মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো তার ২৪টি কার্যকারী উপায়
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এই বিষয়টি অনেকেই জানেন না এবং তারা জানতে যে মোবাইল দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং শিখা যায় এ বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত। হ্যাঁ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখা যায় আপনার হাতের মোবাইলটি দিয়ে করতে পারবেন।
যদি সেই মোবাইলটি এনড্রয়েড হয়ে থাকে এবং সর্বনিম্ন কত রেম-রম এর ফোন ব্যবহার করে আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন। এছাড়াও জানতে পারবেন মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কিনা।
পোস্ট সুচিপত্রঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এবং যা জানব
- মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো জানুন
- মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার উপায়
- মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজ
- মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করুন
- মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করার উপায়
- ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কতদিন সময় লাগে
- ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায়
- ফ্রিল্যান্সিং ডিজিটাল মার্কেটিং কি জানুন
- বাংলাদেশের সেরা ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স
- লেখক এর শেষ মন্তব্য মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো জানুন
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এই বিষয়টি অনেকে জানতে চাই তাদের এই মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখার স্বপ্নটা পূরণ করার জন্য আজকের এই পোস্টটি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করলাম। এখানে জানতে পারবেন যে কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হয় এবং কোন কোন উপায় গুলো অবলম্বন করতে হয়।
এছাড়াও আপনি জানতে পারবেন যে কোন মোবাইলটি ব্যবহার করলে সবচাইতে ভালো ফ্রিল্যান্সিং শেখা যায়। এর জন্য সঠিক স্মার্টফোন হিসেবে কোন ফোনটি আপনি বেছে নিবেন এবং মোবাইলে অফিশিয়াল কোন সেটআপ গুলো থাকা প্রয়োজন। মোবাইলে ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য আপনাকে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে যে শক্তিশালী প্রসেসর রয়েছে এমন মোবাইল নির্ধারণ করতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য সবচাইতে সুবিধাজনক একটি ডিভাইস এই ডিভাইস টি ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা উপায় অবলম্বন করার মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন. এবং ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। নিচে কোন কোন উপায় গুলো অবলম্বন করার মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন তা আলোচনা করা হলো।
মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার উপায়
মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার উপায় সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি আবার অনেকেই জানিনা. তাই আপনাদের যারা ভাবছেন যে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো তাদের জন্য এই উপায়গুলো অত্যন্ত কার্যকরী এই উপায়গুলো অবলম্বন করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই মোবাইল থেকে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
প্রোডাক্টিভিটি অ্যাপস: মোবাইলে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনাকে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস ব্যবহার করতে হবে সেই অ্যাপস গুলোর মধ্যে, Microsoft office, Google browser, Nation এর মত প্রোডাক্ট ম্যানেজমেন্ট টুল ব্যবহার করতে হবে।
গুগল সার্চ কনসোল: মোবাইলে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনাকে অবশ্যই গুগল সার্চ কন্ট্রোল ব্যবহার করতে হবে এটি আপনার ওয়েবসাইটের সাথে ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের তথ্য সম্পর্কে অবগত হতে পারবেন এবং সেই তথ্য কনটেন্ট দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।
কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ: ফ্রিল্যান্সিং জগতে একটি অন্যতম কাজ হচ্ছে কনটেন্ট রাইটিং এই কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন মোবাইল ফোনের মাধ্যমে। মোবাইল দিয়ে কন্ট্রোল রাইটিং এর কাজ করার জন্য আপনাকে একটি অ্যাপস ইন্সটল করে নিতে হবে text editor apps.
ওয়েবসাইট ডিজাইন এর কাজ: ওয়েবসাইট ডিজাইনের কাজ করতে পারবেন আপনি ঘরে বসেই ইন্টারনেট সংযুক্ত মোবাইল ব্যবহার করে এর জন্য আপনাকে হ্মল এবং সিএস কোড সম্পর্কে জানতে হবে। প্রফেশন ভাবে করার জন্য কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ব্যবহার করতে হবে। মোবাইলে বেসিক কাজগুলো করার জন্য আপনি আরো যেই অ্যাপস গুলো ব্যবহার করবেন গুগল প্লে স্টোর থেকে সেগুলো হলো, free code camp, W3Schools, programming Hero, solo learn ইন্সটল করুন।
ভার্চুয়াল এসিডেন্ট এর কাজ: ভার্চুয়াল অ্যাসিটের কাজ করতে পারবেন আমরা দৈনন্দিন জীবনে যেমন বিভিন্ন ধরনের কর্মচারী রাখে বিভিন্ন কাজ করার জন্য ঠিক তেমনই ভার্চুয়াল কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে ওয়েবসাইটগুলোতে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর কাজ করে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই কাজগুলো মার্কেটপ্লেস থেকে সংগ্রহ করে করতে পারবেন।
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার এর কাজ: সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনি বিভিন্ন ধরনের পেজ খুলে সেখানে বিভিন্ন কোম্পানির পণ্যগুলোর নির্ধারিত দাম গুলো উল্লেখ করে এবং সেই দামগুলো মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে মোবাইল থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ টিকটক ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার ডাউনলোড এবং ৯টি অ্যাপস সম্পর্কে বিস্তারিত
গ্রাফিক্স এর কাজ করে: গ্রাফিক্স মানের ডিজাইনের কাজে ডিজাইনের কাজ করার মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং এই কাজটি আপনি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ মোবাইল ব্যবহার করে করতে পারবেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে একটি প্রক্রিয়া যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন কোম্পানি বা ওয়েবসাইটের বিভিন্ন তথ্য বা পণ্য বিক্রি করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন তাদের কাছ থেকে কমিশন পাওয়ার মাধ্যমে।
সিপিএ মার্কেটিং: সিপিএ মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করার জন্য আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটি হচ্ছে সিপিএ মার্কেটিং এর কিছু তথ্য সংগ্রহ করে দেয়ার মত কাজ করতে হবে এবং সেই কাজে করার বিনিময়ে আপনাকে টাকা দিবে। বিভিন্ন কাস্টমারের সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানার জন্য এই কাজগুলো দিয়ে থাকে।
ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং: আপনি চাইলে বর্তমান সময়ে ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং করার মাধ্যমে একটিভ এবং বেসিক দই ধরনের ইনকাম করতে পারবেন এর জন্য আপনাকে ইন্সটাগ্রাম এ কাজ শুরু করতে হবে। এর মূল কাজ হচ্ছে ফটো বা ভিডিও শেয়ার করা।
পণ্যের বিজ্ঞাপন: আপনি মোবাইলের বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্যের বিজ্ঞাপন দেখিয় সেই বিজ্ঞাপন থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
শার্ট আউট বিক্রি করে: সার্চ আউট বলতে বোঝায় আপনার বিশেষ কিছু অ্যাকউন্ট যে একাউন্টে আপনার অনেক ফলোয়ার থাকবে এবং সেই ফলোয়ার গুলোকে ছোট একাউন্ট নিয়ে ফলোয়ার বা পোস্ট করা।
লিড জেনারেশন: এই ব্যবসাটি হচ্ছে একটি প্রক্রিয়া কারক ব্যবসার ভিতরে পড়ে কারণ কেউ কোনো একটি বিষয়ে কাজ করাতে চায় তাহলে সেই বিষয়টি নিয়ে ফেসবুক এ যদি বা বিভিন্ন ওয়েবসাইটের পেজে পেজ যদি জিজ্ঞেস করে যে কিভাবে এই কাজটি করা যাবে তখন যদি আপনি বিভিন্ন ধরনের উপায় বলে দেন তাহলে এর মাধ্যমে আপনি সেই লোকের কাজটি করিয়ে দিতে পারলেন তার বিনিময়ে অর্থ বচন করতে পারবেন।
একাউন্ট বিক্রি করে: আপনি যদি ইন্সটাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থাকে এবং সেই একাউন্টে যদি অনেক ফলোয়ার থাকে তাহলে সেই অ্যাকাউন্টটি বিক্রি করার মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ধরনের অর্থ উপার্জন করতে পারবেন এটি এককালীন বড় অর্থ উপাদন করা যায়।
কাস্টমার সাপোর্ট: বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট রয়েছে বা রয়েছে যেসব প্লাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের কাস্টমার সার্ভিস দেওয়ার মাধ্যমে আপনি উপার্জন করতে পারবেন যেমন কেউ হয়তো মোবাইলের কথা বলার জন্য সাপোর্টের লোকের প্রয়োজন মনে করছে তখন আপনি লোকাল মিডিয়াতে কাস্টমারদের সাথে চ্যাট করার জন্য তাকে ব্যবস্থা করে দিতে পারবেন।
ভাষা ট্রান্সলেট: বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট রয়েছে যে কনটেন্টগুলো নির্দিষ্ট ভাষায় তৈরি করা হয় এবং সেই নির্দিষ্ট ভাষার লোকেরা ছাড়া ওই কনটেন্টটি কেউ দেখে না তাই সকল ভাষায় কনটেন্ট মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য ভাষা ট্রান্সলেট করে ব্যবহার করা হয়।
অনলাইনে ছবি বিক্রি করে: আপনি বিভিন্ন ধরনের ছবি তৈরি করে অনলাইনে বিক্রি করার মাধ্যমে সেখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন এর অনেক চাহিদা রয়েছে বর্তমান বাজারে।
অনলাইন টিউটরিং: অনলাইনের মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ভিডিও টিউটোরিয়াল তৈরি করার মাধ্যমে সেই ভিডিও এডিটিং টিউটোরিয়াল আপলোড করে সেখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন হাতে থাকা মোবাইলের মাধ্যমে।
ডিজিটাল মার্কেটিং: ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ করে আপনি বিভিন্ন উপায়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন যেমন আমি নিজেই ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে কাজ করি এবং মোবাইলে টাকা ইনকাম করি।
ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফি: ফটোগ্রাফি এবং ভিডিওগ্রাফি তে যদি আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার মোবাইল দিয়ে ফটো এবং ভিডিও গুলো বিক্রি করতে পারবেন বিভিন্ন ধরনের এডিট মডিফাই করার মাধ্যমে।
ভয়েস ওভার কাজ: আপনি যদি একজন ভয়েস ওভার কাজ করতে চান তাহলে মোবাইল দিয়ে রেকর্ডিং করে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারেন এর জন্য আপনি voice.com অ্যাপস ব্যবহার করতে পারবেন এবং Fiverr ব্যবহার করতে পারবেন।
ডাটা এন্ট্রি: ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে পারবেন মোবাইল দিয়ে এর জন্য আপনাকে গুগল সিট বা মাইক্রোসফট এক্সএল অ্যাপস ব্যবহার করতে হবে এবং ফ্রিল্যান্সিং প্লটফর্মে ডাটা এন্ট্রি কাজ করতে পারবেন।
অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট: বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস রয়েছে যেগুলো আমরা প্রতিনিয়ত ব্যবহার করে সেই অ্যাপস গুলো ডেভেলপমেন্টের কাজ করার মাধ্যমে আপনি দক্ষতা অর্জন করে থাকেন।
উল্লেখিত প্রত্যেকটি উপায় অবলম্বন করার মাধ্যমে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এবং শুধু তাই নয় আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই ব্যবহার করতে পারবেন এই সুবিধাগলো। এর জন্য আপনার মোবাইল ফোনের মিনিমাম 6 জিবি রেম থাকতে হবে তাহলে আপনি এই কাজগুলো সহজেই আপনার মোবাইল ফোন ধরা করতে পারবেন এবং আপনি যদি এক্সপার্ট বা প্রফেশনাল বলে কাজ করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ব্যবহার করতে হবে।
মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজ
মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ করা যায় এজন্য আপনাকে বিভিন্ন ধরনের উপায় অবলম্বন করতে হবে এবং সে উপায় গুলো জানা থাকলে আমি খুব সহজে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারবেন এবং পাশাপাশি গ্রাফিক্স ডিজাইন কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
আপনি মোবাইলের গুগল এ গিয়ে সার্চ দিবেন যে ক্যানভা অ্যাপস এই অ্যাপসটি ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি মোবাইল দিয়ে ডিজাইন করতে পারবেন বিভিন্ন ধরনের ছবি এবং সেই ছবিগুলো বিভিন্ন ধরনের আকৃতি এবং প্রফেশনাল ভাবে ডিজাইন করতে পারবেন এবং এই কাজগুলো শুধুমাত্র মোবাইলেই করতে পারবেন এরকম নয় মোবাইল ছাড়া অন্যের মাধ্যমে করতে পারবেন কিন্তু আপনি বুবাই ব্যবহার করেও এই কাজটি করতে পারবেন।
যদি আপনার মোবাইলটি একটি উন্নত মোবাইল বা এনড্রয়েড ফোন হয়ে থাকে। দাঁড়াও আপনি আরো একটি অ্যাপস ব্যবহার করতে পারবেন যে অ্যাপসটির নাম হচ্ছে photopea এটি লিখে আপনি গুগল এ সার্চ দিলে আপনার সামনে চলে আসবে একটি এফসি অ্যাপসটি আপনার ফোনে ডাউনলোড করে সেখান থেকে ব্যবহার করতে পারবেন বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন এবং গ্রাফিক্সের কাজ করার জন্য।
মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করুন
মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে মোবাইলের সকল বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে এবং মোবাইল দিয়ে কিভাবে মার্কেটিং করা হয় সে বিষয়ে তো জানতে হবে। আপনাকে প্রথমে জানতে হবে যে আসলে ডিজিটাল মার্কেটিং টিকে ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে ডিজিটাল বা বাসায় বসে থেকে কোন মিডিয়া বা ডিভাইসের মাধ্যমে মার্কেটপ্লেসে না গিয়ে মার্কেট করা।
এছাড়া মোবাইল ডিএ ডিজিটাল মার্কেটিং কাজ করার জন্য আপনাকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করতে হবে এবং সেই প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে টার্গেট আকারে কাজ নিয়ে সেই কাজগুলো করে দিতে পারবেন এই কাজগুলো করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই অনলাইনে ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারবেন তাও আবার মোবাইল এর মাধ্যমে।
আরো পড়ুনঃ ঘরে বসে মেয়েদের হাতের কাজ এবং ৫১ টি কার্যকারি উপায়
আপনার একটি দোকান আছে সেই দোকানটি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করে একটি ওয়েবসাইট বা পেজের ভিতরে সেই তথ্যগুলো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মধ্যে শেয়ার করার পরে সেই শেয়ারকৃত তথ্য মানুষের গ্রহণ করবে এবং সেখান থেকে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নেয়ার মাধ্যমে আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
যেহেতু এটি ইন্টারনেটের মাধ্যমে করা হয়ে থাকে তাই এটিকে ইন্টারনেট মার্কেটিং ও বলা যেতে পারে তাই আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য সঠিক সময়ে সঠিক কাস্টমসের কাছে প্রোডাক্ট পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে এই কাজটি সম্পন্ন করে তাদের থেকে বিভিন্ন টাকা-পয়সা বা অর্থ উপার্জন করতে পারবেন তাই আপনি এই উপায়টি অবলম্বন করে যেহেতু টাকা ইনকাম করতে পারবেন তাই আপনি এটাকে প্রফেশনাল হিসেবে গ্রহণ করলে অবশ্যই ল্যাপটপ বা কম্পিউটার ব্যবহার করলে বেশি।
মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করার উপায়
মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করার উপায় গুলো অত্যন্ত কার্যকরী এবং সহজে উপায়েটি অবলম্বন করে খুব সহজে ফেসবুক থেকে মার্কেটিং করতে পারবেন এর জন্য আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটি হচ্ছে আপনাকে প্রথমে একটি ফেসবুক একাউন্ট তৈরি করতে হবে। বর্তমান যুগে প্রত্যেকটি এনড্রয়েড ব্যবহারকারীর কাছে ফেসবুক একাউন্ট রয়েছে। এবং সেই ফেসবুক একাউন্টের ব্যবহার করে আপনি ফেসবুক মার্কেটিং করতে পারবেন।
এর জন্য আপনি ফেসবুক এর মাধ্যমে বিভিন্ন কনটেন্ট তৈরি করে বিভিন্ন তথ্যমূলক বা মানুষের প্রয়োজন এরকম সার্ভিস মূলক টার্গেট প্রত্যেকটি কাস্টমারের কাছে পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে এখান থেকে মার্কেটিং করতে পারবেন এবং যেই তথ্য এবং সেই সার্ভিসগুলো পৌঁছে দেয়ার জন্য ফেসবুক কর্তৃপক্ষ আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদান করবে।
এই উল্লিখিত সুবিধাটুকু আপনি ভোগ করতে পারবেন শুধুমাত্র এই হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি ব্যবহার করে পাশাপাশি আরো অনেক ডিভাইস ব্যবহার করা যায় কিন্তু আপনি মনে চাইলে এই মোবাইল ব্যবহার করার মাধ্যমে খুব সহজেই পারবেন টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ফেসবুক এ আরো একটি উপায়ে টাকা ইনকাম করা যায় সেটি হচ্ছে ফেসবুক পেজ তৈরি করে সেখানে ফেসবুক মার্কেটিং করা যায়।
ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কতদিন সময় লাগে
ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কতদিন সময় লাগে এই বিষয়টি একুরেট বলা যায় না কারণ প্রত্যেকটি মানুষের মেধাতালিকা একই রকম থাকে না যদি সমান পরিবেশ দেওয়া হয় তবুও সেই সে সমান পরিবেশ থেকে সবাই একই সময়ে স্বার্থতা অর্জন করতে পারে না। মিনিমাম 6 মাস সময় লাগবে আপনাকে ভালোভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে টাকা ইনকাম করার পর্যায়ে যাওয়ার জন্য।
আরো পড়ুনঃ বাড়িতে বসে হাতের কাজ করে ইনকাম 2024 মেয়েদের হাতের কাজ
ছাড়াও আপনি যদি একজন ভালো লেভেলের এবং নেক্সট লেভেলের রেজাল্ট মার্কেটার হতে চান বা শিখতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ১ থেকে ২ বছর পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট হয়ে টাকা ইনকাম করার জন্য উপযুক্ত হতে। কারণ ডিজিটাল মার্কেটিং একটি অত্যন্ত কার্যকরী উপায় এই উপায়ে ব্যবহার করে প্যাসিভ ইনকাম করা যায় এবং একটিভ ইনকাম করা যায় তাই আপনি যদি এই উপায় অবলম্বন করতে চান।
তাহলে বিভিন্ন ডিজিটাল মার্কেটিং ইনস্টিটিউট রয়েছে সেগুলোতে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন সরকারি অথবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। এছাড়াও যদি আপনি রাজশাহীর হয়ে থাকেন তাহলে রাজশাহীর মধ্যে সবচাইতে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের দিক থেকে উন্নত সে সেক্টরটি হচ্ছে অর্ডিনারি আইটি আমি নিজে এখানে ফ্রিল্যান্সিং শেখার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করি এবং আপনিও এখানের থেকে টাকা ইনকাম করার পদ্ধতি শিখতে পারেন ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে।
ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায়
ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার অনেক উপায় রয়েছে সেই উপায় অবলম্বন করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে পারেন। এর জন্য আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার জন্য অনলাইনে বিভিন্ন টিউটোরিয়াল দেখতে পারেন এবং বিভিন্ন অনলাইন ভিত্তিক ক্লাস ভিডিও করার মাধ্যমে সেখান থেকে অনলাইন উপায়ে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে পারেন।
বাংলাদেশে অনেক প্রচলিত ইনস্টিটিউট রয়েছে যে ইনস্টিটিউটগুলোতে সরকারিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখানো হয় এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ শেখানো হয় সেখান থেকে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে নিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করে আপনার জীবন বা ক্যারিয়ার করতে পারেন। এছাড়াও আপনি যে উপায়গুলো অবলম্বন করতে পারবেন সেটি হচ্ছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সরাসরি যোগদান করে যারা মার্কেটিং শিখতে পারবেন।
এছাড়াও অনেক মাধ্যম রয়েছে যে মাধ্যমগুলোর মাধ্যমে আপনি অনলাইন থেকে বা অফলাইন থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে পারবেন ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার জন্য আপনাকে তেমন কোনো ঝামেলা পোহাতে হবে না শুধু একটি মোবাইল অথবা সামর্থ্য থাকলে কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ ব্যবহার করে সেই সকল ইনস্টিটিউটে ভর্তি হতে পারেন যে সকল ইনস্টিটিউট নির্ভরযোগ্য এবং বিশ্বাসযোগ্য।
ফ্রিল্যান্সিং ডিজিটাল মার্কেটিং কি জানুন
ফিলাসিং ডিজিটাল মার্কেটিং কি এ বিষয়ে অনেকেই জানেন না তাই যারা জানেন তাদের তো জানা আছে আর যারা জানেন না তাদের জন্য সংক্ষেপে একটি বিষয় উপস্থাপন করে যায় সেটি হচ্ছে, ফ্রিল্যান্সিং শব্দের অর্থ মুক্ত পেশা তাই মুক্ত বা স্বাধীনভাবে কাজ করার জন্য আপনি ফ্রিল্যান্সিং পেশা বেছে নিতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে আপনার যেকোনো সময় কাজ করে এই পেশায় অংশ নিতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ ফ্রি টাকা ইনকাম নগদে পেমেন্ট ১১ টি কার্যকারী উপায়
ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে একটা কাজের ধরন এখানে অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে সেই কাজগুলো ব্যক্তিগতভাবে অথবা বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের সাথে যুক্ত হয়ে ডিটেল মার্কেটিং এর কাজ করতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা বাড়িতে বসে থেকে অন্য কোন মাধ্যম ব্যবহার করার মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য সেবা এবং পণ্য সেবা মানুষের মাঝে পৌঁছে দেয়া এবং তা মানুষের উপকারে আসে।
বর্তমানে বাংলাদেশে বা বিশ্বের সকল জায়গায় ফ্রিল্যান্সিং করে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাথে জড়িয়ে বিভিন্ন মানুষ তাদের জীবনকে অগ্রসর করার জন্য চিন্তা ভাবনা করছে তাই আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং করতে যান এবং ফ্রিল্যান্সিং করতে যন তাহলে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারেন যেমন ফ্রিল্যান্সিং সরাসরি শিখতে পারেন এবং অনলাইন ভিত্তিক ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন।
বাংলাদেশের সেরা ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স
বাংলাদেশের সেরা ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স সম্পর্কে জানুন এখানে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো বাংলাদেশের সেরা বলতে গেলে বাংলাদেশের যে সকল ডিজিটাল প্রশিক্ষণ বা প্রশিক্ষক রয়েছে তারা যেই পথগুলো দেখায় এবং সেই পথগলো অবলম্বন করে ডিজিটাল মার্কেটিং করে সাকসেস হওয়া যায় তাই তাদেরকে বাংলাদেশের সেরা ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়। বাংলাদেশে বর্তমানে অনেক ডিজিটাল মার্কেটিং রয়েছে এবং আপনি একটি ডিজিটাল মার্কেটিং করে তা শিখতে পারবেন।
মানুষের ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য সবচাইতে গ্রহণযোগ্য এবং বেস্ট এবং যেই ডিজিটাল মার্কেটিং ইনস্টিটিউটের দক্ষতার সাথে ফ্রিল্যান্সিং শেখানোর পাশাপাশি মানিব্যাগ গ্যারান্টি দিয়ে থাকেন সেই ইনস্টিটিউট টির নাম হচ্ছে অর্ডিনারি আইটি। অর্ডিনারি আইটি নিশ্চিত মানিব্যাগ গ্যারান্টি সহকারে ফ্রিল্যান্সিং বা ডিজিটাল মার্কেটিং শিখায় এবং বাংলাদেশের সেরা ডিজিটাল মার্কেটিং প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে।
আপনি যদি একজন ডিজিটাল মার্কেটার হতে চান তাহলে নিঃসন্দেহ হয়েছ সেই ডিজিটাল ইনস্টিটিউট টি তে ভর্তি হতে পারেন এবং সেখানে অফলাইন এবং অনলাইন দুই রকমের ব্যবস্থা রয়েছে আপনি ইচ্ছে করলে সারা বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে থেকে তাদের সেবাগুলো গ্রহণ করতে পারেন। এবং সেই বিষয়গুলো জানার জন্য আপনি কিছু বিষয়ে ফ্রিতে দেখতে পারবেন তার জন্য আপনাকে গুগল এ গিয়ে অর্ডিনারি আইটি লিখে সার্চ দিতে হবে এবং ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স এর ভিতরে প্রবেশ করে ফ্রি ক্লাস ভিডিও গুলো দেখে নিতে হবে।
লেখক এর শেষ মন্তব্য মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এ প্রশ্নের অনেক উত্তর রয়েছে তার বিস্তারিত বিষয় গুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করেছি যেখান থেকে আপনারা অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন যে কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। মোবাইল য ফ্রিল্যান্সিং করা যায় টাকা ইনকাম করা যায় এর জন্য অনেক উপায় রয়েছে কিন্তু আপনি যদি একজন প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সার হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ পাশাপাশি মোবাইল ব্যবহার করতে হবে।
আপনি যদি আপনার মোবাইলটি দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে উল্লেখিত বিষয়গুলো থেকে বুঝতে পেরেছেন যে কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে হয় তাই উল্লেখিত বিষয়গুলো আপনার জীবনে বাস্তবায়িত করার জন্য আপনি অবশ্যই মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা শুরু করতে পারেন অথবা বিভিন্ন অফলাইন অথবা অনলাইন ইনস্টিটিউট গুলো যেগুলো ফ্রিল্যান্সিং শিখায় সেখানে যোগাযোগ করতে পারেন।
মুক্তআঁখি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url