যুক্তি দিয়ে কথা বলার ২৩টি উপায় জানুন
যুক্তি দিয়ে কথা বলার উপায় জানা থাকলে আপনি কোন মানুষের সাথে কথা বলে হেরে যাবেন না। কারণ আপনি যখন কথা বলবেন তখন সেই কথাটা যদি কোন মূল্য না থাকে তাহলে আপনাকে মানুষ ধীরে ধীরে দাম দেওয়া বন্ধ করে দেবে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে আপনার কথা কোন যুক্তি নেই বা এ কথার সাথে কোন কিছুর কোন মিল নেই।
তাই আপনি যদি যুক্তি দিয়ে কথা বলার জন্য সঠিক উপায়ে না জানেন এবং সুন্দর করে কিভাবে কথা বলার কৌশল অবলম্বন করে একজন মানুষ অন্য আর একজন মানুষের সাথে কথা বলে, তখন সে কথাগুলো হয় সুন্দর এবং সে কথার ভিতরে একটি বিশ্বস্ততা চলে আসে। তাই দেখে নিন সেই অবাক করা উপায় গুলো।
পোস্ট সুচিপত্রঃ যুক্তি দিয়ে কথা বলার উপায় নিয়ে যা জানবেন
- যুক্তি দিয়ে কথা বলার উপায় গুলো বিস্তারিত জানুন
- সুন্দর করে কথা বলার কৌশল জানুন
- যুক্তি শেখার উপায় সমূহ জানুন
- বোকার মতো কথা না বলার উপায় জানুন
- সুন্দর করে কথা বলার কোর্স করতে পারেন
- মিটিং এ কথা বলার কৌশল জানুন
- কথা কম বলার উপায় জানুন
- গুছিয়ে কথা বলার বই সম্পর্কে জানুন
- অপরিচিত কারো সাথে কথা বলার কৌশল জেনে রাখুন
- মেয়েদের সাথে কিভাবে কথা বললে খুশি হয় জানুন
- যুক্তি দিয়ে কথা বলার উপায় নিয়ে শেষ মন্তব্য
যুক্তি দিয়ে কথা বলার উপায় গুলো বিস্তারিত জানুন
চুক্তি দিয়ে কথা বলার উপায় জানা থাকলে আপনি মানুষের সাথে কথা বলে, যেকোনো বিষয় নিজের মতো করে বোঝাতে পারবেন। যুক্তি দিয়ে কথা বলার ক্ষমতা একটি বিশেষ ক্ষমতা যা সামাজিক যোগ্যতা এবং আত্মবিশ্বাসী মানুষদের দ্বারাই সম্ভব যা সাধারণ বুদ্ধিমত্তা মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। তবে এই যুক্তি কিভাবে উপস্থাপন করতে হয় তা জানলে আপনি যুক্তি দিয়ে যেকোনো বিষয়ে মানুষকে বোঝাতে পারবেন।
যুক্তি দিয়ে কথা বলার উপায় সমূহ:
- জ্ঞানের ভিত্তি তৈরি করুন: আপনি যে কথাটি বলছেন সেই কথাটি অবশ্যই জ্ঞান সম্পন্ন হতে হবে। কোন বিষয়ে কথা বলার আগে সেটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। সঠিক তথ্য উৎপাদ্য সংগ্রহ করতে হবে ভ্রান্ত ধারণা এবং ভুলগুলো এড়িয়ে চলতে হবে।
- সাবলীল ও স্পষ্টভাবে কথা বলুন: আপনার কথাগুলোকে সুন্দরভাবে পরিষ্কার করে স্পষ্ট ভাষায় বলার চেষ্টা করতে হবে যাতে যে শুনবে সে খুব সহজেই আপনার কথাগুলো বুঝতে পারে। এর জন্য আপনাকে ভাষা সম্পর্কে জ্ঞান রাখতে হবে, গুছিয়ে ধীর-স্থিরভাবে বলতে হবে। এবং আবেগপ্রবণ ভাবে কথা না বলে যক্তি বা পয়েন্ট মূলক ভাবে কথা বলতে হবে।
- কথা সোনার অভ্যাস গড়ে তুলুন: সঠিক যুক্তি মান হওয়ার জন্য সঠিকভাবে যুক্তি সম্পর্কে জানতে হবে। আপনি যদি কিছু নিজে না জেনে থাকেন তাহলে সেই বিষয়ে কখনো বলতে পারবেন না। তাই আপনাকে জানার জন্য মানুষের কাছ থেকে কথা শোনার অভ্যাস করতে হবে। এবং জানতে হবে কিভাবে যুক্তি দিয়ে কথা বলতে হয়। মনোযোগ মতামত এবং দৃষ্টিভঙ্গি সম্মান করুন এরপর নিজের বক্তব্য নিজের মতো করে যুক্তি দিয়ে প্রকাশ করুন।
- উদাহরণ ও প্রমাণ ব্যবহার করা: আপনি যখন কোন কথা যুক্তি দিয়ে বলতে চবেন তখন আপনাকে সেই কথার প্রমাণ ভিত্তিক কিছু প্রসঙ্গ মিল রয়েছে তা উপস্থাপন করতে হবে। আপনার যদি শক্তিশালী করার ইচ্ছা থাকে আপনার যুক্তি রেখে তাহলে বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন বিষয় দিক পরিসংখ্যান করে তুলতে হবে কথা গুলো।
- আবেগ নয় যুক্তি দিয়ে কথা বলুন: পরিপূর্ণ যুক্তি সাথে কথা বলতে গেলে আপনাকে অবশ্যই আবেগ ছেড়ে কথা বলতে হবে কারণ আবেগের সাথে বাস্তবের মিল থাকে না সব ক্ষেত্রে। আবেগ হলো মানুষের একটি কল্পনা আর যুক্তি হচ্ছে বাস্তবিক একটি বিষয় যা বারবার ঘটেছে।
- সংক্ষেপে ও প্রাসঙ্গিকভাবে কথা বলুন: আপনি যে বিষয়ে কথা বলছেন সে বিষয়টি যেন প্রাসঙ্গিক হয়, পাশাপাশি আপনি যে কথাটি বলবেন তা ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে না বলে সরাসরি বলার চেষ্টা করুন যা আপনার শ্রোতার বোঝার জন্য সুবিধা হবে।
- প্রশ্ন করুন এবং উত্তর দিন: আপনি যার সাথে কথা বলবেন যে বিষয়টি নিয়ে তার প্রাসঙ্গিক বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করুন বা কিছু জানতে চান এবং সেই প্রশ্নগুলোর উত্তর দেয়ার চেষ্টা করুন।
- বিনয় এবং নম্রতা প্রকাশ করা: সকল তথ্যগুলো চাইতে এটি হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ আপনাকে অবশ্যই যার সাথে কথা বলবেন নম্রতা এবং ভদ্রতা বজায় রেখে কথা বলতে হবে। অতিরিক্ত রেগে বা চিল্লাচিল্লি করে কথা বলা থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে।
- দৃষ্টিভঙ্গির বৈচিত্র: অন্যের দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে বোঝার চেষ্টা করুন নিজের দৃষ্টিভঙ্গি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন না যাতে গঠনমূলক সমাধানের জন্য উপযুক্ত যুক্তি বিবেচনা করতে সাহায্য পান।
- চর্চা এবং আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করুন: যে কোন বিষয়ে অভিজ্ঞতা অবলম্বন করতে হবে তাই চর্চা করা প্রয়োজন এবং যে বিষয়ে আপনি কথা বলবেন সে বিষয়ে আত্মবিশ্বাস অর্জন করতে হলে সেই বিষয় সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
- দেহ ভাষা: কথা বলার সময় আপনার দেহ ভাষা যেন আত্মবিশ্বাস প্রকাশ করে সেইদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। আপনি যে কথাটি বলছেন তা আত্মবিশ্বাসের সাথে বলতে হবে চোখে চোখ রেখে কথা বলতে হবে। অপ্রয়োজনীয় হাতের অঙ্গভঙ্গি এড়িয়ে চলতে হবে।
- সমাধানমুখী আলোচনা: আপনি যে বিষয় নিয়ে যুক্তিতর্কের ভিতরে আছেন সেই বিষয়টিকে সমাধান করার জন্য আপনাকে যুক্তি বা বিভিন্ন নিয়ম অবলম্বন করতে হবে। আপনি যেই কথাটি বা বিষয়ে কথা বলছেন তা যুক্তি দিয়ে সমাধান করার চেষ্টা করতে হবে।
- অগ্র অধিকার এবং কাঠামো তৈরি করুন: আপনার বক্তব্যকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করুন যাতে সেই বক্তব্যটি একটি কাঠামো বা পর্যায় উপস্থাপন করে বা পয়েন্ট উপস্থাপন করে।
- ব্যক্তিমত গত আক্রমণ এড়িয়ে চলুন: অনেক মানুষ রয়েছে যারা কথা বলার সময় অপরজনকে কথা বলার সুযোগ দেয় না নিজে সকল কথা বলতে থাকে তাই কারো সাথে যুক্তিতর্কের কথা বলতে গেলে দুজনের কথা বলার সুযোগ দেয়া উচিত।
- গভীরভাবে সমস্যা বিশ্লেষণ: যে সমস্যা নিয়ে যুক্তি বা কথাবার্তা বলবেন বিতর্ক করবেন সে বিষয়টা গভীরভাবে ভাবতে হবে। একেবারে মূল বিষয় থেকে যে, বিষয়গুলোর কারণে এই সমাধান করতে সাহায্য করবে।
- শব্দচয়ন ও শব্দ টোন: যেকোনো শব্দ হচ্ছ কি কণ্ঠস্বরে বলছে সেটার উপর অনেক সময় নির্ভর করে সে সেই কথাটি কোন অ্যাঙ্গেল থেকে বলছে নেগেটিভ নাকি পজেটিভ।
- বিরতি এবং ধৈর্য: যেকোনো বিষয়ে কাউকে বলার সময় যুক্তি তর্ক সহকারে বলতে হবে। অবশ্যই তবে কথা বলার সময় বিরতি দিতে হবে এবং ধৈর্য ধরে বিপরীত মানুষের কথাটি শুনতে হবে।
- সচেতনতা অবলম্বন: আপনাকে অবশ্যই সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে কারণ যে কথাটি বলছেন সে কথাটি পরবর্তী যে শুনবে সেই কথাটির বিভিন্ন নেগেটিভ পজেটিভ দিক নিয়ে কথা বলতে পারে তা আগে থেকে ভেবে রাখতে হবে।
- নিরপেক্ষ এবং বাস্তববাদী: আপনি যে বিষয়ে কথা বলবেন তা নিরপেক্ষভাবে বলতে হবে এবং বাস্তবমুখী উদাহরণ দিয়ে কথা বলতে হবে তাহলে তা বোঝার জন্য সুবিধা হবে।
- সময় ও পরিস্থিতি বিবেচনা: আপনি যখন কথোপকথন করবেন সে সময় এবং পরিস্থিতি বিবেচনা করবে তখন আবেগ প্রকল্প পরিস্থিতি আসবে তখন যুক্তিত কথা বলার সময় সতর্ক থাকতে হবে।
- আমি তুমি বা আপনি আমি ব্যবহার: কথা বলার সময় আন্তরিকতার সাথে কথা বলতে হবে আপনি তুমি শব্দ ব্যবহার করতে হবে। যা নিজেদের ভিতরে কথা বলার এবং সমাধানের জন্য উৎসাহ দিবে।
- মিথস্ক্রিয়া বাড়ান: কথা বলার সময় যুক্তির একই অন্যের মধ্যে যে সম্পর্ক রয়েছে তা বৃদ্ধি করার চেষ্টা করুন। একে অপরের মতামত সম্পর্কে ভালো করে বিস্তারিত জানুন।
- ইতিবাচক মনোভাব: যে কোন বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব রাখতে হবে রেগে যাওয়া এবং ঝরগা করার মতো কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- সময়ের ব্যবস্থাপনা: যুক্তি সবার জন্য অপ্রাসঙ্গিক বিষয় নিয়ে বেশি সময় ব্যয় করা যাবে না। সঠিক এবং প্রাসঙ্গিক বিষয়ে আলোচনা করতে হবে।
- অভিজ্ঞতার ব্যবহার: বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে কথা বলার পূর্বে আপনাকে পূর্বের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে হবে পূর্বে যে বিষয়গুলো আপনি জানেন তা যদি সেই টপিকসের সাথে মিলে তাহলে সে বিষয়গুলো গবেষণা করে কথা বলতে হবে।
যুক্তি দিয়ে কথা বলার দক্ষতা চর্চা ধৈর্য এবং ইতিবাচক মনোভাব অত্যন্ত প্রয়োজন যা আপনার কথা বলার গতি এবং সে কথাকে বস্তবমুখী প্রমাণ করতে সাহায্য করবে। আপনি যদি খুব সহজেই আপনার চুক্তি তর্কের স্তরকে বৃদ্ধি করতে চান তাহলে প্রচুর পরিমাণ জ্ঞান অর্জন করুন এবং বেশি বেশি জানার চেষ্টা করুন তাহলে অবশ্যই জ্ঞান বৃদ্ধি পাবে এবং আপনি মানুষের সাথে কথা বলতে পারবেন যুক্তি দিয়ে।
সুন্দর করে কথা বলার কৌশল জানুন
একজন মানুষের সাথে সুন্দর করে কথা বলার কৌশল জানা উচিত। আপনি যদি সুন্দর করে কথা বলতে জানেন তাহলে আপনার কথাগুলো শুনে মানুষ আগ্রহ প্রকাশ করবে আপনার কথাগুলো অনেকক্ষণ পর্যন্ত শোনার জন্য। সেজন্য আপনাকে সুন্দর ভাবে কথা বলার কৌশল জানতে হবে। কথা বলার সময় বিভিন্ন কৌশল হিসেবে যা ব্যবহার করবেন তা দেখুন।
আরো পড়ুনঃ রাজশাহী টু ঢাকা ট্রেনের সময়সূচী এবং ভাড়া সম্পর্কে জেনে নিন
- সুন্দরভাবে কথা বলার কৌশল হলো ভাষা সংযত রেগে কথা বলা যা প্রথম পর্যায়ে রয়েছে।
- আঞ্চলিকতা টান পরিহার করা, কারণ প্রতিটি দেশ জেলা বা গ্রামের আঞ্চলিক নিজস্ব ভাষা রয়েছে ভাষাগুলোতে নির্দিষ্ট অঞ্চলের মানুষ কথা বলে।
- কথা বলার সময় যে কথাটি বলবেন সে বিষয়ে বুঝে কথা বলতে হবে। এবং আপনার কথা শ্রোতাকে বোঝাতে হবে এভাবে কথা বলুন।
- প্রকৃত তার ক্ষেত্রে কৌশল কৌশলী হন ধীর স্থির ভাবে কথা বলুন।
- সুন্দর করে কথা বলার কৌশল হিসেবে আপনি আরো একটি কাজ করতে পারেন সেটি হচ্ছে নেগেটিভ কথাবার্তা পরিহার করে সবসময় সহজ এবং পজেটিভ কথা বলুন।
- যে কোন বিষয়ে কথা বলার সময় সে বিষয়টির সমাধান করার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে সে বিষয়টির গভীরতম ভাবে চিন্তা ভাবনা করে দেখে নিন।
- যে কথাটি বলছেন সে কথাটি বলার পর কেমন প্রতিক্রিয়া হতে পারে সেই বিষয়টি একবার ভেবে নিন এবং সেই অনুযায়ী কথা বলার চেষ্টা করুন।
- আর সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে কথা সুন্দরভাবে বলার কৌশল জানতে হলে আপনাকে যে সুন্দর ভবে কথা বলতে পারে তার থেকে কথা শোনার অভ্যাস করতে হবে।
এক কথায় বলতে গেলে আপনাকে সুন্দর করে কথা বলার কৌশল আয়ত্ত করার জন্য বিভিন্ন জ্ঞান অর্জন করতে হবে শিক্ষাগত জ্ঞান থাকতে হবে সামাজিক জ্ঞান থাকতে হবে। আপনি যে বিষয়টি নিয়ে কথা বলবেন শ্রোতাকে সেই বিষয়টি সম্পর্কে বোঝানোর সমার্থক বা জ্ঞান থাকতে হবে। আপনি শুধু আপনার কথাগুলো বলার মাধ্যমে শ্রোতাকে বুঝাতে না পারেন তাহলে আপনার সুন্দর কথা বলা হবে কি করে। উপরের বিষয়গুলো লক্ষ্য করুন।
যুক্তি শেখার উপায় সমূহ জানুন
যুক্তি শিখার উপায় সমূহ হচ্ছে একজন মানুষ যে বিষয়টি নিয়ে কথা বলবে সেই বিষয়টি প্রাসঙ্গিক এবং বাস্তবিক কথার সাথে মিল রেখে কথা বলার চেষ্টা করতে হবে। আপনি যে বিষয়টি নিয়ে কথা বলছেন সে বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে আপনাকে জানতে হবে। সে বিষয়টির প্রথম শেষ এবং সমাধান সম্পর্কে জেনে কথা বললে আপনি যুক্তি শিখতে পারবেন।
তবে যুক্তি শিখার জন্য আপনি যে কথাটি বলবেন সেই কথাটিকে কনফিডেন্স এর সাথে বলতে হবে। সর্বোপরি যুক্তি দাঁড় করার জন্য আপনার পার্সোনাল বা নিজের যেই অভিজ্ঞতা রয়েছে তা সহজভাবে উপস্থাপন করার উপায় জানতে হবে। যাতে আপনি যুক্তি দিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে মানুষকে বোঝাতে পারেন। যদি মনে করেন আপনি একটি বিষয় সম্পর্কে একজনকে বোঝাবেন।
আরো পড়ুনঃ ভূমি সেবা আর এস খতিয়ান মৌজা ম্যাপ ডাউনলোড করুন ১ মিনিটে
সে ক্ষেত্রে আপনাকে নিজেকে প্রথম সে বিষয়টি বুঝতে হবে এবং যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করতে হবে যে আপনি সেই বিষয়টি জানেন। আপনার কথাগুলোর ভিতরে বিশ্বস্ততা থাকতে হবে এবং অঙ্গভঙ্গি রাখতে হবে যাতে আপনি এই বিষয়টি সঠিকভাবে জানেন। আপনি যদি দৃষ্টিভঙ্গি সঠিক করেন তাহলে আপনি এমনভাবে উপস্থাপন করুন যাতে শুনেই মানুষ মনে করে এই বিষয়টি সত্য।
যে কোন বিষয়ে সত্য প্রমাণ এবং বাস্তবিক প্রমাণ না থাকলে সেটাকে অবশ্যই যুক্তি হিসেবে বিবেচনা করা যাবে না। ধরুন দুনিয়াতে মোবাইলের কোন অস্তিত্ব নেই। এখন আপনাকে যদি কেউ একটি কম্পিউটার বক্স নিয়ে এসে বলে এটা মোবাইল আর তার উপস্থাপন দেখে যদি আপনার মনে হয় যে এটা মোবাইল তাহলে অবশ্যই তার যুক্তি উপস্থাপন ঠিক রয়েছে। সে কম্পিউটারটিকে মোবাইলের মত করে উপস্থাপন করবে আপনার সামনে যেগুলো সম্পর্কে আপনি জানেন না।
বোকার মতো কথা না বলার উপায় জানুন
বোকার মতো কথা না বলার উপায় জানা উচিত কারণ একজন মানুষ বোকা হলে সেই মানুষটি সকল ক্ষেত্রে ঠকে থাকে। যদিও বোকা মানুষর সাদাসিধা বা ভালো মনের মানুষ হয়। তবুও বোকা মানুষকে মানুষ সাধারণত পছন্দ করে না। কারণ বর্তমান যুগে অনেক মানুষ রয়েছে যারা বেশিরভাগ চালাক মনে করে। সেই ক্ষেত্রে তারা নিজেদের মতো করে প্রত্যেকটি মানুষকে বিবেচনা করে। তাই কেউ যদি সহজ সরল হয়ে থাকে তাহলে তাকে বোকা বানাতে চাই।
সেক্ষেত্রে বোকার মতো কথা না বলার যে উপায় রয়েছে সেগুলো অবলম্বন করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে কথা বলার সময় সাবলীল ভাবে কথা বলতে হবে। আপনি যে বিষয়টি বলবেন সেই বিষয়টি কে যেন সহজেই আপনার কাঙ্খত মানুষটিকে বোঝাতে পারেন। এর জন্য যত কম সম্ভব কথা ব্যবহার করতে হবে। কম কথা বলে বেশি প্রকাশ করার চেষ্টা করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ ছেলেদের ফেসবুক স্ট্যাটাস ১৩১ টি ও জনপ্রিয় পেইজ এর নাম
তবে আপনি যদি শিক্ষিত হয়ে থাকেন তাহলে কথা বলার মাঝে অনেক সময় ইংরেজিতে কথা বলতে পারবেন বা অন্য ভাষায় কথা বলতে পারবেন যা অনেকেই জানে বা বুঝতে পারে। এবং বর্তমান প্রেক্ষাপট সাথে মিল রেখে আপনি যে বিষয়টি নিয়ে কথা বলছেন তার উদাহরণ উপস্থাপন করতে পারবেন। স্মার্ট হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করতে গিয়ে সবসময় কথার মধ্যে কথা বলতে যাবেন না। কম কথা বলতে চেষ্টা করুন এবং বেশি কথা শোনার অভ্যাস করুন।
তাছাড়া নিজেকে স্মার্ট করে তুলতে আপনি যত পারেন বেশি করে স্মার্ট মানুষদের সাথে কথা বলার অভ্যাস করুন বা চলাফেরা করুন যারা নিজেকে স্মার্ট মনে করে বা আপনার দেখে যাকে স্মার্ট মনে হয় যার কথাগুলো শুনতে ভালো লাগে সেই ধরনের মানুষ। নিজেকে বোকা থেকে বাঁচানোর জন্য আপনার চলাফেরা কথাবার্তা এবং পোশাকের পরিবর্তন করতে হবে যা দেখে আপনাকে ভদ্র এবং শিক্ষিত বলে মনে হয়।
সুন্দর করে কথা বলার কোর্স করতে পারেন
সুন্দর করে কথা বলার কোর্স করার জন্য আপনি সরাসরি বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট রয়েছে সেগুলোতে যোগাযোগ করতে পারেন। অথবা আপনি যদি সুন্দরভাবে কথা বলার কোর্স সম্পর্কে কিছু না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আমরা আপনাকে সঠিকভাবে গুছিয়ে এবং স্মার্ট ভাবে কথা বলার জন্য যে বিষয়গুলো জানানো উচিত তার সকল বিষয়ে সুন্দরভাবে এই কোর্সের ভিতরে উপস্থাপন করবো।
যাতে আপনি খুব সহজেই সুন্দর করে কথা বলতে পারেন। আর যুক্তি দিয়ে সে কথাগুলোকে মানুষইকে বোঝাতে পারেন। আপনার কথাগুলো শুনে যেন কেউ মনে না করে যে আপনি গল্প মারছেন অথবা কাউকে বোকা বানানোর চেষ্টা করছেন। তাই আপনি যদি সুন্দর করে কথা বলার অভ্যাস করে নিজেকে স্মার্ট হিসেবে গড়ে তুলতে চান এবং আপনার মধ্যে থাকা বোকামিকে দূর করতে চান তাহলে আমাদের যোগাযোগ পেজে যোগাযোগের ঠিকানা রয়েছে অথবা ফেসবুক হোয়াটসঅ্যাপ সহ সোশ্যাল মিডিয়ায় যোগাযোগ করতে পারেন।
মিটিং এ কথা বলার কৌশল জানুন
মিটিং এ কথা বলার কৌশল জানা উচিত বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের মিটিং অনুষ্ঠিত হয়। তার মধ্যে রয়েছে ভার্চুয়াল মিটিং এবং সরাসরি মানুষের মধ্যে কথা বলার কৌশল। আপনি যখন কোন অফিশিয়াল মিটিংয়ে যোগদান করবেন সেখানে অনেক ধরনের মানুষ থাকে সেই মানুষগুলোর সামনে আপনাকে কথা বলতে হবে। সে ক্ষেত্র অবশ্যই আপনাকে সচেতন থাকতে হবে এবং আপনি যেই অফিসে কথা বলবেন বা মিটিংয়ে যাবেন সেখানে যাওয়ার পূর্বে আপনাকে স্মার্টলি যেতে হবে।
আরো পড়ুনঃ বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম ও গোপন উপায়
এবং চেষ্টা করতে হবে আপনি যে পরিবেশে যাচ্ছেন যাদের সাথে মিটিং করবেন তাদের মত না হলেও সেই অনুযায়ী নিজের স্ট্যাটাস বজায় রেখে মিটিং এ কথা বলবার জন্য যেতে হবে। আপনি যখন মিটিংয়ে কথা বলা শুরু করবেন তখন কথাগুলোকে স্মার্টলি সঠিকভাবে সুন্দর করে উপস্থাপন করতে হবে। কথা বলার সময় খুব বেশি তাড়াহুড়া করা যাবে না। তাছাড়া আপনি কথা বলার সময় নমনীয়তা বা নম্রভাবে কথা বলুন।
কারণ অনেক সময় ভার্চুয়াল মিটিং বা যে কোন ধরনের মিটিং এ কথা বলার জন্য যাদের সাথে কথা বলবেন তারা ভদ্রতা পছন্দ করে এবং আপনি নিজে যদি নিজেকে ভদ্রভাবে উপস্থাপন করতে না পারেন তাহলে অবশ্যই সেটা সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই বিভিন্ন মিটিংয়ে যাওয়ার সময় আপনাকে স্মার্টলি আঞ্চলিক ভাষা বর্জন করে, শিক্ষনীয় এবং শিক্ষামূলকভাবে কথা বলার চেষ্টা করতে হবে।
কথা কম বলার উপায় জানুন
কথা কম বলার উপায় রয়েছে যে উপায় গুলো ব্যবহার করলে আপনি অবশ্যই কথা কম বলে থাকতে পারবেন। অনেক মানুষই রয়েছে যারা কথা বেশি বলতে পছন্দ করে তাদেরকে মানুষ পছন্দ করতে চায় না কারণ তারা প্রয়োজনের চাইতে বেশি কথা বলে। সুতরাং আপনি যদি কম কথা বলার উপায় অবলম্বন করেন তাহলে আপনি খুব সহজেই মানুষের ভিতরে থেকেও কম কথা বলে থাকতে পারবেন।
যেখানে প্রচুর পরিমাণ কথা চলছে আপনি সেখানে চুপ করে থাকতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটা হচ্ছে আপনাকে কথা বলার চাইতে সোনার অভ্যাস করতে হবে। নিজেকে মনে করতে হবে যেন আমি সেই বিষয়গুলো শুনছি জানার জন্য কাউকে শিখানোর জন্য নয় নিজে শেখার জন্য তাহলে আপনি কথা কম বলে থাকতে পারবেন।
তাছাড়া কথা কম বলার আগে আপনাকে ভাবা চিন্তা করতে হবে কারণ আপনি যে কথাটি বলবেন তার শুনে কি মনে করবে সে বিষয়টি ভাবতে হবে। আপনি যখন নিজের ভিতরে বিশ্লেষণ করবেন বা কথা কম বলার অভ্যাস করার জন্য প্রস্তুত করবেন তখন আপনার মন থেকেই মনে হবে যে আমি এই বিষয়ে কথা না বললেই পারি। তাছাড়া কোথাও আপনি বসে আছেন সেখানে অনেকেই কথা বলছে হঠাৎ করে আপনি তাদের কথার ভিতরে কথা বলা থেকে বিরত থাকবেন।
আরো পড়ুনঃ ফ্রি ফেসবুক ডাউনলোড ম্যাজিক শর্ট টেকনিক জানুন
যদি কখনো আপনাকে কোন বিষয়ে কথা বলতে হয় তাহলে সে কথাটি খুব ধীরে এবং সাজিয়ে কথা বলার চেষ্টা করবেন। কারণ পারাপারি বা জোর করে কথা বলার সময় মানুষ অনেক ভুল কথা বলে ফেলে। তাই আপনাকে বেশি বেশি কথা শোনার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে তাহলে আপনি ধীরে ধীরে কথা বলার অভ্যাস করতে পারবেন। অনেকেই রয়েছে যারা প্রচুর পরিমাণে কথা বলে মানুষ তাদেরকে পছন্দ করে না এবং বাচাল বলে সম্বোধন করে।
গুছিয়ে কথা বলার বই সম্পর্কে জানুন
গুছিয়ে কথা বলার বই রয়েছে যে বইয়ের মধ্যে উপস্থাপন করা হয়েছে একজন মানুষ কিভাবে কম কথা বলে থাকতে পারবে এবং খুব কম কথা বলে বেশি অর্থ বা সেই বিষয়গুলো প্রকাশ করতে পারবে যা তার মনের ভিতরে উপস্থিত বা উপস্থাপন হয়েছে। একজন মানুষ গুছিয়ে কথা বলার জন্য ধীরে সুস্থ কথা বলতে হবে। এবং আপনি কি বিষয়ে কথা বলছেন সে বিষয়টি সম্পর্কে ভাবনা চিন্তা করার পর কথা বলতে হবে।
গুছিয়ে কথা বলতে গেলে আপনাকে যে বিষয়ে কথা বলবেন সেই বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে। তাই অনেক লেখক রয়েছে যারা এই গুছিয়ে কথা বলার বিষয়গুলো নিয়ে বই লিখেছেন আপনি সেই বইগুলো দেখে গুছিয়ে কথা বলা শিখতে পারেন। তবে যদি আপনার আউট জ্ঞান কম থাকে তাহলে আপনি সে বিষয়গুলো সম্পর্কে বেশি ভাবে সচেতনতা অবলম্বন করবেন।
পাশাপাশি গুছিয়ে কথা বলার জন্য আপনি অনুকরণ করতে পারেন কেউ একজন গুছিয়ে সুন্দরভাবে কথা বলছে সে কিভাবে কথা বলছে এবং তার কথা বলার ভয়েস টোন এবং পর্যায় গুলো লক্ষ্য রাখবেন এবং সেই অনুযায়ী কথা বলবেন এভাবে কপি করে বা অনুকরণ করার মাধ্যমে আপনি কথা বলার কৌশল গুলো শিখতে পারবেন।
অপরিচিত কারো সাথে কথা বলার কৌশল জেনে রাখুন
অপরিচিত কারো সাথে কথা বলার কৌশল জেনে রাখা উচিত। অনেক সময় দেখা যায় বিভিন্ন জায়গায় অপরিচিত অনেক মানুষ এর সাথে কথা বলার প্রয়োজন হয়। সে সময় আপনি যদি ভদ্রতা বজায় না রেখে কথা বলেন তাহলে সেখানে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তৈরি হতে পারে। একজন অপরিচিত মানুষের সাথে কথা বলার জন্য আপনাকে প্রথমেই তার সাথে ধর্ম অনুযায়ী সালাম সম্বোধন করতে হবে।
- এরপর আপনাকে সেই মানুষটির নাম জিজ্ঞেস করতে হবে যুক্তি দিয়ে কথা বলার উপায়।
- তিনি কেমন আছেন কোথায় থেকে এসেছেন সে বিষয়গুলো দিয়ে শুরু করতে হবে।
- সচরাচর নতুন কোন মানুষের সাথে কথা বলার সময় তার নাম জানা থাকে না সে ক্ষেত্রে নাম জানতে হবে তার পরিচয় সে কি করে এ বিষয়গুলো দিয়ে শুরু করতে হবে।
- পরবর্তী সময়ে তিনি যদি আপনার সাথে কথা বলতে আগ্রহী হন তাহলে পর্যায়ক্রমে আরো অনেক বিষয় রয়েছে সেগুলো বিকাশ করতে পারবেন।
- যেমন অপরিচিত মানুষটি যদি আপনার সমবয়সী হয় তাহলে আপনি তাকে জিজ্ঞেস করতে পারবেন তিনি বর্তমানে কোথায় থাকেন এবং তার সংসার বা ছেলে মেয়ে আছে কিনা।
মেয়েদের সাথে কিভাবে কথা বললে খুশি হয় জানুন
মেয়েদের সাথে কিভাবে কথা বললে খুশি হয় এ বিষয়টি সবাই জানতে চাই। কথয় আছে মহিলাদের মন অনেক নরম যদি তাদের সাথে কথা বলা যায়। মহিলা মানুষ বেশিরভাগ স্মার্ট এবং ভদ্রতা পছন্দ করে। আপনাকে কোন মহিলা মানুষের সাথে কথা বলার সময় অবশ্যই সম্মানের সাথে কথা বলতে হবে এবং সেই মহিলাটির কাছে থেকে কথা বলার সময় তার চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলার চেষ্টা করতে হবে।নিচছে কিন্তু পয়েন্ট দেওয়া হলো যেগুলো শুনলে মহিলা মানুষ আগ্রহের সাথে আপনার সাথে কথা বলন।
- প্রথম, মহিলা মানুষ নিজের প্রশংসা করতে ভালোবাসে বা নিজের কথা বলতে ভালোবাসে তাই আপনি প্রথমে তাকে জিজ্ঞেস করবেন যে আজকে সারাদিন আপনি কি করলেন।
- তারপরে মহিলাদের সেই ফ্যামিলি মেম্বারদের সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্ন বা বিষয়ে জানতে চাওয়া যেমন তারা কেমন আছে, কোথায় আছে কি করে।
- সেই মেয়েটির পছন্দের বিষয় সম্পর্কে কথা বলুন যেগুলো সেই মেয়ে করতে বা বলতে পছন্দ করে, তাহলে দেখবেন আপনার সাথে আগ্রহের সাথে কথা বলবে।
উল্লেখিত বিষয়গুলো মাথায় রেখে যদি আপনি একটি মেয়ের সাথে কথা বলতে শুরু তাহলে অবশ্যই সেমি আপনার সাথে আগ্রহের সাথে অনেক সময় ধরে কথা বলবে এবং কথা বলতে ছাড়তে চাইবে না। কারণ প্রত্যেকটা মানুষই নিজের প্রশংসা শুনতে ভালোবাসে বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে একটু বেশি বা কেউ যদি মেয়েদের একটু বেশি যত্ন নেয় বা বেশি ভালোবাসার চেষ্টা করে তাহলে তাদের সম্পর্কে বা তাদের সকল বিষয় সম্পর্কে বিশেষ ধারণা রাখতে হবে এবং সেগুলোর যথেষ্ট নিতে হবে।
যুক্তি দিয়ে কথা বলার উপায় নিয়ে শেষ মন্তব্য
যুক্তি দিয়ে কথা বলার উপায় নিয়ে শেষ যে কথাটা আপনার সামনে এখন উপস্থাপন করবো এই বিষয়টি জানা থাকলেও আপনি মহিলা বা বিভিন্ন মানুষের সাথে যুক্তির সাথে কথা বলতে পারবেন। সেটি হচ্ছে আপনাকে কথা বলার শুরুর সময় যে কথাটি বলবেন সেই বিষয়টি নিয়ে কিছুক্ষণ সময় ভেবে নিতে হবে। এবং যার সাথে কথা বলবেন তার কথাগুলো শুনতে হবে এবং সেই অনুযায়ী কথা বলার চেষ্টা করতে হবে।
সব সময় চেষ্টা করতে হবে যে যে বিষয়টি নিয়ে কথা বলছেন তার বাস্তবিক যে প্রমাণগুলো বা উদাহরণ গুলো রয়েছে সেগুলো উপস্থাপন করা কারণ বাস্তব বিষয়গুলো মানুষ বেশি মনে রাখে এবং সেগুলোকে বেশি প্রাধান্য দেয়। তাই আপনি যদি স্মার্ট ভাবে সহজে সুন্দর করে কথা বলতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি অবশ্যই ভালো করে পড়েছেন এবং এ বিষয়গুলো সম্পর্কে অবগত হয়েছেন যা আপনার চুক্তি দিয়ে কথা বলার জন্য বিশেষ ভূমিকা রাখবে এবং সাহসের সাথে কথা বলার অনুপ্রেরণা দেবে।
মুক্তআঁখি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url