কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থানের নাম - কক্সবাজার কিসের জন্য বিখ্যাত
কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থানের নাম এবং কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থানের ছবি, কক্সবাজার কি কারনে বিখ্যাত এ বিষয়ে যদি আপনি জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি ভালো করে পড়ে নিন। এখানে কক্সবাজার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করা হবে।
যাতে আপনি কক্সবাজার ভ্রমণ করতে গেলে সকল বিষয় সম্পর্কে সঠিকভাবে আনন্দ উপভোগ করতে পারেন। এছাড়াও কক্সবাজার ট্যুর প্ল্যান কক্স সমুদ্র সৈকতের ছবি কক্সবাজার ভ্রমণ কাহিনী সহ বিভিন্ন ধরনের বিখ্যাত বিখ্যাত কক্সবাজারের ব্রিজের নাম আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব।
পোস্ট সুচিপত্রঃ কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থানের নাম - কক্সবাজার কিসের জন্য বিখ্যাত
- কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থানের ছবি সহজে দেখে নিন
- কক্সবাজার কিসের জন্য বিখ্যাত জেনে নিন
- বাংলাদেশে কক্সবাজারের অবস্থান দেখে নিন
- কক্সবাজার ট্যুর প্যাকেজ 2023
- কক্সবাজার বিচের নাম জেনে নিন
- কক্সবাজার নিয়ে সততা জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন এবং উত্তর
- কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এর গভীরতা কত জেনে নিন
- কক্সবাজারের দর্শনীয় ছবি সমূহ নিয়ে শেষ মন্তব্য
কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থানের ছবি সহজে দেখে নিন
কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থানের ছবি অনেকেই দেখতে চাই কারণ কক্সবাজার ভ্রমণ করার স্বপ্ন সবারই থাকে এই স্বপ্ন পূরণ করার জন্য অনেকেই বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া এবং ওয়েবসাইটগুলোতে কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থানের ছবি গুলো দেখার জন্য সার্চ দিয়ে থাকেন। যে সেখানে কি ধরনের দর্শনীয় স্থান রয়েছে সে ছবিগুলো দেখার জন্য এই কাজটি করে। সুতরাং আপনিও যদি কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থানের ছবি দেখতে চান তাহলে এই ছবিগুলো দেখে নিতে পারেন।
উল্লেখিত কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থানের ছবি গুলো দেখে আপনি হয়তো বুঝতে পেরেছেন যে কক্সবাজারের সেই দর্শনীয় স্থানগুলো কতটা সৌন্দর্যপূর্ণ। সে সৌন্দর্যকে উপভোগ করার জন্য অনেকেই কক্সবাজার ভ্রমণ করেন তাদের কক্সবাজার ভুবন যেন আরো সুন্দর এবং মাধুর্যপূর্ণ হয় সেই লক্ষ্যে আজকের এই ছবিগুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হল। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য যে বিষয়গুলো রয়েছে তা হলো,
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, সেন্টমার্টিন দ্বীপ বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ নামে পরিচিত। রামু বৌদ্ধবিহার এখানে রয়েছে অনেক প্রাচীন বৌদ্ধ নিদর্শন, এখানে সর্বমোট ৩৫ টি বৌদ্ধ মন্দির রয়েছে। মহেশখালী কক্সবাজার থেকে মাত্র ১২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত, ইনানী সমুদ্র সৈকত, এছাড়াও হিমছড়ি বান্দরবনে গিয়েছেন যারা অবশ্যই এ বিষয়গুলো জানেন, রেডিয়েন্ট ফিস ওয়ার্ল্ড, সোনাডিয়া দীপ, রামু রাবার বাগান, নিভূতে নিসর্গ পার্ক। লামাপাড়া কিয়াং কক্সবাজার জেলার ফতেয়া খারকুল ইউনিয়ন, এবং ইনানি রয়েল রিসোর্ট।
কক্সবাজার কিসের জন্য বিখ্যাত জেনে নিন
কক্সবাজার কিসের জন্য বিখ্যাত এই প্রশ্ন অনেকেই করে থাকেন। ইতিমধ্যে আমি উপরে অনেক জায়গা সম্পর্কে সংক্ষেপে ধারণা দেয়ার চেষ্টা করেছি যেই জায়গাগুলো অত্যন্ত পরিচিত এবং সুদর্শনীয়। এই সুদর্শনীয় জায়গাগুলো পরিদর্শন করার জন্য প্রতিবছর হাজার লাখ লাখ কোটি মানুষ এই কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে ভ্রমণ করতে আসে। বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এই জায়গা ভ্রমণ করতে আসে।
আরো পড়ুনঃ রাজশাহী টু ঢাকা ট্রেনের সময়সূচী এবং ভাড়া সম্পর্কে জেনে নিন
বাংলাদেশের এই কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত সারা বিশ্বের ভিতরে একটি সৌন্দর্যপূর্ণ এবং বড় সমুদ্র সৈকত। যার দৈর্ঘ্য প্রায় বালুময় সমুদ্র সৈকতের মধ্যে রয়েছে ১২০ কি. মি. পর্যন্ত বিস্তৃত। যেটা পৃথিবীর কোথাও এত বড় আকারে সমুদ্র সৈকত অবস্থান করার কোন জায়গা নেই। তাই সারা বিশ্ব থেকে এই জায়গাটিকে একবার করে হলেও পরিদর্শন করার জন্য বিভিন্ন মানুষ উপস্থিত হয়।
বাজারের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস জানা উচিত কক্সবাজার ১৬১৬ সালে মুঘল অধিকরণের আজ পর্যন্ত কক্সবাজারসহ চট্টগ্রামের একটি বড় অংশ আরাকান রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল। মুঘল সাম্রাজ্যের রাজা সুজা বাজারে একটি ক্যাম্প স্থাপন করেন সেখানকার মনোরম পরিবেশ দেখে। বাজার নামটি মূলত ইন্ডিয়ান একজন কোম্পানির অফিসারের নামে রাখা হয়েছে। ১৭৭৩ সালে জারি হওয়ার পর ওয়ারেন্টের হোস্টিং বাংলা গভর্নর হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন। সেখানে হিরাম কক্স পলিংকি মহাপরিচালক নিযুক্ত হন।
কক্সবাজার নাম প্রতিষ্ঠা হওয়ার আগে এর নাম ছিল পালংকি পরবর্তীতে ইন্ডিয়ান ইস্ট অফিসারের নাম অনুযায়ী এই নামটি রাখা হয়। কারণ তিনি সেখানকার পুরনো হাজার বছরের সংঘাত নিরসনের চেষ্টা করেন। কিন্তু কাজটি অসম্পূর্ণ রেখে তিনি ১৭৯৯ সালে মারা যান তার পরবর্তীতে তার স্মরণীয় হিসেবে এই বাজারের নাম রাখা হয় কক্স সাহেবের বাজার। কক্সবাজার থানা প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৫৪ সালে এবং পৌরসভা গঠিত হয় ১৮৬৯ সালে।
বাংলাদেশে কক্সবাজারের অবস্থান দেখে নিন
বাংলাদেশে কক্সবাজারের অবস্থান এটি চট্টগ্রাম শহর থেকে ১৫২ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। ঢাকা থেকে এর দূরত্ব ৪১৪ এটি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ পর্যটন কেন্দ্র, বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে সড়ক এবং আকাশপথে কক্সবাজার ভ্রমণ করা যায়। সবচাইতে কম সময়ে ভ্রমণ করার জন্য আকাশপথ বেছে নিতে পারেন এবং সবচাইতে মজাদার ভ্রমণ করার জন্য রেল অথবা বাস ভবন বেছে নিতে পারেন।
রাজশাহী থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব কত এটা অনেকে জানতে চাই তাদের উদ্দেশ্যে বলে রাখলাম যে বাংলাদেশের রাজশাহী থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব হচ্ছে মাত্র ৬৪০.৫ কিলোমিটার সুতরাং বুঝতেই পারছেন বাংলাদেশে অবস্থান অনুযায়ী রাজশাহী থেকে কেউ যদি যেতে চাই কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ঘুরতে তাহলে এত কিলোমিটার পথ অতিক্রম দিতে হবে এর জন্য সময় প্রয়োজন হবে ১২ ঘন্টা থেকে ১৪ ঘন্টা পর্যন্ত।
আপনি যদি বাংলাদেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে কক্সবাজার ভ্রমণ করতে যান তাহলে এই বিশ্ব বা তথ্যগুলো অবশ্যই আপনার জানা উচিত। সুতরাং আপনি যেখানে বেড়াতে যাবেন সেখান করা সম্পর্কে অনেক তথ্য জেনে রাখা ভালো কারণ সেখানে যাওয়ার পর বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় পড়তে পারেন তাই বিভিন্ন তথ্য জেনে রাখলে সেই সকল সমস্যা থেকে সহজেই বাঁচতে পারবেন।
কক্সবাজার ট্যুর প্যাকেজ 2023
কক্সবাজার ট্যুর প্যাকেট 2023 সালের দিকে যারা গিয়েছেন কক্সবাজার ভ্রমণ করার জন্য অবশ্যই জানেন বিভিন্ন দৃশ্য এবং বিষয় সম্পর্কে এখানে উল্লেখিত এই তথ্যগুলো উপস্থাপন করা রয়েছে যা আপনি খুব সহজেই এ টুর সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানতে পারবেন। এই সুবিধা দেওয়ার জন্য বিভিন্ন কোম্পানি যেমন বাস স্ট্যান্ডের বস কোম্পানি এরা এই সুবিধাগুলো দিয়ে থাকেন তারা বিভিন্ন ধরনের মনসুর কাছে এ তথ্যগুলো উপস্থাপন করে।
আরো পড়ুনঃ কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন - কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যাপ দেখুন ১ মিনিটে
যে একজন মানুষ কক্সবাজার সম্পূর্ণ ঘুরে আসার জন্য একটি প্যাকেজ সিস্টেম চালু করা হয়েছে সেখানে সকল ধরনের প্যাকেট সিস্টেম থাকবে খাওয়া-দাওয়া গাড়ি ভাড়া বাড়ি ভাড়া কক্সবাজার যাওয়ার পর বিভিন্ন ধরনের স্থান ভ্রমণ করার সকল সুবিধা এক কক্সবাজার প্যাকেজ এর ভিতরে রয়েছে। ভ্রমণের তারিখ নির্দিষ্ট করা থাকে সেই তারিখ অনুযায়ী আপনি তাদের সাথে যোগাযোগ করে বিভিন্ন সুবিধা গ্রহণ করে ভ্রমণ করুন।
নিরাপদ এবং স্বাচ্ছন্দ্যে ভ্রমণ করার জন্য কিছু কিছু বাস কোম্পানি এবং কোম্পানির মালিক এই সুবিধা গুলো দিয়ে থাকেন। এত করে কোম্পানির ভাড়া হয় বা অর্থ উপার্জন হয় এবং মানুষ বিভিন্ন সুবিধা গ্রহণ করার জন্য এই সুযোগ নিয়ে কক্সবাজার ভ্রমণ করে আসে। আপনি এ ধরনের সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করার জন্য বিভিন্ন বাস স্ট্যান্ড এবং স্থানীয় বাস মালিকের সাথে যোগাযোগ করে এই সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন।
কক্সবাজার বিচের নাম জেনে নিন
ককপাড়র বিচের নাম জেনে রাখলে আপনি খুব সহজেই সেই ব্রিজগুলো দেখে চিনতে পারবেন এবং এই সুবিধা দেওয়ার জন্য নিচে আপনাদের সামনেট আকারে উপস্থাপন করা হলো যে কি কি ব্রিজ দেখতে পাবেন কক্সবাজার থেকে ভ্রমণ করে যাওয়া এবং আসার সময়। তাহলে চলুন জেনে নিই সেই ব্রিজ গুলোর নাম কি কি ?
- বেস্ট ওয়ে লং ব্রিজ
- সি পার্ল ব্রিজ রিসোর্ট এন্ড স্পা
- মাইমেইন্ট বিচ রিসোর্ট
- ইনানিয়া ব্রিজ
- কলাতলী ব্রিজ
- লাবনী ব্রিজ
- দরিয়ানগর ব্রিজ
- সুগন্ধা ব্রিজ
- সিম ছুরি ব্রিজ
উল্লেখত বীজগুলো অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং সৌন্দর্য প্রভাব তাই আপনি এই ব্রিজগুলো সম্পর্কে জানলেন এখন কিছু সংক্ষিপ্ত বিবরণ জেনে নিন যাতে আপনার সেই বীজগুলো সম্পর্কে তথ্য এবং ভ্রমণ করার সময়ের প্রয়োজনে আসতে পারে। সুতরাং নিচে দেখে নিন কোন ব্রিজের কি ধরনের বৈশিষ্ট্য সম্পূর্ণ সংক্ষিপ্ত কিছু অবস্থান এবং বিবরণ।
বেস্টওয়ে লং বিচ
এই বৃষ্টি কক্সবাজারে একটি জনপ্রিয় সমুদ্র সৈকত। এটি কলাতলী সমুদ্র সৈকতের কাছে অবস্থিত। সাঁতার কাটা, ওয়াটার স্পোর্টস এর জন্য বিখ্যাত। দুই কিলোমিটার দীর্ঘ এতে সাদা বালি এবং পরিষ্কার জল রয়েছে। এবং বিভিন্ন ধরনের বোর্ডে চলার জন্য ব্যবস্থা রয়েছে এখানে রেস্তোরা রয়েছে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে।
মারমেইড বিচ রিসোর্ট
এটি কক্সবাজারে একটি সৌন্দর্যপূর্ণ সমুদ্র সৈকত এটি সাদা জল এবং বালিতে পরিপূর্ণ এখানে সমুদ্র সৈকতে বিভিন্ন ধরনের রেস্তোরাঁসহ আর অন্যান্য ব্যবস্থা রয়েছে। যে কারণগুলোর জন্য একজন পর্যটন অত্যন্ত খুশি এবং সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে।
ইনানিয়া বিচ
সমুদ্র সৈকত প্রায় ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ২০০ কিলোমিটার প্রস্তু হতো এটা বিশাল প্রাচীন দ্বারা সুরক্ষত রয়েছে এবং এটি সাঁতার কাটার জন্য একটি নিরাপদ স্থান। উল্লেখিত সুবিধা পাওয়ার জন্য অনেক মানুষ পর্যটন হিসেবে কক্সবাজারে যাওয়ার পর এখানে ভ্রমণ করে।
কলাতলী বিচ
এটি কক্সবাজার শহর থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এবং সমুদ্র সৈকত বাজারে মরেছিল সহ বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় আশপাশ স্থল পাওয়া যায়।
লাবনী বিচ
এটি কক্সবাজারের অন্যতম একটি পর্যটন কেন্দ্রের ভিতরে গণনা করা হয়। এটি ইনানী সমুদ্র সৈকত এর কাছে অবস্থিত এবং সূর্যের ডুবে যাওয়ার দৃশ্য দেখার জন্য মানুষ এখানে ভিজিট করতে আসে।
দরিয়ানগর বিচ
এটা অনেক বড় একটি ব্রিজ প্রায় ৮ কিলোমিটার শহর থেকে দূরে। কক্সবাজার টেকনাফ মারিন রায় রডের পাশে, দরিয়া নগরটি প্রাকৃতির সৌন্দর্যের অন্যান্য রূপ। পশ্চিম দিকে উচ্চ পাহাড়ের সাথে মিলিত সম্প্রসারিত হালকা সবুজ পাহাড়ি এবং পূর্বে অবস্থিত বাংলা উপসাগরের সাথে মিলিত হয়ে ব্যাপক সৌন্দর্য সৃষ্টি করেছেন।
কক্সবাজার নিয়ে সততা জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন এবং উত্তর
প্রশ্ন: কক্সবাজারের সবচেয়ে সুন্দর ব্রিজ কোনটি?
উত্তর: কক্সবাজারে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে বিখ্যাত এখানে অনেক ধরনের ব্রিজ রয়েছে এর মধ্যে বিখ্যাত বিরোধ হচ্ছে লাবনী বিচ। অত্যন্ত সুন্দর এবং সমুদ্রের মাঝে প্রধান সৈকত বলে বিবেচনা করা হয়।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত কোনটি?
উত্তর: বাংলাদেশ নয় গোটা বিশ্বের সবচাইতে দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত হচ্ছে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত। বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ১২০ কিলোমটার।
প্রশ্ন: কক্সবাজারের পূর্ব নাম কি ছিল?
উত্তর: কক্সবাজারের প্রাচীন নাম পালংকি। এছাড়াও এক সময় এটি পেনুয়া নামে পরিচিত ছিল সর্বশেষ এটি ভারতের একজন অফিসারের নামে কক্স সাহেবের বাজার থেকে কক্সবাজার নামে পরিস্থতি লাভ করেছে।
প্রশ্ন: কক্সবাজারের বর্তমান ডিসির নাম কি?
উত্তর: কক্সবাজারের বর্তমান ডিসির নাম হচ্ছে মোহাম্মদ সলাউদ্দিন তিনি হবেন কক্সবাজারের ২৪তম জেলা প্রশাসক। এর পূর্বে মোহাম্মদ শাহিন ইমরান ২২ শে আগস্ট পর্যন্ত কক্সবাজারের দায়িত্ব পালন করেন ২০২৩ সাল।
প্রশ্ন: কক্সবাজার বলা হয় কেন?
উত্তর: পুনর্বাসন কাজ শেষ হওয়ার আগেই হিরাম কক্স মারা যান, পূর্ণবাসন কাজ তার ভূমিকাকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য একটি বাজার প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল এবং তার নাম অনুসারে কক্সবাজার এর নামকরণ করা হয় এবং সেইখান থেকে কক্সবাজার কে কক্সবাজার নামে পরিচিত দেওয়া হয়েছে।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এর গভীরতা কত জেনে নিন
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এর গভীরতা কত এটি অনেকে জানতে চাই পৃথিবীর দীর্ঘতম কক্সবাজার সমুদ্র দীর্ঘ ১২০ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে বিস্তৃত এই সৈকতটি। একটু বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলায় অবস্থিত। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত গভীরতা প্রায় ৫০০০ মিটার পর্যন্ত হতে পারে। এছাড়া এই সমুদ্র সৈকতের আয়তন অনেকে যায় না তাই তাদেরকে জানানোর জন্য তথ্যগুলো উপস্থাপন করলাম।
আরো পড়ুনঃ ট্রেনের অগ্রিম টিকিট কাটার সময় ২০২৪ বিভিন্ন স্থানের ভাড়া
কক্সবাজার জেলার মোট আয়তন ২৪১.৮৬ বর্গ কিলোমিটার, বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাংশে ৩০°৩৫ থেকে ২১°৫৬ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৫০ থেকে ৯২° ২৩ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে কক্সবাজার জেলার অবস্থান। রাজশাহী ঢাকা থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ৪২ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ১৪৩ কিলোমিটার।
আশা করা যায় উল্লেখিত তথ্য থেকে আপনি বুঝতে পেরেছেন যে সমুদ্র সৈকতের গভীরতা কত এবং কি পরিমাণ জায়গা জুড়ে এটি বিস্তৃত রয়েছে। বাংলাদেশের মধ্যে সবচাইতে বড় সমুদ্র সৈকত বলে অভিহিত করা হয় এছাড়াও গোটা বিশ্বের ভিতরে সবচাইতে বড় সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের এই কক্সবাজার জেলাকে বিবেচনা করা হয়। এই বিখ্যাত জায়গার অনেকেই বিভিন্ন প্রশ্ন করে থাকেন তাদের উত্তর হিসেবে কিছু প্রশ্ন উত্তর উপস্থাপন করেছি।
কক্সবাজারের দর্শনীয় ছবি সমূহ নিয়ে শেষ মন্তব্য
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের দর্শনীয় ছবি সম্বন্ধে যে তথ্যগুলো উপস্থাপন করা হয়েছে তা অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং সুদর্শন। সারা বিশ্ব থেকে বিভিন্ন মানুষ এই দৃশ্য দেখার জন্য ছুটে চলে আসে। আপনিও যদি এই সৌন্দর্য ভোগ করতে চান তাহলে অবশ্যই উল্লেখিত বিষয়গুলো জেনে নিতে পারেন এতে আপনার অনেক উপকারে আসবে।
এছাড়াও অস্ট্রেলিয়ার ১৫১ কি মি দীর্ঘ ৯০ মাইল সমুদ্র সৈকত বর্তমানে পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত হিসেবে অভিবেচনা হয়। কিন্তু সবচাইতে আকর্ষণীয় এবং পর্যটন প্রিয় এলাকা কক্সবাজার এখানে বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য আসে এই উপভক্ত সৌন্দর্য আর কোথাও উপভোগ করার মতন স্থান নেই বলে মনে করা হয়।
মুক্তআঁখি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url