কিভাবে সফটওয়্যার আপডেট দিতে হয় জানুন ৫টি কার্যকারী উপায়

কিভাবে সফটওয়্যার আপডেট দিতে হয় এ বিষয়ে যদি আপনি না জেনে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়ে জেনে নিতে পারবেন এবং সহজ উপায়ে আপডেট দিতে পারবেন আপনার এনয়েড ফোন। এছাড়া সফটওয়্যার আপডেট দিলে কি হয় সে বিষয়ে জানতে পারবেন।

অনেক সময় দেখা যায় মোবাইল ব্যবহার করতে করতে মোবাইলের কাজ করার গতি কমে যায় এবং বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। নেট স্পিড কমে যায় এজন্য ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় পড়তে পারে। এ সকল সমস্যার সমাধান নিয়ে আজকের এই আর্টিকেলটি লিখা। 

পোস্ট সুপত্রঃ কিভাবে সফটওয়্যার আপডেট দিতে হয় জানুন কার্যকারী উপায়

কিভাবে সফটওয়্যার আপডেট দিতে হয় জানো   

কিভাবে সফটওয়্যার আপডেট দিতে হয় এটা খুব সহজ এবং সাধারণ একটি বিষয় কিন্তু এ বিষয়ে অনেকে জানে না তাই তারা বিভিন্ন সমস্যায় পড়ে থাকেন। সফটওয়্যার আপডেট দেয়ার জন্য এবং তারা জানে না সফটওয়্যার আপডেট দিলে যে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায় বা মোবাইল বা যে কোন ডিভাইসের কার্যক্ষমতা দিন কোন বৃদ্ধি পায় তাই আপনি যদি খুব সহজ উপায় অবলম্বন করে আপনার ফোনের সফটওয়্যার আপডেট দিতে চান তাহলে এই উপায়গুলো অবলম্বন করুন। 

কিভাবে সফটওয়্যার আপডেট দিতে হয় পর্যায়ক্রমিক ধাপ, 

প্রথম ধাপ: সফটওয়্যার আপডেট দেয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে আপনার যেই ডিভাইসটিকে আপডেট দিবেন তার সাথে ইন্টারনেট সংযোগ বা ওয়াইফাই সংযোগ থাকতে হবে। 

দ্বিতীয় ধাপ: আপনার ফোনে অবশ্যই 30% এর উপরে চার্জ থাকতে হবে এবং settings এ প্রবেশ করুন। 

তৃতীয় ধাপ: যেই ডিভাইস টি আপডেট দেবেন সেই ডিভাইসের সেটিং এর ভিতরে প্রবেশ করতে হবে। এবং নিচে স্ক্রল করে দেখতে হবে, About device,  About phone, seytem বিভিন্ন ফোনে বিভিন্ন ভাবে দেওয়া থাকে তবে সকল ফোনেই থাকে। 

চতুর্থ ধাপ: এই ধাপে আপনি তৃতীয় ধাপ এগিয়ে গেলেই এই ধাপটি দেখতে পাবেন এবং সেখানে নিচের ইন্টারফেসটি চলে আসবে। সেখান থেকে আপনি এনড্রয়েড ভার্সন এর উপরে ক্লিক করবেন। এনয়েড ফোনে যে ভার্সনটি ব্যবহার করছেন সেই ভার্সনটি আপনি এখান থেকে দেখতে পারবেন।

পঞ্চম ধাপ: পূরণ করার সাথে সাথে আপনার সামনে একটি ইন্টারভিউ চলে আসবে এবং সেখানে লেখা থাকবে যে,cheak for update এখান থেকে আপনি আপডেট বিষয়ে দেখে নিতে পারবেন যে আপডেট দেওয়া কতদিন আগে হয়েছে। এবং আপনার সামনে একটি ইন্টারফেস চলে আসবে এখানে ভার্সন আপডেট দিতে পারবেন।

ভার্সন আপডেট দেওয়ার জন্য আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটা হচ্ছে কিছুক্ষণ সময় অপেক্ষা করতে হবে কারণ এই কাজটি বা প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হওয়ার জন্য কিছু সময় নেবে এবং এই সময় আপনার ফোন বন্ধ হয়ে গিয়ে আবার পুনরায় অটোমেটিক্যলি চালু হবে এবং সকল ভার্সনগুলো আপডেট হয়ে যাবে। উল্লেখিত প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করলে আপনার নতুনের মত ফোন ব্যবহার করতে পারবে এবং ফোনের স্পিড অনেক বেড়ে যাবে এবং আপনি খুব সহজেই বিভিন্ন সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। 

সফটওয়্যার আপডেট দিলে কি হয় জেনে নিন 

সফটওয়্যার আপডেট দিলে কি হয় এই বিষয়ে অনেকে জানতে দেয় তাদেরকে সহজে যে বিষয়গুলো জানাবো সেটি হচ্ছে আপনার ফোনের সফটওয়্যার আপডেট দিলে আপনি আপনার ফোনটিকে আরো ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারবেন এবং নেট স্পিড অনেক বেশি পাবেন, মোবাইল স্মুথলি কাজ করবে এবং কোন ধরনের সমস্যা ফেস করবেন না। এছাড়াও আরো যে সুবিধা পাবেন তার নিজ আলোচনা করা হলো।

সফটওয়্যার আপডেট দিলে যা হয়: 

নতুন ফিচার: সফটওয়্যার আপডেট দিলে নতুন ফিচার এবং ফাংশন যোগ হয়। 

ব্যাগ ফিক্স: সফটওয়্যারে বিদ্যমান সকল ত্রুটি সমাধান হয় যেমন ভারি মারা স্লো কাজ করা এবং হ্যাক হয়ে যাওয়া। 

সিকিউরিটি ইমপ্রুভমেন্ট: আপনার ফোনের নিরাপত্তা সিকিউরিটি জোরদার করার জন্য আপনি আপডেট দিতে পারেন। 

আরো পড়ুনঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো তার ২৪টি কার্যকারী উপায়

পারফরম্যান্স ইমপ্রুভমেন্ট: আপনার ফোনের যে কর্মদক্ষতা বা পারফরম্যান রয়েছে তা অত্যন্ত দ্রুত বৃদ্ধি পেয়ে যাবে। 

কম্প্যাটিবিলিট: নতুন হার্ডওয়ার বা সফটওয়্যার কম্প্যাবিলিটি জন্য আপডেট দেয়া হয়ে থাকে। 

ইউজার এক্সপেরিয়েন্স: সফটওয়্যার আর দেয়ার মাধ্যমে ইউজার ইন্টারফেস এবং ইউজার এক্সপেরিমেন্ট এর উন্নত করতে সাহায্য করে। 

এনার্জি এফিসয়েন্সি: ফোন আপডেট দিলে আপনার যে ডিভাইসে ব্যাটারি রয়েছে তার কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে দেয় এবং শক্তির উৎস কর্ম দক্ষতা বৃদ্ধিতে উপনীত হয়। 

ড্রাইভার আপডেট: হার্ডওয়ার্ক ডাইভার আপডেটের মাধ্যমে ডিভাইসের বিভিন্ন ধরনের কর্মদক্ষতা এবং পারফরম্যান্স বৃদ্ধি পেয়ে যায়। 

অপটিমাইজেশন: আপনার ফোনের মেমোরি দক্ষতা বৃদ্ধি করার জন্য সফটওয়্যার অপটিমাইজেশন এর দরকার হয় সফটওয়্যার আপডেট দেয়ার ফলে এই সুবিধাটি পাওয়া যায়। 

ইনোভেশন: আপনার ফোন ব্যবহার করার সময় বিভিন্ন ধরনের নতুন কোন আপডেট আসলে সেই আপডেটটি ব্যবহার করার মাধ্যমে নতুন অভিজ্ঞতা নিয়ে আসে। 

ডেটা সুরক্ষা: মানুষের ফোনেভাবে যে কোন ধরনের ডিভাইসে বিভিন্ন ধরনের ব্যক্তিগত বা বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ডাটা সংরক্ষিত থাকে সেই ডাটা গুলোর সংরক্ষণ বৃদ্ধি করার জন্য সফটওয়্যার আপডেট দেয়ার প্রয়োজন হয়। 

বৈশ্বিক মানদন্ড: সফটওয়্যার আপডেট দেয়ার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মন্ডনের সাথে সফটওয়্যার কে তুলনামূলক সামঞ্জস্যপূর্ণ মনে করা হয়। 

ব্যবহারকারীর প্রতিক্রিয়া: নিয়মিত সফটওয়্যার আপডেট দিলে ডিভাইস টি ব্যবহার করতে অত্যন্ত ভালো লাগে এবং তাই ব্যবহারকারী এটি ব্যবহার করার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করে। 

বৈশিষ্ট্য উন্নতি: আপনার ডিভাইসের যে বৈশিষ্ট্যগুলো রয়েছে সেই বৈশিষ্ট্য গলোকে উন্নত মানের এবং কার্যক্ষমতা সম্পন্ন করার জন্য সফটওয়্যার আপডেট দেয়ার প্রয়োজন হয়। 

সাপোর্ট এবং মেইনটেনেন্স: তুমি তো আপডেট দেওয়ার ফলে আপনার ডিভাইসটিকে আপনি বিভিন্ন ধরনের মেরামতের কাজ করতে পারবেন। 

বৈশিষ্ট্য অপসারণ: প্রতিনিয়ত নতুন নতুন সফটওয়্যার আপডেট দেয়ার ফলে আপনার পুরাতন যে বৈশিষ্ট্য গুলো রয়েছে সেই বৈশিষ্ট্যগুলো অপসারণ হয়ে যাবে এবং নতুন অনেক কিছু শিখতে পারবেন। 

লিখিত উপায় গুলো ব্যবহার করে খুব সহজেই আপনার বিভিন্ন ধরনের ফোনের কার্যকরী কার্য দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারবেন। উল্লেখিত সুবিধা পেয়ে যাবেন শুধু আপনি আপনার মোবাইলের বা ডিভাইসটির বিভিন্ন প্রয়োজনীয় সময়ে আপডেট দিবেন অথবা যে সময়ে আপডেটের জন্য পপ-আপ মেসেজ আসে সেই সময় আপডেট দিলে সবচাইতে বেশি উপকার পাওয়া যায় তাই আপনি খেয়াল রাখবেন যে, ডিভাইস থেকে অটোমেটিক্যলি যখন আপডেটের নির্দেশ দিবে তখন আপডেট দিতে হবে।

ফোনে সফটওয়্যার আপডেট করলে কি হয় 

ফোনের সফটওয়্যার আপডেট করলে কি হয় এটা আপনাদের প্রশ্ন অনেকে জানতে চাই যে ফোনে সফটওয়্যার আপডেট করলে কি কি সুবিধা পাওয়া যায়। তাদের জন্য এই কথাগুলো উপস্থাপন করলাম যেন তারা বুঝতে পারে যে কি কারন রয়েছে সফটওয়্যার আপডেট দেয়ার। সফটওয়্যার আপডেট দেয়ার মাধ্যমে আপনার মোবাইলটিকে আরো দ্রুত এবং ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারবেন। 

অনেক সময় দেখা যায় যে, মোবাইলে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস চালানোর সময় মোবাইল কাজ করা বন্ধ করে দেয় অথবা কাজ করতে করতে বিভিন্ন অটোমেটিক কাজ করতে শুরু করে দেয় নির্দেশন অনুযায়ী কাজ না করে বিভিন্ন ইচ্ছেমতন কাজ করতে থাকে। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের ত্রুটি থেকে বাঁচার জন্য এই ফোনের সফটওয়্যার আপডেট দেয়ার প্রয়োজন হয়। শুধু মোবাইল ফোন নয় সকল ডিভাইস গুলোতেই আপডেটিং সিস্টেম রয়েছে যে সিস্টেমগুলো সেই ডিভাইসের উন্নতির জন্য ব্যবহার করা হয়। 

আপনি যদি আপনার মোবাইল ফোনকে আপডেট দিতে চান এবং আপডেট দিয়ে ফোন কি আরও স্মুথলি ব্যবহার করতে চান তাহলে উল্লেখিত উপায়গুলো অবলম্বন করতে পারেন। পাশাপাশি এই পোস্টে উল্লেখ করা হয়েছে যে কি কি সুবিধা পাওয়া যাবে, এই ফোনে আপডেট দেয়ার ফলে তাই আপনি সেই বিষয়গুলো জেনে নেবেন এবং উল্লেখিত উপায়টি অবলম্বন করার মাধ্যমে অবশ্যই আপনার ফোনটিকে আপডেট করে নিবেন। 

সিস্টেম আপডেট দিলে কি হয় 

সিস্টেম আপডেট দিলে কি হয় এ বিষয়টিও অনেকে জানতে চাই কারণ সিস্টেম আপডেট ফোন আপডেট এবং আপডেট সমূহের যে বিষয়গুলো রয়েছে তার বিস্তারিত বিষয় সম্পর্কে ইতিমধ্যেই আলোচনা করা হয়েছে। যে কোন এন্ড্রয়েড ডিভাইস কে আপডেট দেয়ার কি কি কারণ থাকতে পারে এবং কি কি উপকারিতা পাওয়া যায় সে আপডেট ভার্সন গুলোকে ব্যবহার করলে। 

আর পড়ুনঃ জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই করুন ১ মিনিটে কি উপায় জানুন 

আপনি যদি সেই আপডেট ভার্সন গুলো সম্পর্কে জানতে চান তাহলে উল্লেখিত তথ্যগুলো আপনার জন্য যথেষ্ট কারণ এই তথ্যগুলো ব্যবহার করে খুব সহজেই আপনি আপনার মোবাইল ফোনকে আপডেট করতে পারবেন এবং খুব সহজ এবং উপযুক্ত উপায় আপডেট করার পাশাপাশি ব্যবহার করে দেখতে পারবেন যে এর কতটা আসলে বাস্তবিক কার্যকারিতা রয়েছে। 

এছাড়াও ফোনের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে বা যে সফটওয়্যারটি আপডেট দিবেন সেই সফটওয়্যারের বিভিন্ন সমস্যা রয়েছে বা হ্যাক হয়ে যাওয়ার মতন সম্ভাবনা থাকে বা মাঝে মাঝে হয়ে যায় এ সকল সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনাকে এই সিস্টেম আপডেটের উপায়টি অবশ্যই অবলম্বন করতে হবে। এর জন্য আপনাকে যেই উপায়টি অবলম্বন করবে তা আলোচনা করা হয়েছে এছাড়া আপনি সরাসরি গুগল থেকে আপনার ফোন বা সিস্টেম আপডেট করতে পারবেন। 

ফোন আপডেট করার নিয়ম জানুন এক মিনিটে  

ফোন আপডেট করার নিয়ম জানুন এক মিনিটে কারণ আপনার ফোন আপডেট হতে সময় লাগবে কিন্তু আপডেট দিতে সময় লাগবে। কারণ আপডেট দেয়ার জন্য আপনাকে কয়েকটি উপায় অবলম্বন করতে হবে এবং সেই উপায়টা অবলম্বন করা হয়ে গেলে অটোমেটিকালি আপনার ফোনটি আপডেট নিবে এবং বন্ধ হয়ে চালু হয়ে যাবে তখন আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার ফোনটি আপডেট হয়ে গেছে। 

এজন্য আপনাকে প্রথমে আপনার মোবাইলে কয়েকটা জিনিস থাকতে হতে হবে যা উপরে আলোচনা করা হয়েছে। উল্লেখিত বিষয়গুলো আপনার ফোনের ভিতরে যদি বিদ্যমান থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই মোবাইলের প্লে স্টোর থেকে আপনার ফোনকে সিস্টেম আপডেট করতে পারবেন বা ফোন আপডেট করতে পারবেন এজন্য আপনাকে প্রথমে প্লে স্টোর এ প্রবেশ করতে হবে এবং সেখানে আপনি দেখতে পাবেন যে apps for update।

এখন থেকে আপনি প্রয়োজনমতো বা সকল অ্যাপসগুলোকে ইচ্ছেমতো সময়ে আপডেট করে নিতে পারবেন। অথবা আপনার মোবাইলে যখন পপ অফ মেসেজ আসবে আপডেট দেয়ার জন্য তখন আপনি আপডেট দিয়ে দিতে পারবেন এতে সব চাইতে বেশি উপকার পাওয়া যায়। এছাড়া আপনি উল্লেখিত উপায়টি অবলম্বন করে খুব সহজেই মোবাইল আপডেট দিতে পারবেন। 

স্বয়ংক্রিয়ভাবে সফটওয়্যার আপডেট করার উপায় 

স্বয়ংক্রিয়ভাবে সফটওয়্যার আপডেট করার উপায় যদি আপনি না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই সহজ উপায়টি অবলম্বন করে খুব সহজেই জেনে নিন যে, কিভাবে স্বয়ংক্রিয় ভাবে আপনার মোবাইল বা বিভিন্ন সফটওয়্যার গুলো আপডেট হয়ে যাবে। এজন্য আপনাকে তেমন কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে না শুধুমাত্র আপনার মোবাইলের একটি অপশন চালু করে রাখতে হবে।  

আরো পড়ুনঃ হারানো ফেসবুক আইডি ফিরে পাওয়ার উপায় এবং ১৭টি টিপস 

সে অপশনটি চালু করে থাকলে আপনার ফোনে অটোমেটিক্যালি সময় মত আপডেট হয়ে যাবে এর জন্য আপনাকে এক্সট্রা সময় বের করে ফোন আপডেট দেয়ার প্রয়োজন হবে না। এর জন্য আপনাকে যে কাজটি করে রাখতে হবে সেটি হচ্ছে আপনার মোবাইলের সেটিং অপশন এর ভিতরে প্রবেশ করতে হবে। সেটিং অপশনে প্রবেশ করার পর আপনাকে দেখতে হবে বা সার্চ করতে পারেন সার্চ বারে অপশন অন করতে হবে auto wi fi connect। 

এছাড়া স্বয়ংক্রিয়ভাবে সফটওয়্যার আপডেট এবং রক্ষণ করার জন্য আপনি এই কাজটি করবেন সেটা হচ্ছে ক্লাউড কম্পিউটিং এর সাহায্য নিবেন। এবং আপনার ফোনের সেটিং অপশনে অটোমেটিক wi fi কানেক্ট অপশনটি চালু করে রাখবেন। ইন্টারনেট বা ওয়েব সংযুক্ত হলে কিছু গ্লোবাল সুবিধা ভোগ করতে পারবেন সেটা ক্লাউড কম্পিউটিং এর মাধ্যমে। এই বিশেষ পরিষেবার মাধ্যমে আপনি বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে আপনার সফটওয়্যার গুলোকে সরাসরি আপডেট করে নিতে পারবেন অটোমেটিক সিস্টেমে। 

ক্লাউড সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান একটি প্রয়োজনীয় হার্ডওয়ার্ক সফটওয়্যার অপারেটিং সিস্টেম ওয়েব সার্ভার ডেটাবেজ প্রোগ্রাম একটি গিয়েছিল পরিবেশন ইত্যাদি রয়েছে। যা ভাড়া দিয়ে তাকে যাতে ব্যবহারকারী বিভিন্ন সমস্যা থেকে বা যারা রিকোয়েস্ট করে তাদেরকে অটোমেটিক্যলি ডেভলপ পরিচালনা করা যায়। এই উল্লেখিত সেবাটি আপনার পছন্দ হলে আপনি অবশ্যই আপনাদের বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারেন তাতে আপনার বন্ধুরা উপকৃত হবে। 

কম্পিউটারের সফটওয়্যার গুলো কি কি জানুন 

কম্পিউটারের সফটওয়্যার গুলো কি কি জানা না থাকলে আজকে জেনে নিন। এবং কোন কোন সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করতে হয় সচরাচর কম্পিউটারের প্রয়োজন হয় এবং যেই ব্যবহারকারী ব্যবহার করেন তা বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার হিসেবে এবং সেই সফটওয়্যারগুলোকে আপডেট দেয়ার বিষয়ে এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করব। 

তুমি আমরা জানবো সফটওয়্যার কি সফটওয়্যার হচ্ছে একটি প্রোগ্রাম এর সমষ্টি। যা হার্ডওয়ার্কে কর্ম দক্ষ করার মাধ্যমে প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর কাঙ্খিত যে ফলাফল তা ব্যবহারকারীর সামনে উপস্থাপন করে। সফটওয়্যারের মাধ্যমে কম্পিউটারের হার্ডওয়ার কে ব্যবহার বা কার্যোপযোগী করে তোলা হয়। আর সেই হার্ডওয়ার্ক বা সফটওয়্যার গুলোর সম্পর্কে আমাদের জানা উচিত আর সেই সফটওয়্যার গুলো রয়েছে হচ্ছে। 

Dos, windows, MS office, Adobe Photoshop, video player, pagemaker, Chrome browser, Firefox browser, Microsoft browser, sniping tools ইত্যাদি এগুলো প্রত্যেকটি হচ্ছে এক একটি সফটওয়্যার এগুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে কম্পিউটারে হার্ডওয়ার্ক এর কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে বিভিন্ন ধরনের কাজ করা হয়। আর কম্পিউটারের বিভিন্ন ডিভাইসের কাজ করার জন্য অনেক ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয় যে সফটওয়্যার গুলোর মাধ্যমে সেই ডিভাইসটির কাজ করানো হয়।

সফটওয়্যার কত প্রকার ও তাদের নাম কি জানুন 

সফটওয়্যার কত প্রকার ও তাদের নাম কি এ বিষয়টি অনেকে জানতে চাই তাই তাদের সামনে উপস্থাপন করলাম যে, আপনি কি কম্পিউটার ব্যবহার করেন তাহলে এই সফটওয়্যারগুলো আপনার কম্পিউটারে অবশ্যই প্রয়োজন। সে সফটওয়্যারগুলো হচ্ছে সিস্টেম সফটওয়্যার, ইউটিলিটি সফটওয়্যার, এবং অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার, এছাড়াও আরো বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার উপরে আলোচনা করা হয়েছে। 

আরো পড়ুনঃ ফেসবুক ভিডিও ডাউনলোড করার ১২টি কার্যকরী উপায় 

এই সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে কম্পিউটার বা বিভিন্ন ডিভাইস তাদের কার্যক্ষমতাকে সম্পন্ন করে কারণ কম্পিউটারে হার্ডডিক্স সরাসরি কোন কাজ করতে পারে না তার জন্য একটি মাধ্যমের প্রয়োজন হয় আর সেই মাধ্যমটি হচ্ছে এই সফটওয়্যার তাই সফটওয়্যার ব্যবহার করার মাধ্যমে তো খুব সহজে সেই ডিভাইস দ্বারা কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন এবং এই ডিভাইসের উপকারিতা পেতে পারবেন। 

আশা করি বোঝাতে পেরেছি যে সফটওয়্যার কি ধরনের এবং কোন কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়। সফটওয়্যার ব্যবহার করতে গেলে আপনাকে অবশ্যই সফটওয়্যার প্রতিনিয়ত আপডেট দেয়ার বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। কারণ সফটওয়্যার ব্যবহার করলেই হবে না সফটওয়্যার আপডেট দেয়ার মাধ্যমে তার সুযোগ-সুবিধা বা কার্যদক্ষতা বৃদ্ধি করে নিতে হবে। 

ক্লাউড কম্পিউটিং সেবা গ্রহণ করা হয় কেন জানুন 

ক্লাউড কম্পিউটিং সেবা গহণ করা হয় কারণ এই সেবা গ্রহণ করার মাধ্যমে আপনার মোবাইল বা বিভিন্ন ধরনের যে ডিভাইস আপনি ব্যবহার করেন। সেই ডিভাইসটিকে সরাসরি সফটওয়্যার আপডেট দেওয়ার জন্য ক্লাউডিং কমপিউটিং সেবা ব্যবহার করতে পারেন। এই সেবা ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই তাদের প্রতিষ্ঠানের থেকে সেবা গ্রহণ করতে পারবেন এবং আপনার মোবাইল বা বিভিন্ন ডিভাইজের সফটওয়্যার গুলো অটোমেটিক আপডেট করতে পারবেন।  

ডিউটি সেবার কাজ হচ্ছে এই সেবা মানুষের বিভিন্ন ডিভাইস যারা ব্যবহার করেন তাদের সফটওয়্যারগুলোকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট করে দেয়। এর জন্য আপনাকে যে কাজটি করতে হবে, সেটা হচ্ছে ক্লাউড কম্পিউটিং সেবার সাথে সংযুক্ত হতে হবে এবং এই সংযুক্ত হওয়ার মাধ্যমে আপনার ব্যবহৃত ডিভাইসটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে তারা আপডেট করে দেবে। 

আপনার যদি সময়ের প্রচন্ড অভাব থাকে তাহলে আপনি এই কাজটি করে রাখতে পারেন। স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার ফোনের যত সফটওয়্যার রয়েছে সেই সফটওয়্যারগুলোকে আপডেট করতে পারবেন এর জন্য আপনাকে তেমন কোনো পরিশ্রম করতে হবে না সময় হলে অটোমেটিক্যাল সফটওয়্যার গুলো আপডেট হয়ে যাবে এবং আপনি বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন। 

লেখকের শেষ মন্তব্য কিভাবে সফটওয়্যার আপডেট দিতে হয়

কিভাবে সফটওয়্যার আপডেট দিতে হয় তার বিস্তারিত বিষয় গুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করেছি যাতে আপনি খুব সহজেই বুঝতে পারেন। যে কি কি উপায় অবলম্বন করার মাধ্যমে আপনি আপনার মোবাইলের বিভিন্ন ডিভাইস সফটওয়্যারগুলোকে আপডেট করতে পারবেন। এবং শুধু ম্যানুয়ালি আপডেট নয় আপনি চাইলে ইচ্ছামত যে কোন সময় অটোমেটিক্যালি নিতে পারেন। 

অটোমেটিক বা স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট করার জন্য যে কাজটি করতে হবে তা আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে। বিশেষ করে যেসব প্রযুক্তি নির্ভর জিনিসপত্র রয়েছে ওগুলো প্রতিনিয়ত বিভিন্ন আপডেটের সাথে জড়িয়ে থাকে তাই আপনি সেই বিষয়গুলো ব্যবহার করতে হলে এবং তার সুবিধাগুলো সম্পূর্ণরপে গ্রহণ করতে হলে আপনাকে অবশ্যই যুগের সাথে তাল মিলিয়ে সফটওয়্যারগুলোকে আপডেট করে নিয়ে ব্যবহার করতে হবে।