্তানটি আছে। সেই সন্তানটি মেয়ে না ছেলে তা হলো এক্সরে করার মাধ্যমে আপনার সন্তানের প্রাথমিক অবস্থান বোঝা যাবে। এছাড়াও আরো বিস্তারিত উপায় গুলো চলুন জেনে নিয়ে আপনার জীবনে কাজে লাগাতে পারবেন। 

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় জানতে হলে আপনাকে রিপোর্টে কি দিয়ে কি বুঝানো হয় তা জানতে হবে। 

  • Cervical Length(CL): জরায়ুর দৈর্ঘ্য উল্লেখ করা হয় যা প্রিটার্ম লেবার নির্ধারণে সহায়ক।
  • Fetal number: এর দ্বারা গর্ভে অবস্থানকৃত শিশুর সংখ্যাকে বোঝানো হয় যে কয়টা সন্তান আপনার ভ্রূণে বা গর্ভ অবস্থান করছে ।
  • Fetal position: আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্টের এই অংশটি আপনার গর্ভের শিশুর অবস্থান বা ভ্রূণের অবস্থান নির্দেশ করে।
  • Fetal Heart Rate: এর দ্বারা আপনার গর্ভের অবস্থানরত শিশুর হৃদস্ন্দন কত প্রতি মিনিটে তাহ জানা যায়।
  • Amniotic Fluid index: এর দ্বারা গর্ভের তরলের ধারণা পাওয়া যায়, যেখানে ভ্রূণ ভাসমান অবস্থায় থাকে যেখানে তরলের স্বাভাবিক মাত্রা হলো 5cm থেকে 25cm এর মধ্যে থাকে।
  • Placenta: গর্ভে থাকা শরীরের বিভিন্ন অক্সিজেন ও পুষ্টি সরবরাহ করার পাশাপাশি শিশু শরীরে রক্ত থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করতে সাহায্য করে গর্ভের এই অঙ্গটি জরায়ুতে বৃদ্ধি পেতে থাকে, পরবর্তীতে নাভিতে পরিবর্তিত হয়।
  • Fetal Anatomic Survey: এই অংশ রিপোর্টের দ্বারা গর্ভে বেড়ে ওঠা শিশুর হাড়ি স্পন্দন কিডনি পাকস্থলী এবং সকল কার্যক্রম সঠিকভাবে হচ্ছে কিনা তা বোঝা যায়।।
  • Gestational Age(GA): এই রিপোর্টের মাধ্যমে আপনার গর্ভধারণ করা কতদিন হয়েছে, এবং গর্ভকালীন শেষ মাসিক এর প্রথম দিন থেকে হিসাব শুরু করা হয়ে থাকে গর্ভ অবসয় জানার জন্য।
  • Bipariental Diameter(BPD): ডিপিডি দ্বারা ভ্রূণের অবস্থান কৃত নবজাতকের ব্যাস নির্দেশ করা হয়। 
  • Estimated Fetal Weingt(FEW): এতে জানা যাবে আপনার বাচ্চা গর্ভাবস্থায় কি পরিমান ওজন রয়েছে।
  • Head Circumference (HC): এই রিপোর্টটি দ্বারা গর্ভের অবস্থানরত শিশুর মাথার অবস্থান নির্দেশ করে এবং এর অবস্থানের পাশাপাশি পরিধি নির্দেশ করে। 
  • Abdominal Circumference(AC): রিপোর্টে দ্বারা সন্তানের পেটের অবস্থান ও পরিধি বোঝায়। 
  • Fermer Length(FL): এই রিপোর্টটি দ্বরা বর্তমানে আপনার শিশুর মোট দৈর্ঘ্য প্রস্থ সম্পর্কে জানতে পারবেন। 

উল্লেখিত তথ্যগুলো আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্টে ছেলে না মেয়ে আছে তা জানার জন্য দেওয়া থাকে এই তথ্যগুলো জানার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই বুঝতে পারবেন যে আপনার শিশুর কি অবস্থান এবং কি ধরনের সুবিধা-অসুবিধা রয়েছে তার বিস্তারিত এবং আপনার শিশুর কি ছেলে হবে না মেয়ে হবে তার বিস্তারিত তথ্য গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। 

শিশুর কত সপ্তাহে ছেলে না মেয়ে বোঝা যায় জানুন 

শিশুর কত সপ্তাহে ছেলে না মেয়ে বোঝা যায় এ বিষয়ে অনেকে জানতে চান এবং বিশেষভাবে যারা গর্ভবতী অবস্থায় থাকে তারা এবং তাদের ফ্যামিলির লোকেরা এ বিষয়ে সম্পর্কে জানতে যে আসলেই পর্ব যে শিশুটি রয়েছে সেটা ছেলে না মেয়ে। গর্ভাবস্থায় শুরু থেকে সর্বমোট ২০থেকে ২২ সপ্তাহের মধ্যে বুঝতে পারা যায় যে আপনার গর্ভের সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে। 

আরো পড়ুনঃ ডেলিভারি পেইন উঠানোর উপায় ও বিভিন্ন কার্যকারী পদ্ধতি 

কারণ আলট্রাসনোগ্রাম করার মাধ্যমে উল্লেখিত যে রিপোর্টগুলো দেওয়া হয় সেই রিপোর্টের মধ্যে নিশ্চিন্তে দেওয়া থাকে যে আপনার ছেলের সকল তথ্য এবং কোন অবস্থায় অবস্থান করছে তার বিস্তারিত তাই আপনি ২০ থেকে ২২ সপ্তাহ পরে আল্ট্রাসনোগ্রাম করলে বুঝতে পারবেন। যে আপনার শিশুর কি অবস্থা আছে এবং ছেলে না মেয়ে তার বিস্তারিত। 

শিশুর কত সপ্তাহে ছেলে না মেয়ে বোঝা যায় জানুন

এছাড়াও কিছু কিছু আল্ট্রাসনোগ্রামে পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে শিশুর লিঙ্গ নির্ধারণ করার জন্য ১৯ সপ্তাহের মধ্যেই পরিপূর্ণ হয়ে যায় তাই আপনি যদি ১৯ সপ্তাহের ভিতরে আল্ট্রাসনোগ্রাম করেন তাও বুঝতে পারবেন যে আপনার গর্ভে যে শিশুটি রয়েছে বা আপনার বাসায় যে গর্ভবতী মা আছে তার গর্ভে কি শিশু রয়েছে তার বিস্তারিত প্রয়োজনীয় তথ্য। 

গর্ভাবস্থায় কিভাবে বুঝবেন ছেলে না মেয়ে জানুন 

গর্ভাবস্থায় কিভাবে বুঝবেন ছেলে না মেয়ে তার বিস্তারিত তথ্য ইতিমধ্যে আমরা আলোচনা করেছি কিন্তু আরেকটি বিষয় আপনাদের সামনে উপস্থাপন করি যাতে আপনি বুঝতে পারেন যে কখন গর্ভবতী অবস্থায় বুঝতে পারবেন যে ছেলে না মেয়ে হবে এবং আল্ট্রাসনোগ্রাম করলেই কি বোঝা যাবে তার সম্পর্কে বিস্তারিত সঠিক তথ্য জানতে পড়তে থাকুন। 

আরো পড়ুনঃ গর্ভবতী মায়ের ফল খাওয়ার তালিকা সম্পর্কে কার্যকরী টিপস

প্রচলিত প্রবন্ধের পাশাপাশি আনুমানিক যেভাবে ধারণা করা হয় তাও আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হলোঃ 

  • পেটের আকার: বলা হয়ে থাকে যে যদি গর্ভবতী মায়ের পেট নিচের দিকে ঝুঁকে থাকে তাহলে ছেলে হতে পারে এবং যদি উপরের দিকে থাকে তাহলে মেয়ে হতে পারে। 
  • খাবারের ইচ্ছে: মিষ্টি খাবারের প্রতি যেসব গর্ভবতী মহিলাদের আকর্ষণ থাকে বা মসলাদার লবণাক্ত খাবারের প্রতি তার pছেলে হতে পারে বলে সম্ভবত আশঙ্কা করা হয়। 
  • মায়ের চুলের ঘনত্ব: গর্ভবতী অবস্থায় মায়ের চুল বেশি ঘন এবং উজ্জ্বল হতে থাকলে বোঝা যাবে যে তার সন্তান ছেলে হতে পারে। 
  • মায়ের স্বাস্থ্য: এই বলে ধারন করা যাদের গর্ভাবস্থায় স্বাস্থ্য উন্নতি হয় তাদের ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাছাড়া মেয়ে হয়। 
  • মায়ের ত্বকের অবস্থা: মায়ের ত্বকের অবস্থা যদি উজ্জ্বল বর্ণের হয় এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন মনে হয় বা কোন ধরনের দাগ স্পট দেখা দেয় তাহলে মেয়ে সন্তান হতে পারে। 
  • মনিং সিকনেস: যাদের মর্নিং সিকনেস বেশি হয় তাদের মেয়ে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 
  • মায়ের হৃদস্পন্দন: মায়ের স্পঞ্জ যদি প্রতি মিনিটে ১৪০ বারের বেশি হয় তাহলে মেয়ে সন্ধান হবে এবং যদি কম হয় তাহলে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 
  • মায়ের পায়ের তাপমাত্রা: গর্ভবতী মায়ের পায়ের তাপমাত্রা যদি বেশি থাকে তাহলে মেয়ে হয় এবং যদি কম থাকে তাহলে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 

এছাড়াও সঠিক জানার জন্য আপনার গর্ভ অবস্থায় যখন সর্বনিম্ন ১৯ থেকে ২২ সপ্তাহ থাকবে। তখন আপনি আল্ট্রাসনোগ্রাম করার মাধ্যমে সঠিক তথ্য জানতে পারবেন এবং ডাক্তারেরা বলে দেয় যে আপনার সন্তানের কি সমস্যা আছে না স্বাভাবিক অবস্থায় আছে সকল বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারা যায়। আপনি যদি এই বিষয়গুলো না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই পোস্টটি তথ্যগুলো জানার মাধ্যমে খুব সহজেই বুঝতে পারবেন যে আপনার গর্ভের সন্তান মেয়ে না ছেলে। 

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট কি ভুল হয় নাকি সঠিক 

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ভুল হয় নাকি সঠিক এ বিষয়ে আমি আপনাদের সামনে একটি কথায় বলব যে যদি গর্ভস্থ মায়ের গর্ভের সময় বা বয়স ১৯ সপ্তাহ থেকে ২২ সপ্তাহের মধ্যে হয় এবং আল্টাসনো রিপোর্ট করা হয় তাহলে অবশ্যই সঠিক তথ্য জানতে পারা যায় এবং বোঝা যায় গর্ভস্থ শিশু কি অবস্থায় আছে এবং ছেলে নাকি মেয়ে এই রিপোর্টটা সত্যিকারে কার্যকরী হয়। 

আরো পড়ুনঃ প্রসবের ব্যাথা না হলে কি করনীয় ১৪ টি উপায়

যদি আপনি ১৯ সপ্তাহের আগে অথবা ১০-১৪ সপ্তাহের মধ্যে রিপোর্ট করতে চান তাহলে অবশ্যই ভুল রিপোর্ট হতে পারে এতে সঠিক তথ্য পাওয়া যায় না এবং গ্রাম করার ফলে যে তথ্যগুলো সিওর হওয়ার দরকার সেই তথ্যগুলো সিওর হওয়া যায় না। তাই বিভিন্ন সময় দেখা যায় সেই তথ্য বা রিপোর্টটি ভুল বলে প্রমাণিত হয়।

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট কি ভুল হয় নাকি সঠিক

আশা করি বোঝাতে পেরেছি যে গর্ভাবস্থায় আল্ট্রাসনোগ্রাম করলে তার সঠিক তথ্য পাওয়ার জন্য কি কাজ করতে হবে। এবং কেন সঠিক তথ্য পাওয়া যায় না এবং ভুল তথ্য হয় তার সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা। অতএব আপনি যদি আপনার গর্ভস্থ শিশুর সঠিক অবস্থান জানতে চান তাহলে অবশ্যই ২০ সপ্তাহের পরে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আল্ট্রাসনোগ্রাম করে রিপোর্ট অনুযায়ী দেখতে পারবেন। 

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট এর চিহ্ন কি তা জানুন 

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্টের চিহ্ন কি তা অনেকে জানতে চাই এবং রিপোর্টের চিহ্ন গুলো দেখে বুঝতে চাইছে কি ধরনের রিপোর্টে কি থাকলে কি ধরনের ছেলে হতে পারে। আবার কি রিপোর্ট থাকলে মেয়ে হতে পারে তার সকল তথ্য জানতে থাকুন। 

  • গর্ভাবস্থায় গর্ভ ধারণ করার পূর্বে স্বামী স্ত্রী মিলন হয়।
  • এবং স্বামী স্ত্রীর মিলনের ফলে গর্ভাশয়ে শুক্রাণু প্রবেশ করে। 
  • পুরুষেরা সাধারণত দুই ধরনের শুক্রাণু উৎপাদন করে। 
  • একটিকে প্রকাশ করার জন্য ব্যবহার করা হয় xx যা মেয়েদের সংকেত। 
  • এবং অপরটিকে আরেকটি চিহ্ন ব্যবহার করা হয় সেটা হচ্ছে xy এই চিহ্ন দ্বারা ছেলেদেরকে বোঝানো হয়। 

শুক্রাণু প্রবেশ করার সময় এই দুই ধরনের শুক্রাণু গর্ভাশয় প্রবেশ করে। আর মেয়েদের ক্ষেত্রে যে সেক্স ক্রোমোজোম গুলো রয়েছে তার সবগুলোই xx হয়ে থাকে। তাই ছেলে সন্তান না মেয়ে সন্তান হবে সেটা নির্ভর করে একমাত্র পুরুষের উপরে। পুরুষ সহবাসের সময় xx তার স্ত্রীর গর্ভাশয় প্রবেশ করান তাহলে ছেলে সন্তান হওয়ার পরিবর্তে মেয়ে সন্তান হবে। আর যদি xy শুক্রাণু প্রবেশ করা এবং শক্তিশালী হয় তাহলে এটা যদি গর্ভে ধারণ করে তাহলে ছেলে সন্তান হবে। 

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট এর চিহ্ন কি তা জেনে রাখুন 

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট করে যে চিহ্ন দ্বারা ছেলে বোঝানো হয় এবং যে চিহ্ন দ্বারা মেয়েদের বোঝানো হয়। এটা অনেকেই জানেনা তাই আপনাদের সামনে ছবি দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করলাম যে, কোন চিহ্ন থাকলে বুঝে নিতে হবে যে ছেলে সন্তান জন্মগ্রহণ করবে এবং কোন চিহ্ন থাকলে বুঝে নিতে হবে যে মেয়ে সন্তানের জন্মগ্রহণ করবে। 

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট এর চিহ্ন কি তা জেনে রাখুন

উল্লেখিত তথ্যগুলো বা চিহ্ন দেখলে আপনি বুঝতে পারবেন যে,আপনার গর্ভে যে শিশুটি রয়েছে সেটা ছেলে নাকি মেয়ে তা বুঝতে পারবেন। আশা করি কিভাবে বুঝতে পারবেন তা বুঝতে পেরেছেন। এবং উল্লেখিত উপায় গুলো অবলম্বন করলে এবং জানলে আপনি যেকোনো ধরনের রিপোর্ট দেখে বুঝতে পারবেন যে আপনার রিপোর্টে কি ধরনের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। 

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় নিয়ে শেষ মন্তব্য 

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় গুলি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে অবশ্যই আপনার উপকৃত হবে তার কারণে এই পোস্টটি আপনাদের জন্য উপস্থাপন করলাম অনেকেই জানতে চাই যে গর্ভাবস্থায় রিপোর্ট দেখে কিভাবে বুঝতে পারব যে আমার গর্ভের বাচ্চাটি ছেলে না মেয়ে। তাদের সুবিধার জন্য আজকের এই পোস্টটি উপস্থাপন করলাম এতে বিস্তারিত দেওয়া আছে যে কোন রিপোর্ট দ্বারা কি বুঝানো হয়। 

সে রিপোর্ট গুলো কিভাবে কাজ করে এবং কোন সংকেত দ্বারা বোঝানো হয় কি তার বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করা হয়েছে আপনি সেখান থেকে বুঝে নিতে পারবেন এবং সেই তথ্যগুলো ব্যবহার করে আপনার গর্ভস্থ শিশুর অবস্থান এবং বিভিন্ন তথ্য গুলো জানতে পারবেন। আমি মনে করব এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকার এসেছে তাই আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে প্রয়োজনীয়দের কাছে শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মুক্তআঁখি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url