কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন - কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যাপ দেখুন ১ মিনিটে

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন সম্পর্কে বিস্তারিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এবং কোন সময় কখন কোথায় কোন ট্রেন যায় তার বিস্তারিত বিষয় গুলো জেনে নিন এবং খুব সহজেই গুগল ম্যাপস এর মাধ্যমে কিভাবে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন খুঁজে বার করবেন জানুন কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মোবাইল নাম্বার। 

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন

এছাড়া কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন সম্পর্কে সকল অজানা এবং জানা তথ্য গুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব যাতে আপনারা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যাপ সম্পর্কে সকল ইতিহাস জানতে পারেন। 

পোস্ট সুচিপত্রঃ কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন - কমলাপুর রেলস্টেশন ম্যাপ দিয়ে দেখুন 

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন সম্পর্কে জানুন 

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন হল বাংলাদেশের বৃহত্তম রেল স্টেশন যেটা ঢাকাতে অবস্থিত। রেলওয়ে স্টেশন কে অনেকে ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন নামেও ডাকেন। বাংলাদেশের বৃহত্তম স্টেশন ও পরিবহন খাদে ব্যস্ততম অবকাঠামো যা রাজধানীর প্রবেশদ্বার হিসেবে বিবেচিত হয়। এই প্রতিষ্ঠার দশকের আধুনিক ভ্রমণ গুলোর ভিতরে অন্যতম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। 

১লা মে ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে চালু করা হয়। সর্বপ্রথম ব্রিটিশ ভারতীয় শাসন আমলে নির্মিত হয় এবং কমলাপুর রেলস্টেশন পাকিস্তান আমলেও পাকিস্তান সৃষ্টির পর ঢাকায় অবস্থিত পুরানো রেলওয়ে স্টেশন অপর্যাপ্ত হওয়ার কারণে পরবর্তীতে কমলাপুর রেলস্টেশন মানের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ১৯৭১ সালের এই মুক্তিযুদ্ধের সংঘটিত গণহত্যার সাক্ষী হিসেবে আখ্যায়িত করা হতো। 

স্বাধীন বাংলা ঘোষণা হওয়ার পর বিভিন্ন ধরনের স্টেশন সনান্তরের কাজ চলেছে এবং ভেঙে নিয়ে ফেলা হয়েছে কিন্তু কিছু বিশিষ্ট মানুষের নেতৃত্বে এই রেলওয়ে টি এখন পর্যন্ত অবস্থান করছে এছাড়াও বর্তমানে মাল্টিমোড পরিবহন হাফ নির্মাণের প্রক্রিয়া চলছে এ রেলওয়ে। আশা করা যায় ২০৩০ সালের ভিতরে প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করা হবে।  

কিন্তু এই স্টেশনটি বর্তমানে বিভিন্ন সমস্যায় জড়িত বর্তমানে এই সমস্যাগুলো হচ্ছে জনগোষ্ঠী প্লটফর্মের উচ্চতা নিরাপত্তাহীনতা, বাধ্যতামূলক কর্মকাণ, পদচারী হাঁটার জন্য সেতু, কুলিং সমস্যা তথ্যের অপ্রপাত্ত ইত্যাদি সমস্যা। বর্তমানে এই স্টেশনে ১১ টি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে পাশাপাশি হাসপাতাল মসজিদ থানা সহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা রয়েছে। 

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস 

সর্বপ্রথম ১৮৮৫ সালে ব্রিটিশ শাসনামলে ঢাকা স্টেশন রেলওয়ে নবাবগঞ্জ টু বাহাদুর বাদ হাট রেলপথ নির্মাণ করা হয়। পরবর্তীতে একটি রেল অংশ খুলে নিয়ে ঢাকার পুরানো শহর থেকে নারায়ণগঞ্জ পর্যন্ত রেলপথ চালু করা হয়। ১৮৯৫ সালে অন্যান্য পরিষেবা চালু করা হয় ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন থেকে যা ফুলবাড়ী স্টেশন নামে পরিচিত ছিল। 

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মূল শহরের দক্ষিণে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল এবং একই বছরের নারায়ণগঞ্জ ও ময়মনসিংহ পর্যন্ত ট্রেন চলাচল শুরু হয়। ১৯৪৭ সালে ভারত পূর্ববঙ্গের রাজধানী হয় ঢাকা এবং সেই রেলপথটি তেজগাঁও স্টেশন থেকে সোজাসুভাবে ফুলবাড়িয়ায় চলে যেত। প্রতিষ্ঠিত হওয়ার যে গল্পটি রয়েছে তা আপনাদের সামনে উপস্থাপন করলাম এখান থেকে আপনি বুঝতে পারেন যে রেলওয়ে পদটি কিভাবে কমলাপুর স্টেশনে রূপান্তরিত হয়।  

১৯৪৭ সালে ঢাকার নারায়ন ও এর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ঘটে যার ফলে বিদ্যমান রেলপথ টি উত্তর দিকে প্রসারিত করা হয় এবং ঢাকাকে পুরানো ও নতুন শহরে দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়। কিন্তু একই সাথে রেলপথটি বিভিন্ন সড়ক অতিক্রম করার মাধ্যমে উত্তর দক্ষিণী সড়কগুলোতে বিভিন্ন ধরনের যানবাহন যাতায়াতের সমস্যা হতো। ঢাকার উত্তর দিকে অবস্থিত রেলওয়ে টি অসম্পূর্ণ থাকায় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতো, শুধু একটি প্ল্যটফর্ম ও একটি ছোট প্রাঙ্গণ ছিল পাশাপাশি একটি লোকোমোটিভ মানুষ দাঁড়ানোর জায়গা বা ছাউনি।  

আরো পড়ুনঃ ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য 

সে সময় ধারণা করা হয়েছিল স্টেশনটি তুলনামূলক কম জনবসতি সম্পন্ন স্থানে স্থানান্তর করা হলে সকল সমস্যা সমাধান হবে। এবং বিভিন্ন বাধা বিপত্তি থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। এই কাজটি করার ফলে দক্ষিণ এবং উত্তরের যে যানবাহনের প্রবলেম বা সমস্যা হতো তা থেকে বাঁচা যাবে। তাই ১৯৪৮ সালে বিশেষজ্ঞরা রেজিস্ট্রশন কমলাপুর রেলস্টেশনে পরামর্শ দেন স্থানান্তর করার। ১৯৫২ সালে শহরের বাইরে স্টেশন থেকে স্থানান্তর পরিকল্পনা করার পাশাপাশি তেজগাঁও থেকে গেন্ডারিয়া পর্যন্ত নতুন রেলপথ স্থাপনের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয়।  

দেশের সময় বিভিন্ন সমস্যার কারণে পরিকল্পনাটি বাস্তবায়ন করা হয়নি। এবং বিভিন্ন পরামর্শ দ্বারা ১০ বছর পর ২০শে ডিসেম্বর ১৯৫৮ সালে প্রাদেশিক ১৯৬৪ সালে মধ্যে নতুন রেলওয়ে স্টশন নির্বাণ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। উক্ত প্রকল্প বাস্তবায়ন করার জন্য rs৪.৫৬ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। যার .৬০% অর্থ প্রাদেশিক সরকার থেকে নেওয়া হয়েছিল। স্টেশনটি নির্মাণের পূর্বে এটি একটি ধানক্ষেতে ছিল। 

তেজুরগাঁও থেকে রেলপথটির গতিমুখ পরিবর্তন করে নেওয়া হয় এবং খিলগাঁও এর থেকে কমলাপুর পর্যন্ত নেওয়া হয়। ১৯৬৫ সালে পুরাতন রেল স্টেশনের সকল কার্যক্রম নতুন রেলওয়ে স্টেশনে স্থানান্তর করা হয়। এবং ২৭ এপ্রিল ১৯৬৮ সালে পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর আব্দুল মোনেম খান রেলওয়ে উদ্বোধন করেন। সেখানে আইয়ুব খান উপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি। এই রেল স্টেশনটির রিনির্বাণ ব্যয় ছিল rs ১৩.৫ কোটি টাকা। 

বর্তমানে এ রেলওয়ে স্টেশন টি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এবং মানুষের সবচাইতে যাতায়াতের সঠিক এবং নিরাপদ মাধ্যম হিসেবে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় সে রেলওয়ে স্টেশন থেকে যাতায়াত করতে পারে। কমলাপুর থেকে বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করার জন্য রেলপথের ব্যবস্থা রয়েছে যে প্রথম অনেক পরিশ্রম ও মূল্য দেওয়ার মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়ে থাকে।

এছাড়া ১৯৮৭ সালের ১১ এপ্রিল স্টেশনের অভ্যন্তরীণ কন্টেইনার দিপু চালু করা হয়। 2005 সালে এটা স্থানান্তরের জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা করা হয় কিন্তু এটা নাকোচ করে দেয়া হয়। 2010 সালে রেলওয়ে স্টেশনটিকে গাজীপুরে স্থানান্তর করে প্রস্তুত দেয়া হয় সেটাওকেও নাকোস করে দেওয়া হয় রেলওয়ে মন্ত্রণালয় থেকে। ১৩ থেকে ২৩ সাল পর্যন্ত এই রেলওয়ে স্টেশন থেকে চারবার সংস্কার করা হয়েছে। 

এছাড়া বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের সংস্কার করা হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করার মাধ্যমে সে সকল প্রয়োজনে সুবিধা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে যাতে একটি মানুষ সহজেই রেলওয়ে সেবা গ্রহণ করতে পারে এবং রেলওয়ে মাধ্যমে বিভিন্ন জায়গায় যাতায়াত করতে পারে। বর্তমানে প্রায় বাংলাদেশের সকল জায়গায় রেলপথ রয়েছে যেখানে রেল লাইনের মাধ্যমে মানুষ বিভিন্ন ধরনের ভ্রমণ করতে পারে। 

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মোবাইল নাম্বার 

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মোবাইল নাম্বার অনেকেই জানতে চাই এবং বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে বাঁচার জন্য তাদের সাথে যোগাযোগ করতে চাই। নিচে তার বিভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করা হলো যেখান থেকে আপনি বিভিন্ন প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারবেন এবং তাদের বিভিন্ন সহযোগিতা নিতে পারবেন। 

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মোবাইল নাম্বার
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মোবাইল নাম্বার
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মোবাইল নাম্বার
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মোবাইল নাম্বার
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মোবাইল নাম্বার
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মোবাইল নাম্বার
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মোবাইল নাম্বার
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মোবাইল নাম্বার
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মোবাইল নাম্বার
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মোবাইল নাম্বার
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মোবাইল নাম্বার
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মোবাইল নাম্বার

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মোবাইল নাম্বার

উল্লেখিত কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মোবাইল নম্বর গুলো আপনি অবৈধভাবে ব্যবহার করবেন না এতে আপনার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। এছাড়াও আপনি সকল উপায়ে ব্যবহার করতে পারেন এবং এই উপায়গুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে আমাদের কোন ধরনের সমস্যা হলে এবং রেলওয়ে সংশ্লিষ্ট কোন ধরনের প্রয়োজন হলে এই উল্লেখিত নাম্বার গুলোর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মোবাইল নাম্বার এখানে উল্লেখ করা হয়েছে কখন কোন নাম্বারটি কার সাথে যোগাযোগ করতে ব্যবহার করবেন।

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যাপ দেখুন  

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যাপ দেখে আপনি কমলাপুর রেলস্টেশন এ যেকোনো জায়গা থেকে প্রবেশ করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে শুধুমাত্র এই ম্যাপটির নির্দেশনা অনুযায়ী যাত্রা করতে হবে তাহলে আপনি খুব সহজেই কমলাপুর  রেলওয়ে স্টেশন খুঁজে পাবেন খুব সহজেই বাংলাদেশের যেকোনো জায়গা থেকে শুধু তাই নয় সারা বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে আপনি বাংলাদেশের এই কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন খুঁজে পাওয়ার জন্য এই গুগল ম্যাপস ব্যবহার করতে পারবেন। 

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যাপ দেখে যারা বাইরে থেকে আসে তারা সহজে নিজের গন্তব্যে পৌছাতে পারবে। এর জন্য আপনাকে যা করতে হবে প্রথমে আপনার মোবাইলে যে কোন ব্রাউজার ওপেন করে বা ক্রম ব্রাউজার থেকে গুগল ম্যাপ (google map) লিখে সার্চ করবেন তাহলে আপনার সামনে যে ইনটার ফেস আসবে তা হল গুগল ম্যাপ।

বাংলাদেশ রেলওয়ে স্টেশন ম্যাপ দেখুন

বাংলাদেশ রেলওয়ে স্টেশন ম্যাপ দেখতে আপনাকে যেই জায়গায় যেতে চান সেখানের নাম লিখে সার্চ করতে হবে। যদি কমলাপুর স্টেশন ম্যাপ দেখতে চান তাহলে আপনি নিজেই আপনার হতে থাকা মোবাইল দিয়ে যে কোন জায়গার লোকেশন সহজে খুজে পাবে। শুধু বাংলাদেশ না যেকোন লোকেসশন জানতে পারবেন খুব সহজে।

গুগল মানুষের জীবনের অনেক কিছু সহজ করে দিয়েছে , পাসশাপাশি সকল ধরনের তথ্য জানার জন্য মানুষ এখন গুগল এর সাহায্য করে তাই আপনি ও যেকোন বিশষ জানার জন্য গুগল ব্যব হার করতে পারবে। সে রকম কমলাপুর রেল স্টেশন সহ বাংলাদেশের সকল জায়গায় সঠিক লোকেশন জানার জন্য উল্লেখিত উপায় ব্যব হার করতে পারবেন।   

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন গুগল ম্যাপ :

উল্লেখিত এই ম্যাপটি গুগল এর মাধ্যম থেকে সংগ্রহ করে আপনাদের সুবিধার্থে উপস্থাপন করলাম। যে ম্যাপটি দেখে আপনি খুব সহজেই নিশ্চিত হতে পারবেন যে আসলে কোথায় কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন অবস্থান করছে এবং কিভাবে আপনি সেই কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে প্রবেশ করতে পারবেন। আপনি যদি গুগল ম্যাপস ব্যবহার করার মাধ্যমে কমলাপুর রেলস্টেশন খুজে বের করতে চান তাহলে এখানে ক্লিক করুন।

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন dhaka 

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন dhaka এখানে বাংলাদেশের সবচাইতে বড় রেলস্টেশনের কথা বলা হচ্ছে কারণ বাংলাদেশের সবচাইতে বড় রেলসশন হচ্ছে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন dhaka মনে করা হয়। এই রেলস্টেশনটি ১৯৬৮ সালের নির্মিত হয়। এই রেলস্টেশনটি এছাড়াও ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত গণহত্যার সাক্ষী হিসেবে পরিচিত হয়ে আছে। ব্রিটিশের সময় থেকে এটা চালু হয়েছে এবং পরিবর্তন হতে হতে বর্তমানের এই অবস্থানে পৌঁছিয়ছে। 

আরো পড়ুনঃ বাংলা ইংরেজি ক্যালেন্ডার 2024 বিভিন্ন মাসের তালিকা 

এছাড়াও বাংলাদেশ কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ১৯৮৭ সালের ১১ই এপ্রিল প্রথম কন্টেইনার ডিপো চালু করা হয়। এছাড়া বিভিন্ন সময়ে রেজিস্ট্রেশন টিকে বিভিন্ন জায়গায় স্থানান্তরিত করার জন্য বিভিন্ন পরামর্শ দেন অনেকজন এবং বিভিন্ন ধরনের কূটনৈতিক কর্মকান্ড করার চেষ্টা করেন। কিন্তু সকল পরিপ্রেক্ষিত পেরিয়ে বর্তমান এই রেলওয়ে স্টেশন উন্নতির একটি মডেল হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করা হয়েছে যে উন্নয়নগুলো জনসাধারণের সেবামূলক ভাবে উপকার করার জন্য। 

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন dhaka

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের স্থপিত ছিলেন দুইজন তাদের নাম হচ্ছে ডালিয়েন ডান হম ও রব বুই। তারা পাকিস্তান থেকে এসেছিলেন লুই বার্জার গ্রুপের স্থাপিত হয়। এবং এই বিষয়টি একটি নকশা প্রস্তুত করার প্রক্রিয়া আরম্ভ শুরু করেন এবং তাদের দ্বারা একটি প্রশস্ত স্পেনের কাঠামো গড়ে ওঠে যা জলবায়ুর উপযুক্ত পরিবেশ হিসেবে ব্যবহার করা সম্ভব ছিল। 

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন এবং উত্তর 

প্রশ্ন: বাংলাদেশের ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশন কোনটি? 

উত্তর: বাংলাদেশের ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশনের মধ্যে সবচাইতে বেশি ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশন হচ্ছে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত কেন্দ্রীয় রেলওয়ে স্টেশন, এটি দেশের বৃহত্তম স্টেশন ও পরিবহন খাতে ব্যস্ততম অবকাঠামো যা রাজধানীর প্রবেশদ্বার হিসেবে বিবেচিত।

প্রশ্ন: ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম কয়টি? 

উত্তর: স্টেশনের মধ্যে দিয়ে যাওয়া বিভিন্ন ট্রেনের জন্য হৃদ তিনটি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে পাশাপাশি দু পাল্লা ট্রেন গুলির জন্য একটি পৃথক প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। 

প্রশ্ন: ঢাকা শহরের ব্যস্ততম রেল স্টেশনের নাম কি? 

উত্তর: ঢাকা শহরের ব্যস্ততম রেল স্টেশনের নাম হচ্ছে ব্রিটিশ বিখ্যাত কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন যা ঢাকার প্রবেশদ্বার হিসেবে বিবেচিত।

প্রশ্ন: বাংলাদেশ রেলওয়ে স্নিগ্ধা শ্রেণী কি?

উত্তর: স্নিগ্ধা বলতে বোঝানো হয়েছে শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত হেলান দেয়ার আসন, সমস্ত সংরক্ষিত সাজানো খোলা প্ল্যান, গাড়ির প্রশস্ত জুড়ে 2 + 2 টিভি পর্দা, প্রস্তাবিত প্রথম শ্রেণীর বার্থ ইকুয়াল টু ফোর। বার্থ স্লিপার বগিতে প্রথম শ্রেণীর বার্থ।

কমলাপুর রেলস্টেশন ম্যাপ

প্রশ্ন: ট্রেনের কেবিনের নাম কি? 

উত্তর: এসি বার্থ এটি রেলওয়ে সীতাপ নিয়ন্ত্রিত কামরা, যা তাপ অনুকূল স্লিপার বা এসি কেবিন নামে পরিচিত। 

প্রশ্ন: ট্রেনের কোন সিট ভালো? 

উত্তর: স্থান এবং অ্যারেঞ্জ যোগ্যতার জন্য আপনার সবচাইতে প্রিয় সাইট হবে সাইড লোয়ার, আপনার সোজা হয়ে বসার জন্য প্রচুর জায়গা রয়েছে এবং প প্রচেষ্টা ছাড়াই সহজে নামতে পারবেন এবং একমাত্র সমস্যা হলো আপনি সর্বদা পায়ের ট্রাফিকের সংস্পর্শে আসেন এবং তাদের পরামর্শ নিয়ে সিট নির্ধারণ করুন। 

প্রশ্ন: ট্রেনের ক্লাস কত প্রকার? 

উত্তর: ট্রেনের ক্লাস সাধারণত তিন প্রকার ফার্স্ট ক্লাস সেকেন্ড ক্লাস এবং থার্ড ক্লাস, (1st AC,2A,3A) স্লিপার গ্লাস (SL) চেয়ার কার (CC) এবং 2S এর মত ক্লাসের একটি পরিসর অফার থাকে প্রতিটি বিভিন্ন বাজেট এবং প্রয়োজনের জন্য বিভিন্ন স্তরে আরাম ও সুযোগ সুবিধা পেয়ে থাকবেন। 

প্রশ্ন: টেন কত প্রকার? 

উত্তর: বাংলাদেশের চালকৃত তিন ধরনের রেলপথ রয়েছে তার মধ্যে দুটি মিটার গেজ ও ব্রডগেজ এবং অপরটি হচ্ছে ডুয়েল গেজ। 

প্রশ্ন: ট্রেনে ঘুমানোর জন্য কোন সিট ভালো? 

উত্তর: ট্রেনে ঘুমানোর জন্য জানালার সিট সবচাইতে বেশি ভালো কারণ আলো বাতাস পাওয়া যাবে এবং বিভিন্ন ধরনের প্রকৃতির শান্তি পাওয়া যায় এছাড়াও ট্রেনের ভিআইপি অপশন রয়েছে সেই অপশন থেকে টিকিট কেটে আপনি ভিআইপিভাবে যেতে পারবেন।

প্রশ্ন: বাংলাদেশের সবচেয়ে দ্রুতগতির ট্রেন কোনটি? 

উত্তর: বাংলাদেশে সবচেয়ে দ্রুতগতি ট্রেন সমূহের তালিকা গুলো হচ্ছে বাংলাদেশ রেলের সিসশন প্রথম শুরু পঞ্চগড় রেলওয়ে স্টেশন, এছাড়াও দূরত্ব হচ্ছে এর মধ্যে 509 কিলোমিটার বা 316 মাইল। 

প্রশ্ন: ট্রেনের সর্বোচ্চ গতি কত? 

উত্তর: ট্রেনের সর্বোচ্চ গতি ২০০ কি মি ঘন্টায় সর্বোচ্চ গতি হিসেবে চালানো হবে, কিন্তু এখানে বর্তমান বাংলাদেশের ট্রেনগুলো সর্বোচ্চ গতি ৭০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায়। 

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ঢাকা নিয়ে শেষ কথা 

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ঢাকা নিয়ে আমার যে বিষয়গুলো জানা ছিল তা আপনাদের সামনে উপস্থাপন করলাম। এর কিছু তথ্য উইকিপিডিয়া থেকে সংগৃহীত এবং আমার বাস্তব জীবন থেকে আমি যতটুকু জানি তাপন করার চেষ্টা করলাম এখান থেকে আপনি ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন বা কমলাপুর রেলস্টেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। 

জানতে পারবেন কখন কোন সময় কোন রুটে কোন ট্রেন কোথায় যায় তার বিস্তারিত আপনি প্রয়োজনে সেই তথ্যগুলো গ্রহণ করুন এবং ব্যবহার করে উপকৃত হন এটা এই পোস্টটি লেখার উদ্দেশ্য এবং এখান থেকে আপনি গুগল ম্যাপস এর মাধ্যমে দেখতে পারবেন যে কোথায় অবস্থিত আছে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন। সুতরাং উল্লেখিত তথ্যগুলি আপনি ভালো লেগে থাকে এবং প্রয়োজন মনে হয় তাহলে আপনার পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করে দিন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মুক্তআঁখি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url