লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক - লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স ডাউনলোড করার উপায় জানুন
লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করে নিশ্চিত হওয়ার জন্য ও লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স ডাউনলোড করার জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি সাজিয়েছি। তাই সহজ উপায়ে লার্নার হয়েছে কিনা দেখার উপায় গুলো জেনে রাখুন।
পোস্ট সুচিপত্রঃ লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক ও লাইসেন্স ডাউনলোড করার উপায় জানুন
- লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার উপায় সমূহ দেখুন
- লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স ডাউনলোড করার উপায় জানুন
- ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে ন্যূনতম যোগ্যতা কি কি
- লার্নার বা শিক্ষানবিশ লাইসেন্স এর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
- পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের বিষয়টি সম্পর্কে জানুন
- পেশাদার ও অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের নবায়ন প্রক্রিয়া
- মোবাইল নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করুন
- লার্নার নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক
- নাম দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার উপায়
- লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক ডাউনলোড নিয়ে শেষ মন্তব্য
লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার উপায় সমূহ দেখুন
লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য আপনাকে যে কাজগুলো করতে হবে তা অত্যন্ত সহজ এবং বিভিন্ন মাধ্যমে করা যায়। আপনি লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য ঘরে বসে অনলাইন প্রযুক্তি গুলো ব্যবহার করতে পারেন। নাম্বার ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য। তবে আপনি যে ড্রাইভিং লাইসেন্সটি চেক করবেন তার সঠিক আছে কিনা। কতদিন সময় লাগতে পারে আপনার কাছে পৌঁছাতে এই সকল বিষয়ে আপনি জানতে পারবেন।
অ্যাপস ব্যবহার করে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার উপায়ঃ অ্যাপস ব্যবহার করে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য আপনাকে যে কোন একটি ডিভাইস নিতে হবে তবে মোবাইল থেকে করা যায়। এজন্য আপনাকে মোবাইলের প্লে স্টোর থেকে একটি অ্যাপস ডাউনলোড করে দিতে হবে। এই অ্যাপসটি নাম dl checker bd যা বিআরটি অনুমোদিত। অ্যাপসটি ইন্সটল করা হয়ে গেলে আপনাকে সরাসরি অ্যাপসটি ওপেন করতে হবে।
ওপেন করা হয়ে গেলে আপনার সামনে একটি ইন্টারফেস চলে আসবে। এখানে দুইটা অপশন দেওয়া থাকবে একটি হচ্ছে আপনার জন্ম তারিখ দিতে হবে ভোটার আইডি কার্ড অনুযায়ী ও নিচে আরেকটি অপশন থাকবে। সেই অপশনটিতে আপনাকে রেফারেল আইডি বসাতে হতে হবে। যদি আপনি ফিঙ্গারপ্রিন্ট কমপ্লিট করে থাকেন। তাহলে আপনাকে একটা স্লিপ দেবে সেই স্লিপে যে নাম্বারটি থাকে সেই নাম্বারটি দিতে পারেন।
২লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স ডাউনলোড করার উপায় জানুন
লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স ডাউনলোড করার উপায় অত্যন্ত সহজ। যা জানার মাধ্যমে আপনার লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্সটি কেমন অবস্থায় আছে তা বুঝতে পারবেন। ড্রাইভিং লাইসেন্স এর সকল কার্যক্রম সম্পূর্ণ হলে আপনাকে একটি লার্নার দেয়া হয়। সেই লার্নার টি ডাউনলোড করার উপায়। আপনার হাতে থাকা মোবাইলটি ব্যবহার কর্ এখন খুব সহজে লার্নার চেক করতে পারেন এবং ডাউনলোড করে রাখতে পারেন।
এর জন্য আপনাকে এই নিয়ম গুলো ব্যবহার করতে হবে। প্রথমে আপনার হাতে থাকা মোবাইল থেকে ক্রোম ব্রাউজার ওপেন করে সার্চ অপশনে সার্চ করবেন, beta bsp লিখে ইন্টার করলে আপনার সামনে যে ইন্টারফেস চলে আসবে। প্রথমেই যে লিংকটি দেওয়া থাকলে তার ভিতরে প্রবেশ করবেন। এরপর আপনার সামনে আরো একটি ইন্টারফেস চলে আসবে। যেখানে আপনাকে ইউজারনেম, পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে।এবং এই একাউন্টটির মধ্যে লগইন করার জন্য আপনাকে একটি ইমেইল একাউন্ট যোগ করতে হবে। এবং আবেদনের সময় আপনার যে মোবাইল নাম্বারটি ব্যবহার করা হয় সেই মোবাইল নাম্বারটি কে ইউজার নেম হিসেবে ব্যবহার করা হয়। যদি আপনি পাসওয়ার্ড না মনে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি ফরগেট পাসওয়ার্ড করলে আপনার সামনে নতুন একটি ইন্টারফেস চলে আসবে।
এই রিকভারি করার জন্য আপনি ইমেইল অথবা ফোন নাম্বার ব্যবহার করতে পারেন। আমি আপনাদেরকে দেখাবো ফোন নাম্বার দিয়ে কিভাবে অ্যাকাউন্টটি পাসওয়ার্ড উদ্ধার করা যায়। কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ফোন নাম্বার দিয়ে ইউজারনেম তৈরি করা হয়। তবে এখানে আপনাকে সেই নাম্বারটি দিতে হবে যে নাম্বারটি আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্সের সময় ব্যবহার করেছেন। এরপর সাবমিট করে দেবেন। তাহলে আপনার মোবাইল নাম্বারে একটি এটিপি আসবে সেটা দিয়ে আপনার পাসওয়ার্ড রিকভার করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ
হারানো ফেসবুক আইডি ফিরে পাওয়ার উপায় ও ১৫টি টিপস জানুন
এবং আপনার যদি পাসওয়ার্ডটি মনে থাকে তাহলে আপনি পাসওয়ার্ডটি দিয়ে প্লিজ ক্লিক হেয়ার যে অপশনটি লেখা থাকবে যেন সেখানে ক্লিক করতে হবে। এরপর আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটা হচ্ছে আপনার পাসওয়ার্ড এবং ইউজার নেম ব্যবহার করার পর লগইন করা হয়ে গেলে, যে ইন্টারফেস্টি আসবে সেখানে শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স এর এক্সাম ডেট এবং বিভিন্ন তথ্য দেখাবে যা বিস্তারিত জানার জন্য আপনি বিস্তারিত লেখা থাকবে সেখানে ক্লিক করুন।
আপনার পছন্দ হতে পারে এমন পোস্টের তালিকা
টেলিটক সিম অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া - টেলিটক অফার দেখার কোড জানুন
৩ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে ন্যূনতম যোগ্যতা কি কি
ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে আপনাকে যে উপস্থিত যোগ্যতা গুলো থাকতে হবে তা নিচে দেখুন। একজন মানুষকে অবশ্যই ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য পূর্বশর্ত হলো লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে হবে। এই ড্রাইভিং লাইসেন্স বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা হয় এটা পেশাদার হিসেবে পাওয়া যায় এবং অপেশাদার হিসেবে পাওয়া যায় তাই এর ন্যূনতম বিষয়গুলো আমাদের জানা উচিত।
- ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে আপনাকে অবশ্যই প্রথমে শিক্ষাগত যোগ্যতা সর্বনিম্ন অষ্টম শ্রেণী পাস হতে হবে।
- অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য ১৮ বছর হতে হবে এবং পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য ন্যূনতম ২১ বছর বয়স হতে হবে।
- অবশ্যই তাদের সবাইকে মানসিক এবং শারীরিকভবে সুস্থ থাকতে হবে।
এই যোগ্যতা গুলো থাকলে আপনি খুব সহজেই লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে পারবেন। ড্রাইভিং লাইসেন্স করার মাধ্যমে মানুষ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন চালাতে পারে। তাই আপনি জেনে নিন ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য কি ধরনের কাগজপত্র প্রয়োজন যা ছাড়া আপনি কখনো ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে পারবেন না।
৪লার্নার বা শিক্ষানবিশ লাইসেন্স এর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
লার্নার বা ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদন করার জন্য আপনাকে যেই যেই কাগজপত্রগুলো বিআরটি অফিসে জমা দিতে হবে। সেই বিষয়গুলো জানা উচিত, আপনি যদি খুব সহজেই ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন করতে চান তাহলে আপনাকে পূর্বে এই তথ্যগুলো জানতে হবে। যে কি কি প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়।
- ড্রাইভিং লাইসেন্স নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হয় অনলাইনে।
- আবেদন করা ছবির প্রয়োজন হয় পাসপোর্ট সাইজের।
- রেজিস্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট।
- জাতীয় পরিচয় পত্রের স্ক্যান কপি।
- ইউটিলিটি বিলের স্ক্যান কপি।
- আবেদনকারীর বর্তমান ঠিকানা জাতীয় পরিচয় পত্রের ঠিকানা এবং বর্তমান ঠিকানা ইউটিলিটি বিল সংযুক্ত করতে হবে।
- কোন ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকলে সেই ড্রাইভিং লাইসেন্সের কপি ।
- অনলাইনে বিভিন্ন আবেদনের সময় ভুয়া তথ্য দেওয়া হলে এটা বাতিল হতে পারে এবং আবেদনকারীর বিভক্তি আইনত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে।
- এর জন্য নির্ধারিত ফি এক ক্যাটাগরি ৫১৮ ,২ ক্যাটাগরি ৭৪৮ অনলাইন পরিশোধ করতে হয়।
লিখিত, মৌখিক ও বিভিন্ন টেস্ট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর পুনরায় একটি নির্ধারিত ফর্মে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও ফি প্রদান করে স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য সংশ্লিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। সেখানে বিভিন্ন বায়োমেট্রিক ডিজিটাল ছবি ডিজিটাল স্বাক্ষর এবং আঙ্গুলের ছাপ গ্রহণ করার পর আপনার সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে আপনাকে স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করা হবে।
পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের বিষয়টি সম্পর্কে জানুন
পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য এবং তৈরি করার জন্য আপনাকে যে বিষয়গুলো অনুসরণ করতে হবে আমাদের জানা উচিত। এই ড্রাইভিং লাইসেন্সের প্রকৃতি কেমন সেটাও জানা উচিত। সাধারণত পেশাদর এ তিন পর্যায় বিভক্ত করা হয়। প্রথমে আপনাকে সাধারণভাবে বিভিন্ন পরীক্ষা লেখা কাগজ পাতি জমা দেয়ার পর হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে হবে পেশাদার হিসেবে।
আবার আপনি সর্বোচ্চ পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য ন্যূনতম মাধ্যম ড্রাইভিং লাইসেন্সের ৩ বছর বয়স থাকতে হবে। তাই বলা হয় প্রথম হালকা পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য উপরে উল্লেখিত কাগজপত্র প্রয়োজন হবে কিন্তু পরবর্তীতে মিডিয়াম করার জন্য আপনাকে তিন বছর অভিজ্ঞতা সম্পন্ন হতে হবে। পাশাপাশি সর্বোচ্চ ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স হওয়ার জন্য আপনাকে এ পর্যায়গুলো পালন করে আসতে হবে তাহলেই আপনি ডাইভিং লাইসেন্স পাবেন।
৬পেশাদার ও অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের নবায়ন প্রক্রিয়া
পেশাদার ও অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের নবায়ন প্রক্রিয়া জানা উচিত কারণ এই ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ দেওয়া থাকে। সেই মেয়াদ অনুযায়ী আপনি বিভিন্ন ফি প্রদান করার মাধ্যমে পুনরায় তা সক্রিয় করতে পারবেন। একজন পেশাদার এবং অপেশাদার এর ক্ষেত্রে কিছু বিষয় অমিল রয়েছে তাই সে বিষয়গুলো আমাদের জেনে রাখা উচিত।
অপেশাদারঃ অপেশাদারদের জন্য প্রথমে নির্ধারিত ফি মেয়াদ উত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ৪২১২ টাকা ও মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার ১৫ দিন পরে হলে প্রতিবছর ৫১৮ টাকা জরিমানা সহ জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বিআরটি নির্দিষ্ট এলাকাভিত্তিক সার্কেলের জমা দিতে হবে। এবং সেখানে আবেদন করতে হবে রেনু করার জন্য আপনার সকল কাগজপত্র সঠিক বায়োমেট্রিক্স এবং ডিজাইন স্বাক্ষরগুলো মিল থাকলে আপনাকে স্মার্ট কার্ড প্রিন্ডি সম্পূর্ণ গ্রাহকের এসএমএস এর মাধ্যমে জানানো হবে।
আরো পড়ুনঃ
টিকটক ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার ডাউনলোড এবং ৯টি অ্যাপস সম্পর্কে বিস্তারিত
পেশাদারঃ পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স ভাইদের পুনরায় একটি ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর নির্ধারিত ফি প্রদান করে ১৫ দিনের মধ্যে হলে ২৪৮৭ টাকা এবং ১৫ দিন পরে হলে প্রতিবছর ৫১৮ টাকা জরিমানা সহ জমা দিতে হবে, এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটি নির্দিষ্ট অফিসে আবেদন করতে হবে।
সেগুলো গ্রহণ করার পর আপনার বায়োমেট্রিক ছবি স্বাক্ষর এবং আঙ্গুলের ছাপ মিলিয়ে দেখাবে তা ঠিক থাকলে আপনাকে স্মার্ট কার্ড ডাবলু প্রিন্টিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে আপনাকে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। আশাকরি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে আপনি পেশাদার এবং অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের নবায়ন করণ করবেন। যা একজন মানুষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং ড্রাইভারদের জন্য জানা আবশ্যক।
৭মোবাইল নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করুন
মোবাইল নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে হলে আপনাকে যে কাজ করতে হবে যা খুব সহজ। মোবাইল নাম্বার দিয়ে পড়ার জন্য প্রথমে মোবাইলের মেসেজ অপশনে চলে গিয়ে সেখানে লিখতে হবে, DL লিখে স্পেস দিয়ে আপনার রেফারেন্স নাম্বার দিতে হবে। সে রেফারেন্স নাম্বারটি দেওয়ার পর আপনি এসএমএস ২৬৯৬৮ নম্বরে সেন্ড করুন তাহলে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স হয়েছে কিনা জানতে পারবেন।
এটা অত্যন্ত সহজ উপায় মোবাইলের নাম্বার দিয়ে আপনি এই কাজটি সহজে চেক করতে পারবেন। এটাকে বলা হয় এসএমএস এর মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক। এটা করার জন্য আপনার কোন খরচ করতে হবে না শুধু উল্লেখিত বিষয়টি সঠিকভাবে অনুসরণ করতে হবে। এছাড়াও আরো অনেক নিয়মে ডায়াবেটিস ঠিক করা যায় যা উপরে উল্লেখ করেছি।
৮লার্নার নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক
লার্নার নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার উপায় অত্যন্ত সহজ। আপনি সহজ একটি কাজ করতে হবে সেটা হচ্ছে আপনি মোবাইলের ক্রোম থেকে brta checker অ্যাপসটি ডাউনলোড করে নিয়ে এরপর আপনাকে খুব সহজেই এর মধ্যে লার্নার নাম্বারটি দিয়ে দিলে আপনি কাজটি করতে পারবেন উপরে বিস্তারিত প্রক্রিয়া দেখানো হয়েছে।
৯নাম দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার উপায়
নাম দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার উপায় জানা থাকলে, খুব সহজে নিজে নাম দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে যে কাজগুলো করতে হবে তা পর্যায়ক্রমে দেখে নিন।এজন্য সহজ উপায় আপনাকে সামনে উপস্থাপন করলাম যা আপনাকে খুব সহজে নাম দিয়ে ডায়াগনেসস চেক করার জন্য সহযোগিতা করবে।
এজন্য আপনাকে আপনার মোবাইলের যেকোনো ব্রাউজার ওপেন করে সার্চ দিতে হবে parivahan.gov.in/parivahan/এটা লিখে সার্চ দেওয়ার পর আপনাদের সামনে একটি ইন্টারফেস চলে আসবে তার নিচের দিকে স্ক্রল করলে আপনি দেখতে পাবেন। নিচের দিকে চলে যাবেন। এবং আপনাদের সামনে একটি ইন্টারফেস চলে আসবে সেখানে লিখা থাকবে সিলেক্ট স্ট্যাটাস নেম।
এরপর আপনি নিচের দিকে আসছে আরেকটি apply online এখানে ক্লিক করা হয়ে গেলে আপনি নিচের দিকে চলে আসলে দেখতে পাবেন একটি ফাইন্ড অ্যাপ্লিকেশন নাম্বার দেওয়া আছে। সেখান থেকে আপনি ফাইন্ড অ্যাপ্লিকেশন নাম্বারটা দিয়ে আপনার অ্যাকাউন্টটি চেক করতে পারবেন। এছাড়াও উপরে উল্লেখিত নিয়মগুলো অত্যন্ত সহজ যা ব্যবহার করতে পারেন।
০লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক ডাউনলোড নিয়ে শেষ মন্তব্য
লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক ও ডাউনলোড ড্রাইভিং লাইসেন্স ডাউনলোড করার উপায় গুলো সম্পর্কে ইতিমধ্যে আপনাদেরকে জানিয়েছি। যে বিষয়গুলো অনুসরণ করে আপনি খুব সহজেই লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে পারবেন। এবং আপনি এই পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়লে বিভিন্ন প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে পারবেন।
কিভাবে একজন মানুষ লার্নার ডাইস লাইসেন্স কে নবায়ন করতে পারে এ বিষয়গুলো উপস্থাপন করা হয়েছে। আবার আপনি এই পোস্টের ভিতরে পাবেন যে একজন মানুষ পেশাদার এবং অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য কি ধরনের কাগজপত্র জমা দেয়ার দরকার হবে। আশা করি আজকের এই তথ্যগুলো জেনে আপনি খুব সহজে রান্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে পারবেন। এবং প্রয়োজনীয়তা ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারবেন।
মুক্তআঁখি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url