মেরাজের ঘটনা কোন সূরায় আছে জানুন সূরা মেরাজ সম্পর্কে
মেরাজের ঘটনা কোন সূরায় আছে আপনে যদি না জেনে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি ভালো করে পড়ুন। মেরজ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ইসলাম ধর্মের জন্য কারণ মহানবী বিশ্ব মানবতার মুক্তির দূর তিনি নিজেই মেরাজে ঘটনাটি ঘটিয়েছেন। মহান আল্লাহতালা তার দর্শন দেওয়ার জন্য মহানবী কে তার কাছে যাওয়ার জন্য আহ্বান করেছিলেন।
এই ঘটনাটা মেরাজ নামে পরিচিত। মেরাজ শব্দ মহামিলন মায়াত শব্দ ঊর্ধ্বে গমন এই মেরাজ নিয়ে অনেক মতামত রয়েছে। বিভিন্ন তাফসীর কারক বিভিন্ন ধরনের মতামত প্রকাশ করেছেন এদের মধ্যে কিছু কিছু মিল রয়েছে এবং কিছু কিছু অমিল রয়েছে।
পোস্ট সুচিপত্রঃ মেরাজের ঘটনা কোন সূরায় আছে জানুন সূরা মেরাজ সম্পর্কে যা জানবেন
মেরাজের ঘটনা কোন সূরায় আছে জেনে নিন
মেরাজের ঘটনা কোন সূরায় আছে আপনি যদি না জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই পোস্টটি করে জেনে নিতে পারবেন। আল কুরআনের ১৭ তম সূরা সূরা বনি ইসরাইল বা সূরা ইসরা যা মুসলিম ধর্ম বিশ্বাসীদের সর্বশ্রেষ্ঠ কিতাব হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সেই কুরআন শরীফে এই ঘটনাটি উপস্থাপন করা হয়েছে। হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবন দশায় এই ঘটনাটি ঘটে।
আল কুরআনের সূরা সূরা বনি ইসরাইল এই সূরার আয়াত সংখ্যা ১১১ টি এবং রুকু সংখ্যা ১২টি। বনি ইসরাইল সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এই সূরায় হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মেরাজের কথা, পিতা-মাতা ও আত্মীয় স্বজনের হক, এতিমদের সম্পদ সম্পর্কে, ওয়াদা করা সম্পর্কে, নামাজ সম্পর্কে, রুহু সম্পর্কে কুরাইশদের বিভিন্ন প্রশ্ন রয়েছে। সেই প্রশ্নগুলোর বিভিন্ন আলোচ্য বিষয় উপস্থাপন করা হয়েছে এই মেরাজের ঘটনায়।
আরো পড়ুনঃ শবে কদরের নামাজের নিয়ম অনুযায়ী আমল করার ১০টি টিপস
মসজিদে হারাম থেকে শুরু করে মসজিদে আশকা পর্যন্ত সফরকে ইসরা বলা হয়। এই মসজিদে হারাম থেকে শুরু করে মুছতে আশকা পর্যন্ত আল্লাহতালা প্রিয় নবীকে সফর করানোর মাধ্যমে মেরাজের ঘটনাটি ঘটায়। এছাড়াও কুরআনের সূরা নাজমে উল্লেখিত রয়েছে মেরাজ সম্পর্কে। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে যে মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম আল্লাহর নিকটে এবং এতই নিকটে যে আল্লাহতালা দুই ধনুকের মিলনে যে পূর্ণ গোলক হয় তার চেয়েও নিকটে থাকে তাদের মিলন।
ইসরা ও মিরাজের মধ্যে পার্থক্য জেনে নিন
ইসরা ও মিরাজের মধ্যে পার্থক্য জেনে নিতে হলে এই বিষয়গুলো জানুন। ইসরা এর অর্থ হলো রাতে নিয়ে যাওয়া। মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকস পর্যন্ত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সফরকে কুরআনের বনি ইসরাইলে উল্লেখ করা হয়েছে। আর এই সফরকে ইসরা বলা হয় এবং এখান থেকে যে সফরটি আসমানের দিকে অথবা ঊর্ধ্ব গমনে যাত্রা শুরু করা হয় সেই সফরটিকে মেরাজ বলা হয়।
আরো পড়ুনঃ তারাবি নামাজের নিয়ম, নিয়ত, দোয়া, ফজিলত ও বিভিন্ন টিপস
মিরাজ শব্দের আভিধানিক অর্থ উর্ধে গমন বা মহামিলন। এছাড়াও বিভিন্ন হাদিস শরীফ এবং বিভিন্ন তাফসির কারক এর মত অনুযায়ী জানা যায় মিরাজ হওয়ার উদ্দেশ্য ছিল আল্লাহতালার সাথে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দর্শন করা। মেরাজ অর্থ উর্ধ্বগমন তবে সিঁড়ি বেয়ে উপরে ওঠা নয় একটি জ্ঞান ক্ষমতা এবং গুণের ঊর্ধ্বে গমন করা।
মিরাজ - মেরাজের ঘটনা কোন সূরায় আছে
ঊর্ধ্বেগমন বা সিঁড়িয়ে উপরে ওঠা এর মানে মিরাজ নয় মিরাজ শব্দের অর্থ হচ্ছে উর্ধ্বগমন বা মহামিলন বলতে নিজের ভিতরের আত্মশক্তিকে বৃদ্ধি করে সবকিছুর চরম পর্যায়ে পৌঁছে যাওয়া বা জ্ঞান এবং গুণের চরম পর্যায়ে পৌঁছে নিজের স্রষ্টার সাথে দর্শন করাই মেরাজ। এবং এর মাধ্যমে নিজে জ্যোতির্ময় এবং আল্লাহ প্রাপ্ত হয় এরই কারণে বিভিন্ন অলি আল্লাহ, পীর, পয়গম্বর এর বিভিন্ন মোজেজা দেখাতে সক্ষম হয়।
ইসরা - মেরাজের ঘটনা কোন সূরায় আছে
ঈর্ষা অর্থ নৈশভবন, হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আজকা পর্যন্ত রাসুল যে ভ্রমণটি করেন রাত্রিকালে সেই ভ্রমণটিকে ইসরা বলা হয়। এবং এখান থেকে সফর টিকে আসমানের দিকে অথবা ঊর্ধ্বের দিকে যাত্রা শুরু করা হয় সেই সময়ের যাত্রাটি কে মিরাজ বা উর্ধ্বগমন বা মহা মিলন এর যাত্রা গুলি অভিহিত করা হয়।
মিরাজের সংক্ষিপ্ত ঘটনা জেনে নিন
মিরাজের সংক্ষিপ্ত ঘটনা হচ্ছে আল্লাহ তালা তার প্রিয় হাবিব মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর সন্তুষ্ট হয়ে তার সাথে দেখা করার জন্য যেই দিদার বা দর্শন দেয় তাই হচ্ছে মিরাজ নামে পরিচিত মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদুল আসকা থেকে মসজিদুল হারাম পর্যন্ত রাত্রিবেলা যে সেটাকে ইসর বলে অভিহিত করা হয়।
আরো পড়ুনঃ শবে বরাত ২০২৫ কত তারিখে এবং নিয়ম দোয়া এবং ফজিলত
এবং এই ভ্রমণ শেষে মহানবী আল্লাহ তায়ালার উদ্দেশ্যে সৃষ্টির সীমা পার করে সিদরাতুল মুনতাহার থেকে লাকামে প্রবেশ করে তথা আল্লাহর রাজ্যে প্রবেশ করে আল্লাহ তাআলর সাথে দিদার করেন। ২৬ শে দিবাগত রাতের ২৭ শে রজব মাসের মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম উম্মে হানির ঘর থেকে মেরাজে যাত্রা শুরু করেন। তিনি বুরাকের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করেন যা সবচেয়ে দ্রুতগতি সম্পন্ন বাহন।
এবার আল্লাহ তায়ালার সাথে দিদার হওয়ার পর আল্লাহ তাআলা তার সৃষ্টি সবকিছু দেখান জান্নাত-জহান্নাম এবং মহানবীর উম্মতের জন্য তাদেরকে সহজে আল্লাহর দিকে পৌঁছে দেওয়ার জন্য কিছু নির্দেশনা বা ইবাদত বন্দী করার নিয়ম নিয়ে আসে যা পালন করার মাধ্যমে আল্লাহতালার দর্শন পেতে পারে তার বান্ধারা। এবং মেরাজের পর আল্লাহতালা যে নির্দিষ্ট ইবাদত গুলো করার জন্য বলেছেন তা করার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্ট অর্জন করে মুমিন হয়ে আল্লাহর সাথে মেরাজ করা সম্ভব।
সূরা মেরাজ ও মেরাজের আয়াত সম্পর্কে জানতে
সূরা মিরাজ সম্পর্কে আমাদের জানা উচিত কারণ এই সূরাতে মিরাজের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে এছাড়াও কুরআনের অনেক সূরা রয়েছে যে সূরাগুলোতে মহানবীর এই গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাটি আলোচনা করা হয়েছে। সেই সূরা গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সূরা হচ্ছে কুরআনের ১৭ নম্বর সূরা, সূরা বনী ইসরাইল ১ আয়াত নাম্বার, সূরা আলাক ৯-১০ আয়াত নাম্বার। কুরআনের সূরা ৭২ নম্বর সূরা জিন ১৯ নম্বর আয়াত।
আরো পড়ুনঃ শবে বরাতের ফজিলত আল কাউসার শবে বরাতের করণীয় বর্জনীয় এবং হাদিস
সূরা নাজম ১২নম্বর থেকে ১৮ নম্বর পর্যন্ত আয়াতগুলিতে মেরজ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়া সূরা যেখানে ২৩ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, সূরা আনআম ১০৩ নম্বর আয়াত, সূরা শুরা ৫১ নম্বর আয়াত উল্লেখিত সূরাগুলোতে মিরাজ সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে। এর ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে। মহানবী মিরাজ থেকে ফিরে আসার পর প্রিয় স্ত্রী আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু সর্বপ্রথম মহানবীর কাছ থেকে জিজ্ঞেস করে জানতে চান মিরাজ সম্পর্কে।
এরপর তার পিতা আবু বকর সিদ্দিকী মাওলা আলী সহ বিভিন্ন সাহাবা এবং ভক্তবৃন্দরা বিষয়টি জানতে পারে। মহানবী তাদের সুবিধার্থে সকল বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে আলাপ আলোচনা করে বুঝিয়ে দেয় যে মিরাজ শব্দের অর্থ কি মিরাজ কেন সংঘটিত হয়েছিল এবং আল্লাহতালার সাথে এই মিরাজ করার জন্য একজন উম্মতের কি কি করা প্রয়োজন।
মেরাজের ঘটনা বিজ্ঞান লাইলাতুল মেরাজ
মেরাজের ঘটনা বিজ্ঞান সম্মত এবং লাইলাতুল মেরাজ সম্পর্কে আপনি যদি বিভিন্ন বিষয় না দিয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই পোস্টটি পড়ে অনেক কিছু ইতিমধ্যেই জেনেছেন। এছাড়াও বিজ্ঞানসম্মতভাবে মেরাজের ঘটনা কে কিভাবে দেখা হয় তা আপনাদের সামনে উপস্থাপন করবো। তার আগে বলে রাখি পবিত্র কুরআন মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মুখ দিয়ে যা বেরিয়েছে সেগুলোই আল্লাহর হুকুমে বেরিয়েছে এবং সেগুলোকে কোরআন হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
আল্লাহতালা তার নিদর্শন সমূহ বান্দাদের মাঝে পৌঁছানোর জন্য বিভিন্ন সময়ে নবী-রাসূল প্রেরণ করেছেন তার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সর্ব উন্নত হচ্ছে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। আল্লাহ পাক তার বন্ধুদের তথা নবী রাসূলদের বিভিন্ন মজে যা শক্তি দান করেছেন আল্লাহর নিদর্শন সমূহ তার বান্দাদের কাছে তুলে ধরার জন্য। তারই মধ্যে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অন্যতম একটি ঘটনা হচ্ছে মিরাজের ঘটনা।
এবং সূরা আল আম্বিয়া আয়াত নাম্বার এ উল্লেখ করা হয়েছে মহানবীকে গোটা বিশ্বজগতের রহমত হিসেবে প্রেরণ করা হয়েছে। মহানবীর গোটা বিশ্ব জাহানের মুক্তির দূত। বিভিন্ন বিজ্ঞানীরা গবেষণাগারে এর কোন কূলকিনারা পাইনি পৃথিবীর মহাকর্ষ শক্তির দোহাই দিয়ে অনেকেই মহানবীর মিরাজকে অস্বীকার করে। তারা বিভিন্ন যুক্তিবিদ্যার যুক্তিতে যুক্তি দিয়ে থাকেন যে জড়পদার্থ পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ তাকে তীব্রভাবে টেনে রাখে সুতরাং মিরাজ কোন বৈজ্ঞানিক যুক্তির ভিতরে পড়ে না। কারণ আল্লাহ তাআলা যা পারেন তা আর কেউ পারেন না।
আরো পড়ুনঃ কোরবানির ফজিলত সম্পর্কে হাদিস কুরআন এবং মহানবীর বাণী
তাই বাবা জাহাঙ্গীর বলেছেন যেখানে যুক্তিতর্ক আর প্রশ্নের শেষ সেখান থেকেই প্রেমের সৃষ্টি তথা ঈশ্বরের লীলার শুরু। কিছু কিছু আধুনিক বিজ্ঞানী তাদের গবেষণায় তুলে ধরেছেন যে মহাকাশে প্রতিটি গ্রহের নিজস্ব আকর্ষণ শক্তি আছে। সেই প্রত্যেকটি নিজের দিকে বস্তুটিকে টানে এই টানাটানি ফলে সূর্য এবং পৃথিবীর মাঝখানে একটি জিরো স্পেস আছে যেখানে আকর্ষণ বিকর্ষণ নেই। সেখানে পৌঁছালে আরে ফিরে আসা সম্ভব নয় বলে তারা মনে করেন।
তাই গতি বিজ্ঞানীদের মতে পৃথিবী থেকে কোন বস্তুকে যদি প্রতি সেকেন্ডে মোটামুটি ৭ মেইল বেগে ঊর্ধ্বে নিক্ষেপ করা যায় তা ফিরে আসবে না আর পৃথিবীতে থেকে যত উপরে বস্তু যাবে তার ওজন তত কম হতে থাকবে। পৃথিবীতে এক পাউন্ড ওজন এক ১২ হাজার মেইল উর্ধ্বে এক আউন্স হয়ে যায়। এছাড়াও বিজ্ঞানীরা হিসাব করে দেখেন যে ঘন্টায় ২৫ হাজার মাইল বেগে উড়ছে পৃথিবীর গতি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তাই তারা এই গতির নাম দিয়েছে মুক্তগতি যার ফলে মানুষকে চাঁদে যাওয়া এবং বিভিন্ন গ্রহে যাওয়া সম্ভব হয়েছে।
সুতরাং এটা যদি সম্ভব হয় তাহলে সেই দৃষ্টিকোণ থেকে প্রমাণিত হয় যে মিরাজ অসম্ভব কোন যাত্রা ছিল না এটা সম্ভব। কারণ দুনিয়ার বিজ্ঞানীরা যদি চাঁদ এবং বিভিন্ন গ্রহ উপগ্রহ ভ্রমণ করতে পারে তাহলে যিনি স্রষ্টা সবকিছু সৃষ্টি করেছেন তিনি তার বন্ধুর জন্য আরো কত কি না করতে পারেন। এছাড়াও আল্লাহতালা কুরআনের ভিতরে বিশ্লেষণ করেছেন যে মহানবী আল্লাহতাল একে অপরের পরিপূরক হিসেবে রয়েছে। সুতরাং আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূল দুইয়ে মিলে একাকার হয়ে রয়েছে।
নবীজির মেরাজের ঘটনা মিরাজের সংক্ষিপ্ত ঘটনা নিয়ে শেষ মন্তব্য
মেরাজের ঘটনা কোন সূরায় আছে? নবীজির মেরাজের ঘটনা নবীজির মেরাজের সংক্ষিপ্ত ঘটনা নিয়ে ইতিমধ্যে আপনাদের সামনে যে তথ্যগুলো উপস্থাপন করেছি আশা করি সেই তথ্যগুলো পড়ে আপনি বুঝতে পেরেছেন যে মেরাজ আসলেই কি জিনিস। মিরাজ নিয়ে আরো বিশাল বিষয় রয়েছে যা এক পোস্টের ভিতরে আলোচনা করে শেষ করা সম্ভব না তাই আপনার যদি এই পোস্টটি পড়ে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের হোমপেজে ভিজিট করতে পারেন।
সেখানে ইসলামিক আরো পোস্ট রয়েছে যে পোস্টগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে এবং অনেক অজানা তথ্য রয়েছে যে তথ্যগুলো আপনি জানতে পারবেন। মেরাজের ঘটনা কোন সূরায় আছে আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন এবং কোন কোন সূরার কোন আয়াতগুলোতে মিরাজ সম্পর্কে বলা হয়েছে তা বুঝতে পেরেছেন। নবীজির জীবনের সবচাইতে আকর্ষণীয় এবং উন্নত ঘটনাগুলোর মধ্যে এই ঘটনাটি একটি যা ইতিমধ্যে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করেছি।
মুক্তআঁখি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url